“Sociology is the science of society or of social phenomena.” – এই সংজ্ঞাটি sociology-র কে প্রদান করেছে?
A
কার্ল মার্কস
B
এল এফ ওয়ার্ড
C
লর্ড ব্রাইস
D
ম্যাক্স ওয়েবার
উত্তরের বিবরণ
সুশাসন সমাজবিজ্ঞানের একটি শাখা হিসেবে নাগরিকের আচরণ, রীতি-নীতি, অধিকার ও কর্তব্য এবং রাষ্ট্রের শাসন প্রণালীসহ নাগরিক জীবনের সামগ্রিক বিষয়াবলি নিয়ে আলোচনা করে।
-
পৌরনীতি ও সুশাসন নাগরিকদের সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবনের নিয়ম, নীতি এবং দায়িত্বসমূহ বোঝায়।
-
সমাজবিজ্ঞান সম্পর্কে এল এফ ওয়ার্ড (L.F. Ward) বলেছেন, "Sociology is the science of society or of social phenomena."
-
রাষ্ট্রবিজ্ঞানী লর্ড ব্রাইস সুনাগরিকের তিনটি গুণাবলি উল্লেখ করেছেন: বুদ্ধি, বিবেক এবং আত্মসংযম।

0
Updated: 11 hours ago
সুশাসনের মূল ভিত্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয় -
Created: 1 week ago
A
স্বচ্ছতাকে
B
মানবাধিকার রক্ষাকে
C
জনকল্যাণকে
D
আইনের শাসনকে
সুশাসনের মূল ভিত্তি হিসেবে ধরা হয় আইনের শাসন। কারণ, একটি রাষ্ট্র বা সমাজে সুবিচার, ন্যায়বিচার ও সুশৃঙ্খল প্রশাসন নিশ্চিত করতে আইনের শাসন অপরিহার্য। সুশাসনের কার্যকারিতা অনেকাংশেই নির্ভর করে আইন সবার জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য হওয়ার উপর।
-
সুশাসনের মূল ভিত্তি হলো আইনের শাসন।
-
এটি একটি রাষ্ট্র বা সমাজে সুবিচার, ন্যায়বিচার ও সুশৃঙ্খল প্রশাসন নিশ্চিত করে।
-
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত থাকলে সবাই সমানভাবে আইনের আওতায় থাকবে, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে থাকবে না।
-
এর ফলে দুর্নীতি হ্রাস পায় এবং প্রশাসনিক কার্যক্রমে স্বচ্ছতা নিশ্চিত হয়।
-
আইনের শাসন ব্যতীত জনগণের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, ভোটাধিকার এবং মৌলিক অধিকার সংরক্ষিত হতে পারে না।
-
জনকল্যাণ সুশাসনের একটি লক্ষ্য হলেও এটি একমাত্র ভিত্তি নয়।

0
Updated: 1 week ago
E-Governance কে 'SMART Government' বলে অভিহিত করেছেন কে?
Created: 4 days ago
A
বারবার কোনাবল
B
আব্রাহাম লিংকন
C
কফি আনান
D
চন্দ্রবাবু নাইডু
E-Governance (Electronic Governance)
-
E-Governance-এর পূর্ণরূপ হলো Electronic Governance।
-
সুশাসন প্রতিষ্ঠার আধুনিকতম উদ্যোগগুলির একটি হলো ই-গভর্নেন্স।
-
ই-গভর্নেন্সের মূল লক্ষ্য হলো দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা।
-
এটি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে সরকারি সেবা সমাজের সকল মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার প্রক্রিয়া।
-
ই-গভর্নেন্স ব্যবস্থায় নাগরিকরা স্বল্প ব্যয়ে, ঝামেলাবিহীনভাবে, সপ্তাহে সাত দিন, দিনে চব্বিশ ঘণ্টা সরকারি সেবা পেতে পারে।
-
এর ফলে শাসন ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা আসে, দুর্নীতি হ্রাস পায় এবং কার্যত সুশাসন নিশ্চিত হয়।
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য:
-
সুশাসন প্রতিষ্ঠা।
-
সরকারের জবাবদিহিতা বৃদ্ধি।
-
সরকারের স্বচ্ছতা বৃদ্ধি।
-
সরকারের দক্ষতা বৃদ্ধি।
চন্দ্রবাবু নাইডুর SMART Government ধারণা:
-
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু E-Governance-কে SMART Government বলে অভিহিত করেন।
-
তাঁর মতে, SMART এর পূর্ণরূপ হলো:
-
S = Simple (সহজ সরল)
-
M = Moral (নৈতিক আদর্শপূর্ণ)
-
A = Accountable (জবাবদিহিমূলক)
-
R = Responsive (সংবেদনশীল/দ্রুত সাড়া প্রদানকারী)
-
T = Transparent (স্বচ্ছ)
-

0
Updated: 4 days ago
মূল্যবোধ শিক্ষা ও সুশাসনের ধারণা পরস্পরের ______
Created: 11 hours ago
A
প্রতিদ্বন্দ্বী
B
অসংলগ্ন
C
সম্পূরক
D
পৃথক
জাতীয় উন্নয়ন দেশের সার্বিক উন্নয়ন বা জাতীয় উন্নয়নের জন্যে মূল্যবোধ শিক্ষা ও সুশাসন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই দুই ধারণা পরস্পরের পরিপূরক এবং মানবজাতির জন্য ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। মূল্যবোধ শিক্ষা ও সুশাসনের সমন্বিত প্রয়োগ জাতির রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করে।
-
রাজনৈতিক উন্নয়ন: মূল্যবোধ শিক্ষা রাজনৈতিক নেতাদের নৈতিকতা ও দায়িত্ববোধ গড়ে তোলে। সুশাসনের মাধ্যমে গণতন্ত্র শক্তিশালী হয়, দুর্নীতি কমে এবং জনগণের অধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত হয়।
-
অর্থনৈতিক উন্নয়ন: সুশাসন বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরি করে, দুর্নীতি হ্রাস পায় এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটে, যা দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়ায়।
-
সামাজিক উন্নয়ন: মূল্যবোধ শিক্ষা ও সুশাসন সমাজে ন্যায়বিচার, সামাজিক সমতা, আইন-শৃঙ্খলা নিশ্চিত করে এবং নাগরিকদের অধিকার রক্ষা করে। এটি সামাজিক স্থিতিশীলতা ও শান্তি বজায় রাখে।

0
Updated: 11 hours ago