QR কোডে ব্যবহৃত হয় -
A
তড়িৎ চৌম্বকত্ব
B
রেডিও ফ্রিকুয়েন্সি
C
কোয়ান্টাম কম্পিউটিং
D
অপটিক্যাল রিডিং
উত্তরের বিবরণ
QR কোডে তথ্য সংরক্ষণ ও পড়ার জন্য অপটিক্যাল রিডিং ব্যবহৃত হয়। এটি এক ধরনের বিশেষ বারকোড, যা তথ্যকে দ্রুত এবং সহজভাবে স্ক্যান করার সুযোগ দেয়। নিচে এর সংজ্ঞা, ব্যবহার ও বৈশিষ্ট্যগুলো দেওয়া হলো।
-
QR কোড হলো একটি দুই-মাত্রিক (2D) বারকোড, যা ছোট কালো ও সাদা বর্গক্ষেত্র দিয়ে তৈরি।
-
প্রতিটি স্কোয়ারে তথ্য সংরক্ষিত থাকে, যা কম্পিউটার, স্মার্টফোন বা অন্যান্য স্ক্যানার দ্বারা সহজেই পড়া যায়।
-
কালো-সাদা বর্গক্ষেত্রে শুধু সংখ্যা বা English alphabets নয়, বরং Japanese Kanji ও অন্যান্য non-Latin অক্ষরও সংরক্ষণ করা যায়।
QR কোডের ব্যবহার:
-
প্রথমে এটি তৈরি করা হয়েছিল automobile parts tracking এর জন্য।
-
বর্তমানে এটি advertisement, ticketing, product tracking সহ নানা ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।
QR কোড স্ক্যান ও বৈশিষ্ট্য:
-
QR কোড স্ক্যান করতে সাধারণত স্মার্টফোন ক্যামেরা বা laser scanner ব্যবহার করা হয়।
-
বিশেষ software স্ক্যান করা তথ্যকে ডিকোড করে ইউজারের সামনে উপস্থাপন করে।
-
সবচেয়ে বড় QR কোড Version 40, যার সাইজ 177 × 177 pixels। আর সবচেয়ে ছোট Version 1, যার সাইজ 21 × 21 pixels।
-
Version 40 কোডে প্রায় 7,089 digits অথবা 4,296 alphanumeric characters সংরক্ষণ করা যায়।
-
অনেক স্মার্টফোনে built-in QR reader থাকে, ফলে এগুলো advertising এবং promotion-এ সহজেই ব্যবহার করা যায়।

0
Updated: 14 hours ago
নিচের কোনটি তেজস্ক্রিয় পদার্থ নয়?
Created: 5 days ago
A
Ra
B
Th
C
Na
D
Rn
Na (সোডিয়াম) কোনো তেজস্ক্রিয় পদার্থ নয়। তেজস্ক্রিয় পদার্থ হলো এমন সব উপাদান যাদের ভারী নিউক্লিয়াস স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভেঙে গিয়ে বিশেষ ধরনের বিকিরণ বা নিঃসরণ করে। এ প্রক্রিয়াকেই তেজস্ক্রিয়তা বলা হয়।
-
তেজস্ক্রিয়তা ১৮৯৬ খ্রিস্টাব্দে হেনরি বেকারেল আবিষ্কার করেন।
-
এর SI একক হলো বেকেরেল (Bq), যা আবিষ্কারকের নামানুসারে নির্ধারিত।
-
সাধারণ তেজস্ক্রিয় পদার্থ হলো রেডন (Rn), রেডিয়াম (Ra), থোরিয়াম (Th), ইউরেনিয়াম (U) ইত্যাদি।
-
উচ্চমাত্রায় তেজস্ক্রিয়তা গাছপালা ধ্বংস করে এবং খাদ্যশৃঙ্খলের মাধ্যমে প্রাণীদেহে প্রবেশ করে ভয়াবহ রোগ সৃষ্টি করতে পারে।
উৎস:

0
Updated: 5 days ago
নিচের কোন পদার্থকে চুম্বক আকর্ষণ করে?
Created: 1 week ago
A
পিতল
B
নিকেল
C
তামা
D
অ্যালুমিনিয়াম
চৌম্বক ও অচৌম্বক পদার্থ
-
চৌম্বক পদার্থ:
-
যেসব পদার্থকে চুম্বক আকর্ষণ করে এবং যেগুলোকে চুম্বকে পরিণত করা যায়, তাদের চৌম্বক পদার্থ বলা হয়।
-
বেশিরভাগ চৌম্বক পদার্থে লোহা থাকে; তাই এগুলোকে ফেরোচৌম্বক পদার্থ (Ferromagnetic substances) বলা হয়।
-
উদাহরণ: লোহা, ইস্পাত, নিকেল, কোবাল্ট।
-
নিকেল একটি চৌম্বক পদার্থ, তাই এটি চুম্বকের দ্বারা আকর্ষিত হয়।
-
-
অচৌম্বক পদার্থ:
-
যেসব পদার্থকে চুম্বক আকর্ষণ করে না এবং যেগুলোকে চুম্বকে পরিণত করা যায় না, তাদের অচৌম্বক পদার্থ বলা হয়।
-
উদাহরণ: সোনা, রূপা, তামা, পিতল, অ্যালুমিনিয়াম, দস্তা, টিন, কাঠ, কাগজ, প্লাস্টিক, রাবার।
-
উৎস:

0
Updated: 1 week ago
নিচের কোন যন্ত্রটি উচ্চ ভোল্টেজকে নিম্ন ভোল্টেজে রূপান্তর করতে পারে?
Created: 2 weeks ago
A
ট্রান্সফরমার
B
ব্যাটারি
C
জেনারেটর
D
মোটর
ট্রান্সফরমার (Transformer)
-
যে যন্ত্র পর্যাবৃত্ত উচ্চ বিভবকে নিম্ন বিভবে বা নিম্ন বিভবকে উচ্চ বিভবে রূপান্তর করে, তাকে ট্রান্সফরমার বলে।
-
ট্রান্সফরমার একটি তড়িৎ যন্ত্র, যা কেবলমাত্র পরিবর্তী প্রবাহে (AC) কাজ করে।
-
এটি কাজ করে তড়িৎচৌম্বক আবেশের (Electromagnetic Induction) নীতির ওপর।
-
ট্রান্সফরমারের মধ্যে সাধারণত দুটি কুণ্ডলী থাকে—
১. প্রাইমারি কুণ্ডলী
২. সেকেন্ডারি কুণ্ডলী -
ট্রান্সফরমার প্রধানত দুই ধরনের হয়:
১. স্টেপ-আপ ট্রান্সফরমার → নিম্ন বিভবকে উচ্চ বিভবে রূপান্তর করে।
২. স্টেপ-ডাউন ট্রান্সফরমার → উচ্চ বিভবকে নিম্ন বিভবে রূপান্তর করে।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 2 weeks ago