ই-গভর্নেন্সের ফলে কী কী সুফল অর্জিত হয়?
A
সুশাসন প্রতিষ্ঠা পায়
B
সরকারের স্বচ্ছতা বৃদ্ধি পায়
C
সরকারের দক্ষতা বৃদ্ধি পায়
D
উপরের সবগুলো
উত্তরের বিবরণ
ই-গভর্নেন্স ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য ও সেবা জনগণের নিকট পৌঁছানো প্রক্রিয়াকেই বোঝায়। এর পূর্ণরূপ হলো ইলেকট্রনিক গভর্নেন্স।
-
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য:
-
ই-গভর্নেন্সের প্রধান লক্ষ্য হলো সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা।
-
এটি সরকারের স্বচ্ছতা বৃদ্ধি করে।
-
সরকারের দক্ষতা বৃদ্ধি পায়।
-
সরকারের জবাবদিহিতা উন্নত হয়।
-

0
Updated: 11 hours ago
সুশাসন এমন এক শাসনব্যবস্থা যেখানে শাসক ও শাসিতের মধ্যে _________ সম্পর্ক বিদ্যমান।
Created: 1 week ago
A
বৈরী
B
সৌহার্দ্যের
C
আস্থার
D
অনুকূল
সুশাসন (Good Governance):
-
সুশাসন হলো এমন একটি শাসন ব্যবস্থা, যা শাসক ও শাসিতের মধ্যে আস্থার সম্পর্ক গড়ে তোলে।
-
এটি নিশ্চিত করে যে শাসক ও শাসিতের মধ্যে দৃঢ় আস্থা স্থাপন হয়।
-
সুশাসনের মূল বৈশিষ্ট্যগুলো হলো:
-
স্বচ্ছতা (Transparency)
-
জবাবদিহিতা (Accountability)
-
ন্যায়বিচার (Justice/Fairness)
-
অংশগ্রহণ (Participation)
-
-
এই বৈশিষ্ট্যগুলো জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জনে সহায়ক।
-
আস্থার সম্পর্ক যত শক্তিশালী হবে, সুশাসন তত মজবুত হবে।

0
Updated: 1 week ago
“Sociology is the science of society or of social phenomena.” – এই সংজ্ঞাটি sociology-র কে প্রদান করেছে?
Created: 11 hours ago
A
কার্ল মার্কস
B
এল এফ ওয়ার্ড
C
লর্ড ব্রাইস
D
ম্যাক্স ওয়েবার
সুশাসন সমাজবিজ্ঞানের একটি শাখা হিসেবে নাগরিকের আচরণ, রীতি-নীতি, অধিকার ও কর্তব্য এবং রাষ্ট্রের শাসন প্রণালীসহ নাগরিক জীবনের সামগ্রিক বিষয়াবলি নিয়ে আলোচনা করে।
-
পৌরনীতি ও সুশাসন নাগরিকদের সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবনের নিয়ম, নীতি এবং দায়িত্বসমূহ বোঝায়।
-
সমাজবিজ্ঞান সম্পর্কে এল এফ ওয়ার্ড (L.F. Ward) বলেছেন, "Sociology is the science of society or of social phenomena."
-
রাষ্ট্রবিজ্ঞানী লর্ড ব্রাইস সুনাগরিকের তিনটি গুণাবলি উল্লেখ করেছেন: বুদ্ধি, বিবেক এবং আত্মসংযম।

0
Updated: 11 hours ago
মূল্যবোধ শিক্ষা ও সুশাসনের ধারণা পরস্পরের ______
Created: 11 hours ago
A
প্রতিদ্বন্দ্বী
B
অসংলগ্ন
C
সম্পূরক
D
পৃথক
জাতীয় উন্নয়ন দেশের সার্বিক উন্নয়ন বা জাতীয় উন্নয়নের জন্যে মূল্যবোধ শিক্ষা ও সুশাসন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই দুই ধারণা পরস্পরের পরিপূরক এবং মানবজাতির জন্য ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। মূল্যবোধ শিক্ষা ও সুশাসনের সমন্বিত প্রয়োগ জাতির রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করে।
-
রাজনৈতিক উন্নয়ন: মূল্যবোধ শিক্ষা রাজনৈতিক নেতাদের নৈতিকতা ও দায়িত্ববোধ গড়ে তোলে। সুশাসনের মাধ্যমে গণতন্ত্র শক্তিশালী হয়, দুর্নীতি কমে এবং জনগণের অধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত হয়।
-
অর্থনৈতিক উন্নয়ন: সুশাসন বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরি করে, দুর্নীতি হ্রাস পায় এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটে, যা দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়ায়।
-
সামাজিক উন্নয়ন: মূল্যবোধ শিক্ষা ও সুশাসন সমাজে ন্যায়বিচার, সামাজিক সমতা, আইন-শৃঙ্খলা নিশ্চিত করে এবং নাগরিকদের অধিকার রক্ষা করে। এটি সামাজিক স্থিতিশীলতা ও শান্তি বজায় রাখে।

0
Updated: 11 hours ago