মধুপুর ও ভাওয়ালের বনাঞ্চল কী ধরনের বনভূমি?
A
ক্রান্তীয় আর্দ্র পর্ণমোচী বন
B
ক্রান্তীয় চিরহরিৎ বনভূমি
C
স্রোতজ বনভূমি
D
ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমি
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের বনভূমি বিভিন্ন ধরনের এবং জলবায়ু ও ভৌগোলিক অবস্থার উপর নির্ভর করে।
-
ক্রান্তীয় চিরহরিৎ বনভূমি:
-
বাংলাদেশের খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি ও বান্দরবানের প্রায় সব অংশ এবং চট্টগ্রাম ও সিলেট অঞ্চলের কিছু অংশে বিস্তৃত।
-
পাহাড়ের অধিক বৃষ্টিপ্রবণ অঞ্চলে চিরহরিৎ বন এবং কম বৃষ্টিপ্রবণ অঞ্চলে পাতাঝরা গাছের বন দেখা যায়।
-
-
ক্রান্তীয় পাতাঝরা গাছের বনভূমি:
-
বাংলাদেশের প্লাইস্টোসিনকালের সোপানসমূহে অবস্থিত।
-
দুই ভাগে বিভক্ত:
১. ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুর জেলার মধুপুর ও ভাওয়ালের বনভূমি
২. দিনাজপুর ও রংপুর জেলায় বরেন্দ্র বনভূমি -
শীতকালে বৃক্ষের পাতা ঝরে যায়, এবং গ্রীষ্মকালে নতুন পাতা গজায়।
-
-
স্রোতজ বনভূমি বা সুন্দরবন:
-
বিস্তৃত এলাকা: উত্তরে খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট জেলা; দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর; পূর্বে হরিণঘাটা নদী, পিরোজপুর ও বরিশাল জেলা; পশ্চিমে রাইমঙ্গল, হাড়িয়াভাঙ্গা নদী এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গের আংশিক প্রান্ত সীমা।
-
খুলনা বিভাগের ৬,০০০ বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত।
-
সমুদ্রের জোয়ার-ভাটা, লোনা পানি এবং প্রচুর বৃষ্টিপাতের কারণে এ অঞ্চল বৃক্ষ সমৃদ্ধ।
-
উৎস:

0
Updated: 22 hours ago
বায়ুমণ্ডলে কোন উপাদান সবচেয়ে বেশি?
Created: 22 hours ago
A
কার্বন-ডাইঅক্সাইড
B
জলীয়বাষ্প
C
নাইট্রোজেন
D
অক্সিজেন
বায়ুমণ্ডল হলো পৃথিবীকে ঘিরে থাকা গ্যাসীয় আবরণ, যা পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে ভূপৃষ্ঠের চারদিকে আবর্তিত হয়। বায়ুমণ্ডলের কোনো বর্ণ, গন্ধ বা আকার নেই, তাই এটি খালি চোখে দেখা যায় না, কেবল অনুভব করা যায়। এর বিশালতা এবং কার্যাবলী নিয়ে বিজ্ঞানীদের গবেষণা নিরন্তর চলছে।
বায়ুমণ্ডলের প্রধান উপাদানসমূহ:
-
নাইট্রোজেন: ৭৮.০২%
-
অক্সিজেন: ২০.৭১%
-
আরগন: ০.৮০%
-
জলীয়বাষ্প: ০.৪১%
-
কার্বন ডাই-অক্সাইড: ০.০৩%
-
অন্যান্য গ্যাস: ০.০২%
-
ধূলিকণা ও কণিকা: ০.০১%
উৎস:

0
Updated: 22 hours ago
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য ডব্লিউ এ.এস. ওডারল্যান্ডকে কোন খেতাব প্রদান করা হয়?
Created: 2 weeks ago
A
বীর প্রতীক
B
বীর উত্তম
C
বীর বিক্রম
D
উপড়ের কোনটিই নয়
ডব্লিউ এ.এস. ওডারল্যান্ড
-
পরিচিতি: একমাত্র বিদেশি নাগরিক যিনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বীর প্রতীক খেতাব লাভ করেছেন
-
জাতীয়তা: অস্ট্রেলিয়ান, জন্ম নেদারল্যান্ডস
-
মুক্তিযুদ্ধকালীন অবদান:
-
১৯৭১ সালে ঢাকা বাটা সু কোম্পানিতে কর্মরত
-
মুক্তিযুদ্ধের সময় ২নং সেক্টরে যুদ্ধ
-
-
মৃত্যু: ১৮ মে ২০০১, অস্ট্রেলিয়া

0
Updated: 2 weeks ago
মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের দিন আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পক্ষে প্রতিনিধিত্ব করেন?
Created: 1 week ago
A
জেনারেল মোহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী
B
ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
C
মেজর জিয়াউর রহমান
D
গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) পাকিস্তানী বাহিনী আত্মসমর্পণ করে, যা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ সমাপ্তি নির্দেশ করে।
-
পাকিস্তান ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান লে. জেনারেল আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজী ৯৩ হাজার সৈন্য ও অস্ত্র-শস্ত্রসহ আত্মসমর্পণ করেন ভারতীয় ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান লে. জেনারেল জগজিৎ সিং আরোরার নিকট।
-
নিয়াজী পাকিস্তান সরকার ও সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে যৌথ কমান্ডের কাছে আত্মসমর্পণের দলিলে স্বাক্ষর করেন।
-
বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ.কে. খন্দকার।
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
-
আতাউল গণি ওসমানী বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি ছিলেন।
-
মেজর জিয়াউর রহমান জেড ফোর্সের প্রধান ছিলেন।
উৎস:

0
Updated: 1 week ago