২০২৫-২৬ অর্থবছরে, মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্র কত?
A
৭.৫ শতাংশ
B
৫.৫ শতাংশ
C
৬.৯ শতাংশ
D
৬.৫ শতাংশ
উত্তরের বিবরণ
বাজেট ২০২৫-২৬ ঘোষণা করেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ, যেটির শিরোনাম হলো ‘বৈষম্যহীন ও টেকসই অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ার প্রত্যয়’।
-
বাজেটের মোট পরিমাণ: ৭,৮৯,৯৯৯ কোটি টাকা
-
বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি): ২,৩০,০০০ কোটি টাকা
-
রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা: ৫,৬৪,০০০ কোটি টাকা
-
বাজেটে ঘাটতি: বাজেটের ৩.৬২%
-
পরিচালন ব্যয়: ৫,৬০,০০০ কোটি টাকা
-
জিডিপি বৃদ্ধির লক্ষ্য: ৫.৫%
-
মূল্যস্ফীতির লক্ষ্য: ৬.৫%
-
করমুক্ত আয়সীমায় নতুন সংযুক্তি: "জুলাই যোদ্ধা"
-
উন্নয়ন বাজেটে বরাদ্দ: ২,৪৫,৬০৯ কোটি টাকা
-
পরিচালন বাজেটে বরাদ্দ: ৫,৪৪,৩৯১ কোটি টাকা
-
সামাজিক অবকাঠামো বরাদ্দ: ২,০৭,৬২৯ কোটি টাকা
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
মুক্তিযুদ্ধকালে ৫ নং সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার কে ছিলেন?
Created: 1 month ago
A
মেজর মীর শওকত আলী
B
মেজর জিয়াউর রহমান
C
মেজর খালেদ মোশাররফ
D
মেজর কে এম শফিউল্লাহ
মুক্তিযুদ্ধের সেক্টরসমূহ
-
১নং সেক্টর: চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা এবং নোয়াখালীর পূর্বাংশ, বেলোনিয়া-বুলগের মুহুরী নদীর তীরে বিস্তৃত।
-
সদরদপ্তর: হরিণা
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর জিয়াউর রহমান; পরে মেজর রফিকুল ইসলামের স্থলাভিষিক্ত হন
-
-
২নং সেক্টর: ঢাকা, কুমিল্লা ও ফরিদপুর জেলা এবং নোয়াখালীর অংশবিশেষ
-
সদরদপ্তর: মেলাঘর
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর খালেদ মোশাররফ; পরে মেজর এটিএম হায়দার
-
-
৩নং সেক্টর: উত্তরে শ্রীমঙ্গলের নিকট চূড়ামনকাঠি থেকে দক্ষিণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিঙ্গারবিল পর্যন্ত
-
সদরদপ্তর: হেজামারা
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর কে এম শফিউল্লাহ; পরে মেজর এএনএম নুরুজ্জামান
-
-
৪নং সেক্টর: সিলেট জেলার হবিগঞ্জ মহকুমা থেকে দক্ষিণে কানাইঘাট পর্যন্ত ১০০ মাইল এলাকা
-
সদরদপ্তর: প্রথমে করিমগঞ্জ, পরে আসামের মাসিমপুর
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর চিত্তরাজন দত্ত; পরে ক্যাপ্টেন এ রব
-
-
৫নং সেক্টর: সিলেট জেলার দুর্গাপুর থেকে ডাউকি (তামাবিল) এবং পূর্বসীমা
-
সদরদপ্তর: বাঁশতলা
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর মীর শওকত আলী
-
-
৬নং সেক্টর: রংপুর জেলা ও দিনাজপুর জেলার ঠাকুরগাঁও মহকুমা
-
সদরদপ্তর: বুড়ি মাড়ি (বাংলাদেশের ভূখণ্ডে একমাত্র)
-
সেক্টর কমান্ডার: উইং কমান্ডার এম খেদেমুল বাশার
-
-
৭নং সেক্টর: রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া এবং দিনাজপুরের দক্ষিণাংশ
-
সদরদপ্তর: তরঙ্গপুর
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর নজরুল হক; পরে সুবেদার মেজর এ রব ও মেজর কাজী নুরুজ্জামান
-
-
৮নং সেক্টর: কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা ও সাতক্ষীরা
-
সদরদপ্তর: কল্যাণী
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর আবু ওসমান চৌধুরী; পরে মেজর এম এ মঞ্জুর
-
-
৯নং সেক্টর: বরিশাল ও পটুয়াখালি জেলা এবং খুলনা ও ফরিদপুরের অংশবিশেষ
-
সদরদপ্তর: বশিরহাট
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর এম জলিল; পরে মেজর এম এ মঞ্জুর ও মেজর জয়নাল আবেদীন
-
-
১০নং সেক্টর: সকল নৌপথ ও সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চল
-
১১নং সেক্টর: টাঙ্গাইল জেলা এবং কিশোরগঞ্জ মহকুমা ব্যতীত সমগ্র ময়মনসিংহ জেলা
-
সদরদপ্তর: মহেন্দ্রগঞ্জ
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর এম আবু তাহের
-
0
Updated: 1 month ago
Which of the following organization was the ancestor of WTO?
