ওয়েজ আর্নার্স স্কিম কত সালে প্রবর্তিত হয়েছিল?
A
১৯৭২ সালে
B
১৯৭৩ সালে
C
১৯৭৪ সালে
D
১৯৭৫ সালে
উত্তরের বিবরণ
ওয়েজ
আর্নার্স স্কিম:
- ওয়েজ আর্নার্স স্কিম ১৯৭৪ সালে প্রবর্তিত হয়।
- বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি নাগরিকদের অর্জিত আয় সরকারি চ্যানেলের
মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রেরণে উৎসাহ প্রদানের লক্ষ্যে স্কিমটি চালু করা হয়।
- এ সময় বৈদেশিক মুদ্রা
মজুত থাকার কারণে আমদানিকারকদের অনুকূলে বৈদেশিক মুদ্রার ছাড় হ্রাস পায়,
যার ফলে স্কিমটি কার্যকারিতা
অর্জন করে।
- বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি শ্রমজীবীদের প্রেরিত অর্থ খোলাবাজার বিনিময়
হারের কাছাকাছি হারে বিনিময়ের লক্ষ্যে
স্কিমটি চালু করা হয়।
⇒ প্রবাসী
কর্মীদের অবদানের বিষয়টি বিবেচনা করে তাদের এবং
দেশে বিদেশে কর্মীদের পরিবার পরিজনকে সাহায্য সহযোগিতা কিংবা উদ্ভূত সমস্যার সমাধান কল্পে তথা সার্বিক কল্যাণমূলক
কার্যক্রম পরিচালনার লক্ষ্যে সরকার Emigration
Ordinance-1982 এর ১৯(১) ধারার
ক্ষমতাবলে ১৯৯০ সালে “ওয়েজ
আর্নার্স কল্যাণ তহবিল” গঠন করে।
- “ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড আইন,২০১৮” এর
মাধ্যমে “ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ
বোর্ড” একটি সংবিধিবদ্ধ সংস্থা
হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে।

0
Updated: 11 hours ago
কত তারিখে পাকিস্তান বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করেছে?
Created: 11 hours ago
A
১৯৭৪ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি
B
১৯৭৪ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি
C
১৯৭৪ সালের ২২ এপ্রিল
D
১৯৭৪ সালের ২৪ এপ্রিল
বাংলাদেশকে
পাকিস্তানের স্বীকৃতি:
- ১৯৭৪ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তান বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়।
⇒
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর আনুষ্ঠানিকভাবে মোট
১৫০টি দেশ স্বীকৃতি দিয়েছে।
- বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে সর্বপ্রথম স্বীকৃতি দেয় ভুটান এবং
ভারত। উভয় দেশই বাংলাদেশকে
৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে স্বীকৃতি
দিয়েছিল।
- অপরদিকে সর্বশেষ দেশ হিসেবে চীন
বাংলাদেশকে ১৯৭৫ সালের ৩১
আগস্ট স্বীকৃতি দেয়।
⇒ নানা
বাধা-বিপত্তির পরও দেখা যায়
স্বাধীন হবার মাত্র চার
বছরেরও কম সময়ে বাংলাদেশ
জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্র হয়েছিল আর শতাধিক দেশের
স্বীকৃতি আদায় করতে সক্ষম হয়েছিল।
- বিজয়ের পর পরই ১৯৭২
জানুয়ারি মাসেই পূর্ব জার্মানি, বুলগেরিয়া, পোল্যান্ড, মিয়ানমার, নেপাল, সোভিয়েত ইউনিয়ন স্বীকৃতি দেয়। ১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারি
মাসে যুক্তরাজ্যসহ সুইডেন, নরওয়ে, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, অস্ট্রিয়া নেদাল্যান্ডস এবং জাপান বাংলাদেশকে
স্বীকৃতি দেয়।

0
Updated: 11 hours ago
সংসদ-কক্ষের সামনের দিকের আসনগুলোকে কী বলা হয়?
Created: 1 week ago
A
ব্যাকবেঞ্চ
B
স্পিকার বেঞ্চ
C
ট্রেজারি বেঞ্চ
D
লবি বেঞ্চ
বাংলাদেশের সংসদে আসনবিন্যাসে বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। সরকারি ও বিরোধী দলের সদস্যদের অবস্থান তাদের দায়িত্ব ও মর্যাদা অনুযায়ী নির্ধারিত হয়। সামনের দিকের আসনগুলো বিশেষভাবে পরিচিত ট্রেজারি বেঞ্চ নামে।
-
সংসদ-কক্ষের সামনের দিকের আসনগুলোকে ট্রেজারি বেঞ্চ বলা হয়।
-
এখানে সরকারি দলের মন্ত্রী ও শীর্ষস্থানীয় নেতারা বসেন।
-
স্পিকারের আসনের ডানদিকে থাকে ট্রেজারি বেঞ্চ।
-
এর বিপরীত দিকে সামনের সারিতে বসেন বিরোধী দলের নেতা, উপনেতা, হুইপ ও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
-
ট্রেজারি বেঞ্চকে আরও বলা হয় ফ্রন্ট বেঞ্চ।
-
সংসদে সরকারি ও বিরোধী দলের যেসব সদস্য পেছনের সারিতে বসেন তাঁদের ব্যাকবেঞ্চার বলা হয়।
-
ব্যাকবেঞ্চাররা সাধারণত সরকারি দলের মন্ত্রী বা উচ্চপদস্থ নন, আবার বিরোধী দলেরও শীর্ষস্থানীয় নন, তাই সংসদের আসন ব্যবস্থায় তাঁরা পিছনের সারিতে অবস্থান করেন।

0
Updated: 1 week ago
বাংলাদেশে বসবাসরত মাতৃতান্ত্রিক নৃগোষ্ঠী-
Created: 4 days ago
A
মারমা
B
সাঁওতাল
C
খাসিয়া
D
ওঁরাও
খাসিয়া হলো বাংলাদেশের একটি মাতৃতান্ত্রিক নৃগোষ্ঠী, যারা গারোদের মতোই মঙ্গোলীয় বংশোদ্ভূত। তাদের নিজস্ব সামাজিক ব্যবস্থা, বসতি ও ধর্মীয় বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
-
খাসিয়া জনগোষ্ঠী মাতৃতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা অনুসরণ করে।
-
এরা মঙ্গোলীয় বংশোদ্ভূত।
-
শারীরিক বৈশিষ্ট্যে: গাত্রবর্ণ হরিদ্রাভ, নাক-মুখ চ্যাপ্টা, চোয়াল উঁচু, চোখ কালো ও ছোট টানা, খর্বকায়।
-
প্রায় পাঁচ শত বছর আগে আসাম থেকে বাংলাদেশে এরা স্থানান্তরিত হয়।
-
খাসিয়াদের গ্রামকে ‘পুঞ্জি’ বলা হয়।
-
পুঞ্জিপ্রধানকে ‘সিয়েম’ বলা হয়।
-
বাংলাদেশের উত্তরপূর্ব সীমান্তবর্তী সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার অঞ্চলে এদের বসতি।
-
ভারতের মেঘালয় রাজ্যের খাসিয়া-জৈন্তিয়া পাহাড়ের পাদদেশেও এরা বসবাস করে।
-
বর্তমানে শতকরা ৮০–৯০ ভাগ খাসিয়া খ্রিষ্টান ধর্মের অনুসারী।
উৎস:

0
Updated: 4 days ago