ক্লায়েন্ট-সার্ভার মডেলে সার্ভারের মূল ভূমিকা কী?
A
ডেটা সরবরাহ করা
B
সিস্টেম সফটওয়্যার ইনস্টল করা
C
ডিভাইসের হার্ডওয়্যার আপগ্রেড করা
D
কোনোটিই নয়
উত্তরের বিবরণ
ক্লায়েন্ট-সার্ভার নেটওয়ার্ক (Client-Server Network)
-
সংজ্ঞা: ক্লায়েন্ট-সার্ভার নেটওয়ার্ক হলো এমন এক ধরনের নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা যেখানে একটি কম্পিউটার সার্ভার হিসেবে কাজ করে এবং অন্যান্য কম্পিউটার (ক্লায়েন্ট বা ওয়ার্কস্টেশন) সেই সার্ভারের মাধ্যমে সেবা গ্রহণ করে।
-
বৈশিষ্ট্য:
-
অন্তত একটি কম্পিউটার সার্ভার হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-
সার্ভারের সাথে একাধিক ক্লায়েন্ট যুক্ত থাকে।
-
সার্ভার ক্লায়েন্টকে ডেটা, ফাইল, প্রিন্টার ও সফটওয়্যার সেবা সরবরাহ করে।
-
একাধিক ব্যবহারকারী একই সময়ে সার্ভারের রিসোর্স ব্যবহার করতে পারে।
-
সার্ভারে নেটওয়ার্ককেন্দ্রিক অপারেটিং সিস্টেম সফটওয়্যার প্রয়োজন হয়।
-
-
উদাহরণস্বরূপ সার্ভার OS:
-
Windows NT/2000 Server
-
OS/2 Server
-
UNIX
-
Linux Server
-
-
সার্ভারের ধরন:
-
ওয়েব সার্ভার → ওয়েবপেজ সরবরাহ করে।
-
ডাটাবেজ সার্ভার → তথ্য সরবরাহ করে।
-

0
Updated: 13 hours ago
Windows NT সার্ভারের মূল কাজ কী?
Created: 3 weeks ago
A
গ্রাফিক ডিজাইন তৈরি করা
B
মোবাইল অ্যাপ তৈরি
C
পার্সোনাল কম্পিউটিং
D
সার্ভারভিত্তিক নেটওয়ার্ক পরিচালনা
Windows NT Server
Windows NT সার্ভার একটি শক্তিশালী অপারেটিং সিস্টেম যা মূলত সার্ভারভিত্তিক নেটওয়ার্ক পরিচালনার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এটি বড় বা ছোট ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোতে নেটওয়ার্কের নিরাপত্তা, ব্যবহারকারীর প্রমাণীকরণ, ফাইল ও প্রিন্ট শেয়ারিং, এবং অ্যাপ্লিকেশন হোস্টিংয়ের মতো কার্যক্রম সহজ ও দক্ষভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করে। Windows NT সার্ভার ব্যবহার করে একাধিক ব্যবহারকারী একই নেটওয়ার্কে একসাথে কাজ করতে পারে এবং তথ্য সংরক্ষণ, ব্যাকআপ, এবং রিমোট অ্যাক্সেসের সুবিধাও পাওয়া যায়। এটি গ্রাফিক ডিজাইন বা মোবাইল অ্যাপ তৈরির জন্য নয়, বরং নেটওয়ার্কের স্থিতিশীলতা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই এর মূল উদ্দেশ্য।
সঠিক উত্তর: ঘ) সার্ভারভিত্তিক নেটওয়ার্ক পরিচালনা।
অপারেটিং সিস্টেম
কম্পিউটারকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণের জন্য যে প্রোগ্রাম বা প্রোগ্রাম সমষ্টি ব্যবহার করা হয় তাকে অপারেটিং সিস্টেম বলে।
এটি কম্পিউটারের ইনপুট ও আউটপুট হার্ডওয়্যার এবং অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যারের সাথে সেতুবন্ধ রক্ষা করে ব্যবহারকারীর নির্দেশ অনুযায়ী ডেটা গ্রহণ করে, প্রক্রিয়াকরণ করে এবং ফলাফল প্রদানে সহায়তা করে।
সিঙ্গেল ইউজার অপারেটিং সিস্টেম
একই সময়ে অপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহারকারী সংখ্যা একজন হয়ে থাকলে তাকে সিঙ্গেল ইউজার অপারেটিং সিস্টেম বলে।
একে অনেক সময় সিঙ্গেল টাস্কিং অপারেটিং সিস্টেমও বলা হয়।
উদাহরণ:
CP/M
Symbian OS
Palm OS
MS-DOS
PC-DOS
Windows 95/98
মাল্টি ইউজার অপারেটিং সিস্টেম
একাধিক ব্যবহারকারী একই সময়ে যখন কোনো কম্পিউটার সিস্টেম ব্যবহার করতে পারে, সেই কম্পিউটারে ব্যবহৃত অপারেটিং সিস্টেমকে মাল্টি ইউজার অপারেটিং সিস্টেম বলে।
উদাহরণ:
Windows NT Server
Android
Windows 2003/2008 Server
Unix
Linux
উৎস: মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 3 weeks ago
ক্লায়েন্ট-সার্ভার মডেলে, সার্ভারের মূল কাজ কী?
