'আসরে নামা' বাগ্ধারার অর্থ -
A
বিপর্যস্ত অবস্থা
B
আবির্ভূত হওয়া
C
হতবুদ্ধি হওয়া
D
সচেতন হওয়া
উত্তরের বিবরণ
বাংলা ভাষায় ‘আসরে নামা’ বাগধারার অর্থ হলো আবির্ভূত হওয়া। একইভাবে, বিভিন্ন বাগধারা ভিন্ন ভিন্ন অর্থ প্রকাশ করে।
-
আসরে নামা → আবির্ভূত হওয়া
-
আক্কেল গুড়ুম → হতবুদ্ধি হওয়া
-
টনক নড়া → সচেতন হওয়া
-
ঝড়ো কাক → বিপর্যস্ত অবস্থা
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
'উড়নপেকে' বাগ্ধারার অর্থ কী?
Created: 1 month ago
A
অপব্যয়ী
B
অবাধ্য
C
অসৎ
D
অকালপক্ক
বাংলা ভাষায় বাগ্ধারার ব্যবহার অর্থকে প্রাণবন্ত করে তোলে এবং গভীর তাৎপর্য প্রকাশ করে। প্রতিটি বাগ্ধারার নির্দিষ্ট অর্থ রয়েছে, যা কথোপকথন ও লেখায় বিশেষভাবে ব্যবহৃত হয়। নিচে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বাগ্ধারা তুলে ধরা হলো।
-
উড়নপেকে : অপব্যয়ী
-
আকাশের চাঁদ : দুর্লভ বস্তু
-
দফা নিকেশ : সমূহ সর্বনাশ
-
নয় ছয় : অপব্যয়
-
ডিমে রোগা : সর্বদা রুগ্ণ
-
রাশভারী : গম্ভীর প্রকৃতি
-
তিলেতিলে : ধীরে ধীরে
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
গুরুচণ্ডালী দোষে বাক্যের কোন গুণ লোপ পায়?
Created: 2 months ago
A
আসত্তি
B
যোগ্যতা
C
আকাঙ্ক্ষা
D
প্রসাদগুণ
• গুরুচণ্ডালী দোষ:
তৎসম শব্দের সঙ্গে দেশীয় শব্দের মিশ্রণ ঘটলে যে দোষের সৃষ্টি হয় তাকে গুরুচণ্ডালী দোষ বলে। এদোষে দুষ্ট শব্দ তার যোগ্যতা হারায়।
যেমন:
গরুর গাড়ি, শবদাহ ইত্যাদি হলো তৎসম শব্দ। কিন্তু যদি বলা হয় গরুর শকট, মড়াদাহ তাহলে তা গুরুচণ্ডালী দোষে দুষ্ট হয়ে যায়।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি (২০১৯-সংস্করণ) এবং ভাষা-শিক্ষা, ড. হায়াৎ মামুদ।
0
Updated: 2 months ago
নিচের কোনটি অপপ্রয়োগ?
Created: 1 month ago
A
চঞ্চলতা
B
গম্ভীরতা
C
স্বতঃপ্রণোদিত
D
গাম্ভীর্যতা
অপপ্রয়োগ শব্দের একটি উদাহরণ হলো “গাম্ভীর্যতা”। এটি আসলে ‘-তা’ এবং ‘-ত্ব’ প্রত্যয়ের মিশ্রণে গঠিত ভুল প্রয়োগ।
এর শুদ্ধ প্রয়োগ হবে— গাম্ভীর্য অথবা গম্ভীরতা।
অন্যদিকে, শুদ্ধ প্রয়োগ হিসেবে গ্রহণযোগ্য শব্দগুলো হলো—
-
চঞ্চলতা
-
গম্ভীরতা
-
স্বতঃপ্রণোদিত
0
Updated: 1 month ago