The number of freedom fighters who received the second highest gallantry award in Bangladesh is -

A

67

B

68

C

175

D

176

উত্তরের বিবরণ

img

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিবাহিনীর সদস্যদের বীরত্ব ও সাহসিকতার স্বীকৃতি হিসেবে বীরত্বসূচক খেতাব প্রদানের ব্যবস্থা করা হয়। এই প্রস্তাব প্রথম করেন মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি এম এ জি ওসমানী, এবং মে মাসের প্রথম দিকে তিনি মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রিপরিষদে এটি উপস্থাপন করেন। ১৬ মে মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে প্রস্তাবটি অনুমোদিত হয় এবং ১৫ ডিসেম্বর ১৯৭৩ সালে সরকারি গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধাদের খেতাব প্রদান করা হয়।

  • ১৯৭২ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি মন্ত্রিপরিষদ সভায় বীরত্বসূচক খেতাবের নতুন নামকরণ করা হয়:

    • সর্বোচ্চ পদমর্যাদার খেতাব: বীরশ্রেষ্ঠ

    • উচ্চ পদমর্যাদার খেতাব: বীর উত্তম

    • প্রশংসনীয় পদমর্যাদার খেতাব: বীর বিক্রম

    • বীরত্বসূচক প্রশংসাপত্রের খেতাব: বীর প্রতীক

  • মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বসূচক অবদানের জন্য মোট ৬৭৬ জনকে খেতাব প্রদান করা হয়েছে, যার মধ্যে:

    • বীরশ্রেষ্ঠ: ৭ জন

    • বীর উত্তম: ৬৮ জন

    • বীর বিক্রম: ১৭৫ জন

    • বীর প্রতীক: ৪২৬ জন

Unfavorite

0

Updated: 1 day ago

Related MCQ

পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধিত্ব করেন কে?

Created: 1 month ago

A

খালেদ মোশাররফ

B

এম. এ. জি. ওসমানী

C

এ. কে. খন্দকার

D

জিয়াউর রহমান

Unfavorite

0

Updated: 1 month ago

বাংলাদেশের কোন নারী মুক্তিযোদ্ধা 'মুক্তিবেটি' নামে পরিচিত?

Created: 1 month ago

A

কাঁকন বিবি

B

সিতারা বেগম

C

তারামন বিবি

D

রাবেয়া খাতুন 

Unfavorite

0

Updated: 1 month ago

অপারেশন সার্চ লাইট এর সার্বিক দায়িত্বে কে ছিল?

Created: 1 month ago

A

জেনারেল টিক্কা খান

B

জেনারেল খাদিম হোসেন রাজা

C

জেনারেল রাও ফরমান আলী

D

জেনারেল এএকে নিয়াজী

Unfavorite

0

Updated: 1 month ago

© LXMCQ, Inc. - All Rights Reserved

Developed by WiztecBD