A
বেলে মাছ
B
পালং শাক
C
খাশির মাংস
D
মুরগির মাংস
উত্তরের বিবরণ
রেড মিট বলতে সাধারণত গরু বা খাসির মাংসকে বোঝানো হয়। এই ধরণের মাংসে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি হওয়ায় যাদের রক্তে কোলেস্টেরল বেড়ে গেছে, তাদের জন্য এটি পরিহার করাই উত্তম। রেড মিটে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে সোডিয়াম থাকে,
যা রক্তচাপ বৃদ্ধির একটি কারণ হিসেবে কাজ করে। আর একবার উচ্চ রক্তচাপ দেখা দিলে তা থেকে হৃদরোগ, স্ট্রোক এমনকি কিডনি সমস্যা পর্যন্ত হতে পারে। এছাড়া, রেড মিটের অতিরিক্ত কোলেস্টেরল ধমনিতে জমে রক্ত চলাচলে বাধা সৃষ্টি করতে পারে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
তথ্যসূত্র: বিবিসি

0
Updated: 1 week ago
উড়োজাহাজের গতি নির্ণয়াক যন্ত্র-
Created: 2 weeks ago
A
ক্রনোমিটার
B
ট্যাকোমিটার
C
হাইগ্রোমিটার
D
ওডোমিটার
উড়োজাহাজের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র - ট্যাকোমিটার।
- সমুদ্রের দ্রাঘিমা পরিমাপক যন্ত্র - ক্রনোমিটার।
- মোটর গাড়ির গতি নির্ণায়ক যন্ত্র - ওডোমিটার।
- বায়ুর আর্দ্রতা মাপার যন্ত্র - হাইগ্রোমিটার।
উৎস: ব্রিটানিকা

0
Updated: 2 weeks ago
ডেঙ্গু জ্বরের বাহক কোন মশা?
Created: 1 week ago
A
অ্যানোফিলিস
B
এডিস
C
কিউলেক্স
D
সব ধরনের মশা
ডেঙ্গু জ্বর একটি ভাইরাসজনিত রোগ, যার প্রধান বাহক এডিস প্রজাতির মশা। সাধারণত Aedes Aegypti (এডিস এজিপটাই) নামক মশার কামড় থেকেই এই রোগ বিস্তার লাভ করে। তবে Aedes Albopictus নামের আরেকটি প্রজাতিও ডেঙ্গু ছড়াতে সক্ষম।
এডিস মশার কামড়ে আক্রান্ত হওয়ার পর সাধারণত ৩ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে রোগের লক্ষণ প্রকাশ পায়। ডেঙ্গুর সাধারণ উপসর্গগুলোর মধ্যে রয়েছে—উচ্চমাত্রার জ্বর, মাথা ব্যথা, বমি ভাব, পেশি ও গাঁটে ব্যথা, এবং ত্বকে লালচে ফুসকুড়ি। অধিকাংশ ক্ষেত্রে, রোগী ২ থেকে ৭ দিনের মধ্যেই সুস্থ হয়ে ওঠে।
তবে কিছু ক্ষেত্রে রোগটি জটিল আকার ধারণ করতে পারে। এর মারাত্মক রূপকে ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভার বা রক্তক্ষরী ডেঙ্গু জ্বর বলা হয়, যা রক্তপাত, রক্ত অনুচক্রিকার পরিমাণ হ্রাস এবং রক্ত প্লাজমার নিঃসরণ ঘটাতে পারে। আরও জটিল অবস্থায় রোগী ডেঙ্গু শক সিনড্রোমে আক্রান্ত হতে পারে, যেখানে রক্তচাপ বিপজ্জনকভাবে কমে যায় এবং তা জীবনসংকট ডেকে আনতে পারে।
অন্যদিকে, ম্যালেরিয়া ছড়ায় অ্যানোফিলিস প্রজাতির মশার মাধ্যমে, এবং ফাইলেরিয়া বা গোদ রোগের বাহক হলো কিউলেক্স মশা।
তথ্যসূত্র: একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির জীববিজ্ঞান (দ্বিতীয় পত্র) ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)-এর ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 week ago
মাইটোকন্ড্রিয়ায় কত ভাগ প্রোটিন?
Created: 2 weeks ago
A
৭০%
B
৭২%
C
৭৩%
D
৮০%
মাইটোকন্ড্রিয়া:
-
মাইটোকন্ড্রিয়া হলো কোষের সেই অঙ্গাণু যা শ্বাস-প্রশ্বাসের কাজ করে।
-
এটি শ্বসনের মাধ্যমে কোষের জন্য শক্তি প্রস্তুত করে।
-
মাইটোকন্ড্রিয়ার গঠন প্রায় ৭৩% প্রোটিন, ২৫-৩০% লিপিড এবং অল্প পরিমাণে ডিএনএ, আরএনএ, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম থাকে।
-
যেহেতু শক্তি উৎপাদনের সমস্ত প্রক্রিয়া এখানে সংঘটিত হয়, তাই মাইটোকন্ড্রিয়াকে ‘শক্তি উৎপাদনের কারখানা’ বা ‘পাওয়ার হাউস’ হিসেবে পরিচিত।
তথ্যসূত্র: নবম-দশম শ্রেণির জীববিজ্ঞান।

0
Updated: 2 weeks ago