স্বরসন্ধির নিয়ম:
অ-কার বা আ-কারের পরে ও-কার বা ঔ-কার থাকলে উভয় মিলিত হয়ে ঔ-কার হয়। এই ঔ-কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সঙ্গে যুক্ত হয়।
উদাহরণ:
-
সূর্য + উদয় = সূর্যোদয়
-
মহা + ঋষি = মহর্ষি
-
শীত + ঋত = শীতার্ত
-
জন + এক = জনৈক
-
প্রতি + এক = প্রত্যেক
'ইত্তেফাক' কোন ধরনের নাম-বিশেষ্য?
A
ব্যক্তিনাম
B
স্থাননাম
C
কালনাম
D
সৃষ্টিনাম
উত্তরের বিবরণ
নাম-বিশেষ্য হলো বাংলা ব্যাকরণের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ বা শব্দ শ্রেণি, যা সুনির্দিষ্ট কোনো ব্যক্তি, স্থান, দেশ, কাল বা সৃষ্টির নামকে নির্দেশ করে। এটি বিশেষ্য পদ বা সংজ্ঞাবাচক শব্দের একটি প্রকারভেদ।
নাম-বিশেষ্য বলতে ব্যক্তি, স্থান, দেশ, কাল, সৃষ্টি প্রভৃতির সুনির্দিষ্ট নাম-কে বোঝায়।
ব্যক্তিনাম-এর উদাহরণ: হাবিব, সজল, লতা, শম্পা।
স্থাননাম-এর উদাহরণ: ঢাকা, বাংলাদেশ, হিমালয়, পদ্মা।
কালনাম-এর উদাহরণ: সোমবার, বৈশাখ, জানুয়ারি, রমজান।
সৃষ্টিনাম-এর উদাহরণ: গীতাঞ্জলি, সঞ্চিতা, ইত্তেফাক, অপরাজেয় বাংলা।
0
Updated: 1 month ago
সন্ধির কোন গঠনটি অশুদ্ধ?
Created: 1 month ago
A
সূর্য + উদয় = সূর্যোদয়
B
শীত + তার্ত = শীতার্ত
C
প্রতি + এক = প্রত্যেক
D
মহা + ঋষি = মহর্ষি
0
Updated: 1 month ago
'গুরুত্ব' শব্দটি কোন পদ?
Created: 1 month ago
A
বিশেষ্য
B
বিশেষণ
C
অব্যয়
D
ক্রিয়া
0
Updated: 1 month ago
'বহর' - কোন ধরনের বিশেষ্য পদ?
Created: 2 months ago
A
গুণ বিশেষ্য
B
জাতিবাচক
C
সমষ্টিবাচক
D
ভাববাচক
বিশেষ্য
সংজ্ঞা: কোনো কিছুর নামকে বিশেষ্যপদ বলা হয়।
বিশেষ্যের ছয় প্রকার:
১. নাম-বিশেষ্য
২. জাতি-বিশেষ্য
৩. বস্তু-বিশেষ্য
৪. সমষ্টি-বিশেষ্য
৫. গুণ-বিশেষ্য
৬. ক্রিয়া-বিশেষ্য
সমষ্টি-বিশেষ্য:
এ ধরনের বিশেষ্য দিয়ে ব্যক্তি বা প্রাণীর সমষ্টিকে বোঝানো হয়।
উদাহরণ: জনতা, পরিবার, ঝাঁক, বহর, বাহিনী, মিছিল ইত্যাদি।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি (২০২২ সংস্করণ)
0
Updated: 2 months ago