Created: 2 months ago
A
UNTWO
B
GATT
C
IBRD
D
UNWTO
WTO (World Trade Organization):
-
পরিচিতি: WTO হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সংস্থা, যার লক্ষ্য হলো আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের স্বচ্ছতা, পূর্বাভাসযোগ্যতা ও স্বাধীন প্রবাহ নিশ্চিত করা।
-
প্রতিষ্ঠা: ১ জানুয়ারি, ১৯৯৫।
-
উৎপত্তি: এটি গঠিত হয় General Agreement on Tariffs and Trade (GATT)-এর ভিত্তিতে, যা প্রথম প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৪৭ সালে এবং কার্যকর হয় ১৯৪৮ সালে।
-
সদস্য সংখ্যা: বর্তমানে ১৬৬টি দেশ এর সদস্য (২০২5 অনুযায়ী)।
-
সদরদপ্তর: জেনেভা, সুইজারল্যান্ড।
-
মহাপরিচালক (Director General): এনগোজি ওকোনজো ইওয়েলা (নাইজেরিয়া) – তিনি ২০২১ সালে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং প্রথম আফ্রিকান ও প্রথম নারী মহাপরিচালক।
-
বাংলাদেশের সদস্যপদ: বাংলাদেশ ১ জানুয়ারি, ১৯৯৫ সাল থেকে WTO-এর সদস্য।
-
ভাষা: WTO-এর কার্যক্রম পরিচালিত হয় মূলত তিনটি সরকারি ভাষায়— ইংরেজি, ফরাসি এবং স্প্যানিশ।
অতিরিক্ত তথ্য:
-
WTO এর প্রধান কাজ হলো— আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চুক্তি বাস্তবায়ন, সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে বাণিজ্য বিরোধ নিষ্পত্তি করা, উন্নয়নশীল দেশগুলোর বাণিজ্য সুবিধা বৃদ্ধি করা।
-
WTO বাণিজ্য সংক্রান্ত ৬০টিরও বেশি চুক্তি পরিচালনা করে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো— Agreement on Agriculture (AoA), General Agreement on Trade in Services (GATS), Trade-Related Aspects of Intellectual Property Rights (TRIPS)।
-
WTO-এর Ministerial Conference হলো সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী কর্তৃপক্ষ, যা দুই বছরে একবার অনুষ্ঠিত হয়।
0
Updated: 2 months ago
How many member countries are there in the G-20?(September, 2025)
Created: 1 month ago
A
18
B
19
C
20
D
21
Group of 20 (G-20) হলো আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক সহযোগিতার অন্যতম প্রধান ফোরাম, যা শিল্পোন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক নীতি সমন্বয়, বৈশ্বিক স্থিতিশীলতা এবং টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে কাজ করে। এই সংগঠন বিশ্ব অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণের একটি কেন্দ্রীয় প্ল্যাটফর্ম হিসেবে বিবেচিত। নিচে এর বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করা হলো—
-
পূর্ণ নাম: Group of Twenty (G-20)।
-
প্রতিষ্ঠা: ১৯৯৯ সালে, বিশ্ব অর্থনৈতিক সংকটের পরিপ্রেক্ষিতে গঠিত হয়।
-
উদ্দেশ্য: শিল্পোন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক সহযোগিতা, নীতি সমন্বয় এবং বিশ্ব অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ।
-
অর্থনৈতিক প্রভাব:
-
বিশ্বের মোট দেশজ উৎপাদনের (GDP) প্রায় ৮৫ শতাংশ জি-২০ সদস্যদের হাতে।
-
আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের প্রায় ৭৫ শতাংশ এই দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্কিত।
-
-
সদস্য সংখ্যা: মোট ২১টি সদস্য (১৯টি দেশ + ২টি আঞ্চলিক সংগঠন)।
-
দেশ ১৯টি: যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, রাশিয়া, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, চীন, আর্জেন্টিনা, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইতালি, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, মেক্সিকো, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং তুরস্ক।
-
জোট ২টি: ইউরোপীয় ইউনিয়ন (EU) এবং আফ্রিকান ইউনিয়ন (AU)।
-
-
স্থায়ী অতিথি দেশ: স্পেন, যা প্রতি বছর আমন্ত্রিত হয়।
-
পরবর্তী সম্মেলন: ২০২৫ সালের ২২–২৩ নভেম্বর দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত হবে, যা হবে জি-২০-এর ২০তম শীর্ষ সম্মেলন।
-
G-20 বৈশ্বিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা, জলবায়ু পরিবর্তন, জ্বালানি নীতি ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নের ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
0
Updated: 1 month ago