'চোরে না শুনে ধর্মের কাহিনি।' - বাক্যে 'চোরে' কোন কারক?
A
কর্ম
B
করণ
C
কর্তৃ
D
অধিকরণ
উত্তরের বিবরণ
বাংলা ব্যাকরণে যে বিশেষ্য বা সর্বনাম ক্রিয়া সম্পন্ন করে তাকে কর্তা বা কর্তৃকারক বলা হয়। কর্তৃকারক নির্ধারণে সাধারণত ক্রিয়ার সঙ্গে ‘কে’ বা ‘কারা’ প্রশ্ন করা হয়; যে উত্তর পাওয়া যায়, সেটি কর্তৃকারক।
-
কর্তৃকারকের বিভিন্ন বিভক্তি ও উদাহরণ:
-
প্রথমা (শূন্য বা অ) বিভক্তি: হামিদ বই পড়ে।
-
দ্বিতীয়া (কে) বিভক্তি: বশিরকে যেতে হবে।
-
তৃতীয়া (দ্বারা) বিভক্তি: ফেরদৌসী কর্তৃক শাহনামা রচিত হয়েছে।
-
ষষ্ঠী (র) বিভক্তি: আমার যাওয়া হয়নি।
-
সপ্তমী বিভক্তি: চোরে না শুনে ধর্মের কাহিনি।
-
উৎস:

0
Updated: 23 hours ago
সমার্থক অর্থ প্রকাশ করে কোন শব্দজোড়টি?
Created: 4 days ago
A
স্রবণ - স্রুতি
B
শোনা - স্রুতি
C
স্রবণ - শ্রুতি
D
সোনা - শ্রবণ
সমার্থক অর্থ প্রকাশকারী একটি শব্দজোড় হলো 'স্রবণ - স্রুতি', যেখানে উভয়েরই অর্থ ক্ষরণ। এ ধরনের আরও কিছু শব্দজোড় রয়েছে, যেগুলো আকারে কাছাকাছি হলেও অর্থে ভিন্ন।
-
শোনা: শ্রবণ করা
-
সোনা: স্বর্ণ
-
শ্রবণ: কর্ণ, শোনা
-
স্রবণ: ক্ষরণ
-
স্রুতি: ক্ষরণ
-
শ্রুতি: শ্রবণ
উৎস:

0
Updated: 4 days ago
‘জমিদার দর্পণ’ নাটকের পটভূমি কী?
Created: 3 days ago
A
চট্টগ্রামের তেভাগা আন্দোলন
B
সাঁওতাল বিদ্রোহ
C
কুষ্টিয়ার নীল বিদ্রোহ
D
সিরাজগঞ্জের কৃষক বিদ্রোহ
'জমিদার দর্পণ' নাটক:
- লেখক মীর মশাররফ হোসেন রচিত নাটক 'জমিদার দর্পণ'।
- নাটকটি ১৮৭২-৭৩ সালে সিরাজগঞ্জে সংঘটিত কৃষক-বিদ্রোহের পটভূমিকায় রচিত।
- অত্যাচারী ও চরিত্রহীন জমিদার হায়ওয়ান আলীর অত্যাচার এবং অধীনস্ত প্রজা আবু মোল্লার গর্ভবতী স্ত্রী নূরন্নেহারকে ধর্ষন ও হত্যার কাহিনি এর মূল ঘটনা।
- ‘জমিদার দর্পণ’ উনিশ শতকের কৃষক শ্রেণির জীবনধারার উপর ভিত্তি করে রচিত ঐ শতাব্দের একটি উল্লেখযোগ্য সাহিত্যকর্ম।
মীর মশাররফ হোসেন রচিত নাটক:
- বসন্তকুমারী,
- জমীদার দর্পণ,
- বেহুলা গীতাভিনয়।

0
Updated: 3 days ago
নিচের কোনটি মৌলিক বাংলা ধাতু?
Created: 4 days ago
A
পঠ্
B
খাদ্
C
কৃৎ
D
কিন্
'কিন্' একটি মৌলিক বাংলা ধাতু। মৌলিক ধাতু সাধারণত তিন প্রকারে বিভক্ত হয় এবং এগুলোর মধ্যে বাংলা, সংস্কৃত ও বিদেশি ধাতু বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। নিচে ধাপে ধাপে প্রতিটি ধরণের ধাতুর ব্যাখ্যা দেওয়া হলো।
-
মৌলিক ধাতু ৩ প্রকার
ক) বাংলা ধাতু
খ) সংস্কৃত ধাতু
গ) বিদেশি ধাতু -
বাংলা ধাতু
যেসব ধাতু বা ক্রিয়ামূল সংস্কৃত থেকে সরাসরি আসেনি, সেগুলোকে বাংলা ধাতু বলা হয়।
উদাহরণ: কাদ্, কাট্, নাচ্, আক্, কহ্, কর্, কিন্, গড়্, ধর্, পড়্, রাখ্, শুন্, হাস্, বুঝ্ ইত্যাদি। -
সংস্কৃত মূল ধাতু
যেসব ক্রিয়াপদের মূল সরাসরি সংস্কৃত ভাষা থেকে এসেছে, সেগুলো সংস্কৃত মূল ধাতু নামে পরিচিত। এ ধাতুগুলোর সঙ্গে প্রত্যয় যুক্ত হয়ে ক্রিয়া, বিশেষ্য, বাক্রিয়া ও বিশেষণ গঠিত হয়।
উদাহরণ: অঙ্ক, কথ্, কৃৎ, খাদ্, হস্, পঠ্, দৃশ্, বুধ্, স্থা, শ্রু, ধৃ, বন্ধ্, ঘৃষ্, ক্রী ইত্যাদি।
উৎস:

0
Updated: 4 days ago