Created: 3 weeks ago
A
ব্যবহারকারীর কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করা
B
ক্লায়েন্টকে সেবা বা রিসোর্স সরবরাহ করা
C
ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার আপডেট করা
D
ক্লায়েন্ট থেকে রিসোর্স রিকোয়েস্ট করা
সঠিক উত্তর: খ) ক্লায়েন্টকে সেবা বা রিসোর্স সরবরাহ করা
কারণ:
ক্লায়েন্ট-সার্ভার মডেলে সার্ভারের মূল দায়িত্ব হলো ক্লায়েন্টদের অনুরোধ অনুযায়ী সেবা বা রিসোর্স প্রদান করা।
সার্ভার নেটওয়ার্কে সংযুক্ত ক্লায়েন্টদের ডেটা, ফাইল, অ্যাপ্লিকেশন বা অন্যান্য রিসোর্স সরবরাহ করে।
উদাহরণ: ওয়েব সার্ভার ক্লায়েন্টের ব্রাউজার থেকে অনুরোধ পেলে ওয়েবপেজের ডেটা পাঠায়।
সার্ভার ক্লায়েন্টের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ বা সফটওয়্যার আপডেটের জন্য নয়, বরং রিসোর্স এবং সেবা প্রদানে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করে।
সংক্ষিপ্ত তথ্য:
ক্লায়েন্ট-সার্ভার কম্পিউটিং-এ তিনটি উপাদান: ক্লায়েন্ট, সার্ভার, নেটওয়ার্ক।
সার্ভারে সমস্ত রিসোর্স জমা থাকায় রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট সহজ হয়।
ক্লায়েন্ট কম্পিউটারগুলো সার্ভারের রিসোর্স ব্যবহার করে।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 3 weeks ago
সার্ভার-ভিত্তিক কম্পিউটিংয়ে "ক্লায়েন্ট" বলতে কী বোঝায়?
Created: 3 days ago
A
ডাটা সেন্টার
B
ব্যবহারকারীর ডিভাইস
C
রাউটার
D
মডেম
সার্ভার-ভিত্তিক কম্পিউটিং-এ ক্লায়েন্ট বলতে সেই ডিভাইসকে বোঝায়, যা সার্ভার থেকে সেবা বা ডেটা গ্রহণ করে। এটি হতে পারে কম্পিউটার, স্মার্টফোন, ট্যাবলেট ইত্যাদি।
নেটওয়ার্ক: নেটওয়ার্কে বিদ্যমান ডিভাইসসমূহ কীভাবে নিয়ন্ত্রিত হবে এবং সেগুলোর সার্ভিস মডেল কেমন হবে তার উপর ভিত্তি করে কম্পিউটার নেটওয়ার্ককে তিন ধরনের ভাগে ভাগ করা যায়:
-
পিয়ার-টু-পিয়ার নেটওয়ার্ক (Peer to Peer Network)
-
ক্লায়েন্ট-সার্ভার নেটওয়ার্ক (Client Server Network)
-
হাইব্রিড নেটওয়ার্ক (Hybrid Network)
পিয়ার-টু-পিয়ার নেটওয়ার্ক (Peer to Peer Network):
-
এটি এমন নেটওয়ার্ক যেখানে পৃথক সার্ভার কম্পিউটার ব্যতীত দুই বা ততোধিক কম্পিউটারের মধ্যে রিসোর্স শেয়ার করা হয়।
ক্লায়েন্ট-সার্ভার নেটওয়ার্ক (Client Server Network):
-
একাধিক ক্লায়েন্ট/ওয়ার্কস্টেশন ও একটি কেন্দ্রীয় সার্ভার দ্বারা গঠিত।
-
সার্ভার কম্পিউটারে কেন্দ্রীয়ভাবে ডেটা জমা রাখা হয় এবং নেটওয়ার্কের ক্লায়েন্ট কম্পিউটারগুলো এসব ডেটা রিসোর্স হিসেবে ব্যবহার (শেয়ার) করে।
-
একে সার্ভার-বেজড নেটওয়ার্কও বলা হয়।
হাইব্রিড নেটওয়ার্ক (Hybrid Network):
-
এটি মূলত পিয়ার-টু-পিয়ার ও ক্লায়েন্ট-সার্ভার নেটওয়ার্কের সমন্বয়।
-
হোস্ট কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রণ ও প্রসেসিং-এর পাশাপাশি ডিস্ট্রিবিউটেড নেটওয়ার্কের বৈশিষ্ট্য (যেমন- গ্লোবাল স্টোরেজ মিডিয়া) বিদ্যমান থাকে।
-
কর্পোরেট ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে জনপ্রিয় এবং এই নেটওয়ার্কে ক্লায়েন্ট-সার্ভারের প্রাধান্য বেশি থাকে।

0
Updated: 3 days ago