অচৌম্বক পদার্থ নয় কোনটি?
A
অ্যান্টিমনি
B
নিকেল
C
পিতল
D
পারদ
উত্তরের বিবরণ
চৌম্বক পদার্থ হলো সেই সকল পদার্থ যেগুলো চুম্বক দ্বারা আকর্ষিত হয় এবং যেগুলোকে চুম্বকে পরিণত করা যায়। বেশিরভাগ চৌম্বক পদার্থে লোহা থাকে, তাই এ ধরনের পদার্থকে ফেরোচৌম্বক বা ফেরোম্যাগনেটিক পদার্থ বলা হয়। "ফেরো" শব্দের অর্থ লোহা।
-
উদাহরণ: লোহা, ইস্পাত, নিকেল, কোবাল্ট
অচৌম্বক পদার্থ হলো সেই সকল পদার্থ যেগুলো চুম্বক দ্বারা আকর্ষিত হয় না এবং যেগুলোকে চুম্বকে পরিণত করা যায় না।
-
উদাহরণ: সোনা, রূপা, তামা, পিতল, পারদ, বিসমাথ, অ্যান্টিমনি, অ্যালুমিনিয়াম, দস্তা, টিন, কাঠ, কাগজ, প্লাস্টিক, রাবার
সূত্র:

0
Updated: 16 hours ago
অচৌম্বক পদার্থ কোনটি?
Created: 6 days ago
A
ইস্পাত
B
কোবাল্ট
C
পিতল
D
নিকেল
চৌম্বক পদার্থ হলো সেই সমস্ত পদার্থ যা চুম্বকের দ্বারা আকৃষ্ট হয় এবং যাদেরকে চুম্বকে রূপান্তর করা সম্ভব।
-
বেশির ভাগ চৌম্বক পদার্থে লোহা থাকে, তাই এদেরকে ফেরো চৌম্বক পদার্থ (Ferromagnetic materials) বলা হয়।
-
'ফেরো' শব্দের অর্থ লোহা।
-
উদাহরণ: লোহা, ইস্পাত, নিকেল, কোবাল্ট।
অচৌম্বক পদার্থ হলো সেই সমস্ত পদার্থ যা চুম্বকের দ্বারা আকৃষ্ট হয় না এবং যাদেরকে চুম্বকে রূপান্তর করা যায় না।
-
উদাহরণ: সোনা, রূপা, তামা, পিতল, অ্যালুমিনিয়াম, দস্তা, টিন, কাঠ, কাগজ, প্লাস্টিক, রাবার।
উৎস:

0
Updated: 6 days ago
নিচের কোনটি প্যারা চৌম্বক পদার্থের উদাহরণ?
Created: 6 days ago
A
নিকেল
B
পানি
C
অক্সিজেন
D
হাইড্রোজেন
চৌম্বকত্বের ধরন অনুযায়ী পদার্থকে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করা যায়—প্যারা চৌম্বক, ডায়া চৌম্বক এবং ফেরো চৌম্বক পদার্থ। এরা বহিঃচৌম্বক ক্ষেত্রের প্রভাবে ভিন্ন ভিন্ন আচরণ করে।
প্যারা চৌম্বকত্ব:
-
যে পদার্থগুলোকে চৌম্বক ক্ষেত্রে রাখলে দুর্বল চুম্বকত্ব আবিষ্ট হয় এবং তারা চুম্বকের দিকে মুখ করে থাকতে চায়, তাদেরকে প্যারা চৌম্বক পদার্থ বলে।
-
উদাহরণ: অক্সিজেন, সোডিয়াম, অ্যালুমিনিয়াম, টিন ইত্যাদি।
-
এদের অণু, পরমাণু বা আয়নের মধ্যে স্থায়ী চৌম্বক দ্বিপোল মোমেন্ট থাকে।
-
প্রতিটি দ্বিপোল স্বাধীনভাবে কাজ করে।
-
কিন্তু সাধারণ তাপমাত্রায় তাপজনিত কম্পনের কারণে এগুলো এলোমেলোভাবে অবস্থান করে, ফলে একদিকে নীট চুম্বকায়ণ দেখা যায় না।
ডায়া চৌম্বকত্ব:
-
যে পদার্থগুলোকে চৌম্বক ক্ষেত্রে রাখলে দুর্বল চুম্বকত্ব সৃষ্টি হয় কিন্তু তারা চৌম্বক ক্ষেত্র থেকে সরে যায়, তাদেরকে ডায়া চৌম্বক পদার্থ বলে।
-
উদাহরণ: হাইড্রোজেন, পানি, সোনা, রূপা, তামা, বিসমাথ ইত্যাদি।
-
এদের মধ্যে সৃষ্ট চুম্বকায়নের অভিমুখ বহিঃচৌম্বক ক্ষেত্রের অভিমুখের বিপরীত দিকে হয়।
ফেরো চৌম্বকত্ব:
-
যে পদার্থগুলোকে চৌম্বক ক্ষেত্রে রাখলে শক্তিশালী চুম্বকত্ব আবিষ্ট হয় এবং আবিষ্ট চুম্বকায়নের অভিমুখ বহিঃচৌম্বক ক্ষেত্রের অভিমুখের সাথে একই দিকে হয়, তাদেরকে ফেরো চৌম্বক পদার্থ বলে।
-
উদাহরণ: লোহা, নিকেল, কোবাল্ট ইত্যাদি।
উৎস:

