Which technology is used to create Deepfakes?
A
Blockchain
B
Artificial intelligence
C
Cloud computing
D
Machine coding
উত্তরের বিবরণ
Deepfakes হলো কৃত্রিমভাবে তৈরি মিডিয়া (ছবি, ভিডিও ও অডিও), যা Artificial Intelligence (AI) দ্বারা তৈরি হয় এবং এমন কিছু প্রদর্শন করে যা বাস্তবে নেই বা কখনো ঘটেনি।
-
শব্দটি এসেছে দুই অংশ থেকে: “deep” (AI-এর deep-learning প্রযুক্তি থেকে) এবং “fake” (যা মিথ্যা বোঝায়)।
-
Deepfakes তৈরিতে সাধারণত দুটি ধরনের AI deep-learning algorithm ব্যবহৃত হয়:
১. একটি অ্যালগরিদম আসল ছবি বা ভিডিওর সর্বোত্তম অনুকরণ তৈরি করে।
২. আরেকটি অ্যালগরিদম সেই অনুকরণ আসল নাকি নকল তা শনাক্ত করে এবং পার্থক্য রিপোর্ট করে। -
প্রথম অ্যালগরিদম একটি কৃত্রিম ছবি তৈরি করে এবং দ্বিতীয় অ্যালগরিদম থেকে পাওয়া প্রতিক্রিয়ার ভিত্তিতে সেটি আরও বাস্তবসম্মত করে তোলে।
-
এই প্রক্রিয়াটি চলতে থাকে যতক্ষণ না দ্বিতীয় অ্যালগরিদম কোনো ভুয়া অংশ শনাক্ত করতে পারে।
-
অনেক সময় বিদ্যমান ফুটেজের উপর নতুন AI-তৈরি অডিও বসিয়ে deepfake ভিডিও বানানো হয়।
Deepfakes-এর ব্যবহার:
-
ইতিবাচক ব্যবহার:
-
সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি (যেমন ডেভিড বেকহ্যামের ম্যালেরিয়া সচেতনতা প্রচারাভিযান)
-
শিল্প জগতে ব্যবহার (যেমন Dalí Lives প্রদর্শনীতে সালভাদর দালির ভার্চুয়াল রূপ)
-
শিক্ষা ও চিকিৎসা ক্ষেত্রে সহায়ক প্রযুক্তি হিসেবে সম্ভাবনা
-
-
নেতিবাচক ব্যবহার:
-
মিথ্যা তথ্য ছড়ানো
-
রাজনৈতিক বিভ্রান্তি তৈরি
-
সেলিব্রিটি, রাজনীতিবিদ বা ব্যবসায়ীকে হয়রানি করা
-
0
Updated: 1 month ago
কেন ChatGPT কে “জেনারেটিভ” AI বলা হয়?
Created: 1 month ago
A
এটি নতুন লেখা বা কনটেন্ট তৈরি করে
B
এটি শুধু ডেটা সংরক্ষণ করে
C
এটি শুধুমাত্র বিদ্যমান তথ্য সাজায়
D
এটি বৈদ্যুতিক শক্তি উৎপন্ন করে
ChatGPT কে “জেনারেটিভ” AI বলা হয় কারণ এটি শুধু তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ বা পুনর্বিন্যাস করে না; বরং ব্যবহারকারীর ইনপুট অনুযায়ী সম্পূর্ণ নতুন লেখা, উত্তর, বিশ্লেষণ বা কনটেন্ট তৈরি করতে সক্ষম। এটি বৃহৎ পরিমাণ তথ্য থেকে শেখে, কিন্তু সেই শেখা তথ্যকে হুবহু পুনরাবৃত্তি না করে নতুনভাবে উপস্থাপন করে। তাই ChatGPT-এর মূল বৈশিষ্ট্য হলো সৃজনশীল ও মৌলিক কনটেন্ট তৈরি করার ক্ষমতা, যা তাকে অন্যান্য প্রচলিত তথ্যপ্রসেসিং সিস্টেম থেকে আলাদা করে তোলে। সঠিক উত্তর: ক) এটি নতুন লেখা বা কনটেন্ট তৈরি করে।
• ChatGPT (Chat Generative Pre-trained Transformer) ৩০ নভেম্বর, ২০২২ তারিখে চালু করা হয়।
• এটি OpenAI নামক প্রযুক্তি কোম্পানির উদ্ভাবন।
• ChatGPT Reinforcement Learning from Human Feedback (RLHF) মডেল ব্যবহার করে, যা মানুষের মত প্রতিক্রিয়া বোঝা ও উপযুক্তভাবে উত্তর দিতে সহায়তা করে।
• বর্তমানে এর সর্বশেষ সংস্করণ GPT-5 চালু আছে।
• এটি টেক্সট-ভিত্তিক আলাপচারিতার পাশাপাশি প্রশ্নোত্তর, অনুবাদ, কোড লেখা, প্রবন্ধ তৈরি, সারাংশ তৈরি এবং শিক্ষামূলক ব্যাখ্যা প্রদান করতে সক্ষম।
ChatGPT-এর বৈশিষ্ট্য:
• এটি মানুষের সাথে স্বাভাবিকভাবে কথোপকথন করতে পারে।
• বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গল্প, প্রবন্ধ, কবিতা বা স্ক্রিপ্ট লিখতে পারে।
• কম্পিউটার কোড বা প্রোগ্রাম তৈরি করতে সক্ষম।
• সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পোস্ট, ব্লগ বা আর্টিকেল লিখতে পারে।
• শিক্ষার্থী, গবেষক ও পেশাজীবীদের জন্য এটি তথ্য সংগ্রহ ও ব্যাখ্যা প্রদানে সহায়ক একটি টুল হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
• এর উত্তর প্রদান প্রক্রিয়া কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং (NLP) প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে।
• এটি সময়ের সাথে উন্নত হচ্ছে, ফলে ভাষা বোঝা ও প্রাসঙ্গিক উত্তর দেওয়ার দক্ষতা ক্রমাগত বাড়ছে।
0
Updated: 1 month ago
ChatGPT প্রথম কবে চালু হয়?
