সংবিধানের তৃতীয় তফসিল অনুসারে, প্রধান বিচারপতিকে কে শপথ বাক্য পাঠ করায়?
A
প্রধানমন্ত্রী
B
স্পীকার
C
রাষ্ট্রপতি
D
প্রধান নির্বাচন কমিশনার
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের সংবিধানের তৃতীয় তফসিল [১৪৮ অনুচ্ছেদ] শপথ ও ঘোষণাপত্র সম্পর্কিত বিধান নির্ধারণ করে। তফসিলে নির্বাচিত বা নিযুক্ত ৯টি পদে শপথগ্রহণের প্রক্রিয়া উল্লেখ রয়েছে।
-
সংবিধানের তৃতীয় তফসিল অনুসারে শপথগ্রহণের নিয়ম:
১. রাষ্ট্রপতি: শপথ বাক্য পাঠ করান স্পীকারের মাধ্যমে।
২. প্রধানমন্ত্রী, অন্যান্য মন্ত্রী, প্রতি-মন্ত্রী ও উপমন্ত্রী: শপথ বাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে।
৩. স্পীকার: শপথ বাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে।
৪. ডেপুটি স্পীকার: শপথ বাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে।
৫. সংসদ সদস্য: শপথ বাক্য পাঠ করান স্পীকারের মাধ্যমে।
৬. প্রধান বিচারপতি বা বিচারক: শপথ বাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে।
৭. প্রধান নির্বাচন কমিশনার বা নির্বাচন কমিশনার: শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতির মাধ্যমে।
৮. মহা হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক: শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতির মাধ্যমে।
৯. সরকারী কর্ম কমিশনের সদস্য: শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতির মাধ্যমে।
উৎস:

0
Updated: 19 hours ago
প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর মন্ত্রিসভা কাজের জন্য কার কাছে দায়বদ্ধ থাকেন?
Created: 20 hours ago
A
রাষ্ট্রপতির কাছে
B
আদালতের কাছে
C
জাতীয় সংসদের কাছে
D
স্পিকারের কাছে
বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর মন্ত্রিসভা কাজের জন্য জাতীয় সংসদের কাছে দায়বদ্ধ থাকেন। সংবিধানের ৫৫ নং অনুচ্ছেদ মন্ত্রিসভার গঠন ও কর্তব্যসমূহের বিধান দেয়।
-
৫৫ (১): বাংলাদেশের মন্ত্রিসভা প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে গঠিত হবে। প্রধানমন্ত্রী সময়ের প্রয়োজন অনুযায়ী অন্যান্য মন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রিসভা গঠন করবেন।
-
৫৫ (২): প্রধানমন্ত্রী বা তাঁর কর্তৃত্বে সংবিধান অনুযায়ী প্রজাতন্ত্রের নির্বাহী ক্ষমতা প্রয়োগ করা হবে।
-
৫৫ (৩): মন্ত্রিসভা যৌথভাবে সংসদের নিকট দায়ী থাকবেন।
-
৫৫ (৪): সরকারের সকল নির্বাহী ব্যবস্থা রাষ্ট্রপতির নামে প্রকাশ করা হবে।
-
৫৫ (৫): রাষ্ট্রপতির নামে প্রণীত আদেশসমূহ ও চুক্তিপত্রের সত্যায়ন ও প্রমাণীকরণ বিধিসমূহ অনুযায়ী হবে এবং এগুলোর বৈধতা আদালতে প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না।
-
৫৫ (৬): রাষ্ট্রপতি সরকারী কার্যাবলী বন্টন ও পরিচালনার জন্য বিধিসমূহ প্রণয়ন করবেন।
উৎস:

0
Updated: 20 hours ago
মুক্তিযুদ্ধের সময়ে 'হেমায়েত বাহিনী' কোন অঞ্চলে যুদ্ধ করে?
Created: 1 month ago
A
টাঙ্গাইল
B
মাগুরা
C
পাবনা
D
বরিশাল
আঞ্চলিক বাহিনী (মুক্তিযুদ্ধের সময়)
সেক্টর এলাকার বাইরে আঞ্চলিক পর্যায়ে গঠিত গুরুত্বপূর্ণ মুক্তিবাহিনী ও গেরিলা দলসমূহ:
বাহিনীর নাম | স্থান/অঞ্চল |
---|---|
কাদেরিয়া বাহিনী | টাঙ্গাইল |
আফসার ব্যাটালিয়ন | ভালুকা, ময়মনসিংহ |
বাতেন বাহিনী | টাঙ্গাইল |
হেমায়েত বাহিনী | গোপালগঞ্জ, বরিশাল |
হালিম বাহিনী | মানিকগঞ্জ |
আকবর বাহিনী | মাগুরা |
লতিফ মীর্জা বাহিনী | সিরাজগঞ্জ, পাবনা |
জিয়া বাহিনী | সুন্দরবন |
ঢাকার গেরিলা দল (‘ক্র্যাক প্লাটুন’) | ঢাকা শহর |
-
ঢাকার গেরিলা দল প্রধানত শহরের বড় বড় স্থাপনা, বিদ্যুৎ কেন্দ্র, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ব্যাংক ও টেলিভিশন ভবনে বোমা বিস্ফোরণ ঘটাত।
তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়, অষ্টম শ্রেণি

0
Updated: 1 month ago
কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ ২০২৪ অনুযায়ী, এক ফসলি জমির পরিমাণ কত?
Created: 1 week ago
A
২০,৪৪,০০০ হেক্টর
B
২৭,৩৯,০০০ হেক্টর
C
৩২,১৮,০০০ হেক্টর
D
৩৮,৬৩,০০০ হেক্টর
আবাদী ও অনাবাদী জমি (২০২৪):
-
আবাদযোগ্য নয় এমন জমি: ৮৩,৫৮,০০০ একর
-
মোট আবাদযোগ্য জমি: ৩,৯২,৯৬,০০০ একর (১,৫৯,০৩,০০০ হেক্টর)
-
এক ফসলি জমি: ৫০,৪৯,০০০ একর (২০,৪৪,০০০ হেক্টর)
-
দুই ফসলি জমি: ১,০১,৪০,০০০ একর (৪১,০৫,০০০ হেক্টর)
-
তিন ফসলি জমি: ৪৫,৯৩,০০০ একর (১৮,৫৯,০০০ হেক্টর)
-
চার ফসলি জমি: ৪৭,০০০ একর (১৯,০০০ হেক্টর)
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 1 week ago