0
Updated: 6 days ago
চৌম্বক ক্ষেত্রে রাখলে যেসব পদার্থ শক্তিশালী চুম্বকত্ব ধারণ করে, সেগুলোকে কী বলে?
Created: 1 week ago
A
ডায়াচৌম্বক
B
আয়নচৌম্বক
C
ফেরোচৌম্বক
D
প্যারাচৌম্বক
চৌম্বক পদার্থকে তাদের চৌম্বক ক্ষেত্রের প্রতি আচরণের ভিত্তিতে কয়েক ভাগে ভাগ করা যায়। এগুলো হলো প্যারাচৌম্বক, ডায়াচৌম্বক এবং ফেরোচৌম্বক পদার্থ। নিচে সেগুলো বিস্তারিতভাবে দেওয়া হলো।
-
প্যারাচৌম্বক: যেসব পদার্থকে চৌম্বক ক্ষেত্রে রাখলে তাদের ভেতরে দুর্বল চুম্বকত্ব আবিষ্ট হয় এবং তারা চুম্বকের দিকে মুখ করে অবস্থান করতে চায়, তাদেরকে প্যারাচৌম্বক পদার্থ বলা হয়।
উদাহরণ: অক্সিজেন, সোডিয়াম, অ্যালুমিনিয়াম, প্লাটিনাম, টিন ইত্যাদি। -
ডায়াচৌম্বক: যেসব পদার্থকে চৌম্বক ক্ষেত্রে রাখলে তাদের মধ্যে দুর্বল চুম্বকত্ব সৃষ্টি হয় কিন্তু তারা চৌম্বক ক্ষেত্র থেকে সরে যেতে চায়, সেগুলো ডায়াচৌম্বক পদার্থ। এখানে সৃষ্ট চুম্বকায়নের অভিমুখ বহিঃচৌম্বক ক্ষেত্রের অভিমুখের বিপরীত দিকে হয়।
উদাহরণ: হাইড্রোজেন, পানি, সোনা, রূপা, তামা, বিসমাথ ইত্যাদি। -
ফেরোচৌম্বক: যেসব পদার্থকে চৌম্বক ক্ষেত্রে রাখলে তাদের মধ্যে শক্তিশালী চুম্বকত্ব আবিষ্ট হয় এবং এ চুম্বকায়নের অভিমুখ বহিঃচৌম্বক ক্ষেত্রের অভিমুখের বরাবর হয়, তাদেরকে ফেরোচৌম্বক পদার্থ বলা হয়।
উদাহরণ: লোহা, নিকেল, কোবাল্ট ইত্যাদি।
উৎস:

0
Updated: 1 week ago