Created: 2 months ago
A
২০২১
B
২০২২
C
২০২৩
D
২০২০
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence - AI )
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
ChatGPT
১. সংজ্ঞা
-
ChatGPT হলো একটি সফটওয়্যার, যা মানুষের স্বাভাবিক ভাষায় প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম।
-
এটি OpenAI নামে একটি আমেরিকান প্রতিষ্ঠান দ্বারা ৩০ নভেম্বর ২০২২ সালে চালু করা হয়।
২. প্রযুক্তি ও কাজ
-
ChatGPT GPT (Generative Pre-training Transformer) আর্কিটেকচারে তৈরি একটি নিউরাল নেটওয়ার্ক।
-
এর কাজ হলো মানুষের মতো লেখা তৈরি করা, যেমন:
-
চ্যাটবট
-
কন্টেন্ট তৈরি
-
ভাষা অনুবাদ
-
-
এটি শব্দের সম্ভাবনা হিসাব করে টেক্সট তৈরি করে, পূর্ববর্তী শব্দগুলোর ওপর নির্ভর করে।
-
প্রায় ৪৫ টেরাবাইট ইন্টারনেটের লেখা দিয়ে প্রশিক্ষিত GPT-3 মডেলের ওপর ভিত্তি করে।
৩. সীমাবদ্ধতা
-
ভুল বা বিভ্রান্তিকর তথ্য তৈরি করতে পারে (হ্যালুসিনেশন)।
-
ChatGPT নিজে একমাত্র নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র নয়; তথ্য যাচাই প্রয়োজন।
৪. গুরুত্ব
-
শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক ও অন্যান্য পেশায় দ্রুত আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে, কারণ মানুষের লেখা ও ChatGPT-এর লেখা আলাদা করা কঠিন।
0
Updated: 2 months ago
গুগলের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নাম কী?
Created: 2 months ago
A
অ্যালেক্সা
B
সিরি
C
জেমিনি
D
কোরটানা
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence - AI )
ডিজিটাল কম্পিউটার
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
গুগলের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা – জেমিনি (Gemini)
সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
-
জেমিনি (Gemini) হলো গুগলের সর্বশেষ ও উন্নত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।
-
এটি ব্যবহারকারীদের জটিল তথ্য বিশ্লেষণ, প্রশ্নোত্তর, লেখালিখি এবং বিভিন্ন কার্য সম্পাদনে সহায়তা করে।
-
জেমিনি সাধারণ ডিজিটাল অ্যাসিস্ট্যান্টের মতো নয়; এটি আরও উন্নত, শিক্ষণীয় এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে শেখার ক্ষমতা সম্পন্ন মডেল।
-
ব্যবহারকারীরা জেমিনির মাধ্যমে সহজে তথ্য সংগ্রহ, সমস্যা সমাধান এবং দৈনন্দিন কাজ আরও দক্ষভাবে সম্পন্ন করতে পারে।
অপশন বিশ্লেষণ:
-
ক) অ্যালেক্সা: অ্যামাজনের ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট।
-
খ) সিরি: অ্যাপলের ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট।
-
গ) জেমিনি: গুগলের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। ✅
-
ঘ) কোরটানা: মাইক্রোসফটের ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্য:
-
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) হলো এমন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যা কম্পিউটারে মানবসদৃশ চিন্তা, সমস্যা সমাধান, শেখার এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা প্রদান করে।
মূল বৈশিষ্ট্যসমূহ:
১. বিষয় সংক্রান্ত ধারণা গ্রহণ।
২. সমস্যা বিশ্লেষণ ও সমাধানের পথ নির্দেশ।
৩. সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা।
৪. নতুন জ্ঞান অর্জন এবং ব্যবহার।
৫. ভাষা বোঝার ক্ষমতা।
৬. মানুষের অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর ক্ষমতা।
৭. জটিল অবস্থা অনুধাবন ও পরিচালনা।
৮. নতুন পরিস্থিতিতে খাপ খাইয়ে নেওয়ার ক্ষমতা।
৯. ভুল বা অসম্পূর্ণ তথ্য পরিচালনা।
১০. সম্পর্কিত বিষয়গুলো অনুধাবন এবং সাড়া দেওয়ার ক্ষমতা।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 2 months ago