খ্যাতি বা সম্মান অর্জনের অধিকার’ কোন শ্রেণির অধিকার হিসেবে বিবেচিত হয়?
A
সাংস্কৃতিক অধিকার
B
আইনগত অধিকার
C
সামাজিক অধিকার
D
রাজনৈতিক অধিকার
উত্তরের বিবরণ
সামাজিক অধিকার হলো সেই সকল অধিকার যা নাগরিকের সভ্য জীবযাপনের জন্য অপরিহার্য।
-
সামাজিক অধিকারসমূহ নিম্নরূপ:
১. জীবনের অধিকার
২. ব্যক্তি স্বাধীনতার অধিকার
৩. চিন্তা ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা
৪. সভা-সমিতির অধিকার
৫. খ্যাতি বা সম্মান লাভের অধিকার ইত্যাদি
0
Updated: 1 month ago
ইউএনডিপি ও এডিবির মতে সুশাসনের উপাদান কতটি?
Created: 1 month ago
A
৯টি ও ৮টি
B
৯টি ও ৪টি
C
৭টি ও ৬টি
D
৮টি ও ৭টি
সুশাসনের ধারণা বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাখ্যা করেছে। ফলে সুশাসনের উপাদানের সংখ্যা ও গুরুত্ব প্রতিষ্ঠানভেদে ভিন্ন হলেও মূল উদ্দেশ্য একই—রাষ্ট্র ও সমাজে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও ন্যায়সঙ্গত শাসন নিশ্চিত করা।
-
ইউএনডিপি (UNDP) সুশাসনের ৯টি উপাদান নির্ধারণ করেছে।
-
জাতিসংঘ (United Nations) সুশাসনের ৮টি উপাদান উল্লেখ করেছে।
-
বিশ্বব্যাংক (World Bank) সুশাসনের ৬টি উপাদান তুলে ধরেছে।
-
আইডিএ (IDA) সুশাসনের ৪টি উপাদান ব্যাখ্যা করেছে।
-
এডিবি (ADB) সুশাসনের ৪টি উপাদান নির্ধারণ করেছে।
-
ইউএনএইচসিআর (UNHCR) সুশাসনের ৫টি উপাদান উল্লেখ করেছে।
0
Updated: 1 month ago
আধুনিক পরানীতিবিদ্যার (Meta-Ethics) প্রবর্তক বলা হয় কাকে?
Created: 1 month ago
A
হল্যান্ড
B
আরজ আলী মাতুব্বর
C
ডব্লিউ ডি হার্ডসন
D
জি. ই. ম্যুর
পরানীতিবিদ্যা (Meta-Ethics) হলো নৈতিক পদ, নৈতিক অবধারণ ও নৈতিক ভাষার অর্থ ও যৌক্তিকতা সংক্রান্ত আলোচনা, যার মাধ্যমে বিভিন্ন নৈতিক মতবাদ গড়ে ওঠে। এটি নৈতিক উক্তি, পদ বা অবধারণ, এবং নৈতিক পদ ও অবধারণের যৌক্তিকতা নিরূপণ ও বিশ্লেষণের ওপর ভিত্তি করে গঠিত।
-
পরানীতিবিদ্যার অর্থ: ‘Meta Ethics’ শব্দের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ হলো পরানীতিবিদ্যা।
-
ভিন্ন নীতিবিদ্যার সঙ্গে তুলনা:
-
মানমূলক নীতিবিদ্যা: আচরণের ভাল-মন্দ নির্ণয়ের জন্য বিভিন্ন মানদন্ড বা আদর্শ ব্যবহার করে।
-
ব্যবহারিক নীতিবিদ্যা: বাস্তব জীবনের চলতি সমস্যাকে নৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করে।
-
বর্ণনামূলক নীতিবিদ্যা: অভিজ্ঞতানির্ভর ও বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে রচিত; এর উদাহরণ হলো বিবর্তনবাদী নীতিবিদ্যা।
-
-
উদ্ভাবক ও গুরুত্বপূর্ণ ধারণা:
-
ব্রিটিশ দার্শনিক জি. ই. ম্যূর (G. E. Moore) আধুনিক পরানীতিবিদ্যার প্রবর্তক।
-
১৯০৩ সালে তার বই ‘Principia Ethica’ এই ধরনের আলোচনার সূত্রপাত করে।
-
জি. ই. ম্যূর বলেন, “শুভের প্রতি অনুরাগ ও অশুভের প্রতি বিরাগ হলো নৈতিকতা।”
-
0
Updated: 1 month ago
E-Governance কে 'SMART Government' বলে অভিহিত করেছেন কে?
Created: 1 month ago
A
বারবার কোনাবল
B
আব্রাহাম লিংকন
C
কফি আনান
D
চন্দ্রবাবু নাইডু
E-Governance (Electronic Governance)
-
E-Governance-এর পূর্ণরূপ হলো Electronic Governance।
-
সুশাসন প্রতিষ্ঠার আধুনিকতম উদ্যোগগুলির একটি হলো ই-গভর্নেন্স।
-
ই-গভর্নেন্সের মূল লক্ষ্য হলো দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা।
-
এটি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে সরকারি সেবা সমাজের সকল মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার প্রক্রিয়া।
-
ই-গভর্নেন্স ব্যবস্থায় নাগরিকরা স্বল্প ব্যয়ে, ঝামেলাবিহীনভাবে, সপ্তাহে সাত দিন, দিনে চব্বিশ ঘণ্টা সরকারি সেবা পেতে পারে।
-
এর ফলে শাসন ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা আসে, দুর্নীতি হ্রাস পায় এবং কার্যত সুশাসন নিশ্চিত হয়।
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য:
-
সুশাসন প্রতিষ্ঠা।
-
সরকারের জবাবদিহিতা বৃদ্ধি।
-
সরকারের স্বচ্ছতা বৃদ্ধি।
-
সরকারের দক্ষতা বৃদ্ধি।
চন্দ্রবাবু নাইডুর SMART Government ধারণা:
-
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু E-Governance-কে SMART Government বলে অভিহিত করেন।
-
তাঁর মতে, SMART এর পূর্ণরূপ হলো:
-
S = Simple (সহজ সরল)
-
M = Moral (নৈতিক আদর্শপূর্ণ)
-
A = Accountable (জবাবদিহিমূলক)
-
R = Responsive (সংবেদনশীল/দ্রুত সাড়া প্রদানকারী)
-
T = Transparent (স্বচ্ছ)
-
0
Updated: 1 month ago