'বাংলাদেশে গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট' কোন জেলায় অবস্থিত?
A
ফরিদপুর
B
দিনাজপুর
C
পাবনা
D
ঢাকা
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশে
গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট:
- বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট দিনাজপুর জেলার নশিপুরে অবস্থিত।
- এটি ২০১৭ সালে প্রতিষ্ঠিত
হয়।
- এর পূর্বে এটি বাংলাদেশ কৃষি
গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধীনে একটি গবেষণা কেন্দ্র
হিসেবে পরিচালিত হয়।
- একজন মহাপরিচালক প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে
প্রধান কার্যালয় থেকে দেবীগঞ্জ, পঞ্চগড়,
ঠাকুরগাঁও, রাজশাহী, যশোর, জামালপুর, জয়দেবপুর, হাটহাজারী, ইত্যাদি কেন্দ্র/উপকেন্দ্রে গম ও ভুট্টার
গবেষণা কর্মসূচী বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

0
Updated: 16 hours ago
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ৩০০নং সংসদীয় আসন কোন জেলায় অবস্থিত?
Created: 1 week ago
A
খাগড়াছড়ি
B
রাঙ্গামাটি
C
বান্দরবান
D
কক্সবাজার
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে মোট ৩৫০টি আসন রয়েছে, যার মধ্যে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হয় ৩০০টি আসন। বাকিগুলো সংরক্ষিত নারী আসন হিসেবে নির্ধারিত।
-
জাতীয় সংসদের ১নং আসন হলো পঞ্চগড়-১।
-
বান্দরবান, রাঙামাটি এবং খাগড়াছড়ি—এই তিনটি জেলায় মাত্র একটি করে সংসদীয় আসন রয়েছে।
-
জাতীয় সংসদের ৩০০নং আসন হলো বান্দরবান।
উৎস:

0
Updated: 1 week ago
রবার্ট ক্লাইভ কত সালে দ্বৈতশাসন ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন?
Created: 6 days ago
A
১৭৬২ সালে
B
১৭৬৩ সালে
C
১৭৬৫ সালে
D
১৭৬৭ সালে
দ্বৈতশাসন ব্যবস্থা ১৭৬৫ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির গভর্নর রবার্ট ক্লাইভ প্রবর্তন করেন। এই ব্যবস্থায় রাজস্ব প্রশাসন এবং দেশের রক্ষার দায়িত্ব কোম্পানির হাতে থাকলেও, প্রশাসন ও বিচার বিভাগের দায়িত্ব নবাবের ওপর অর্পিত ছিল। দায়িত্ব বিভাজনের ফলে বাংলার জনজীবনে অরাজকতা ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। অবাধ লুণ্ঠন এবং যথেচ্ছভাবে রাজস্ব আদায়ের কারণে গ্রাম্যজীবন ধ্বংসের দিকে ধাবিত হয়, এবং নবাবের হাতে পর্যাপ্ত অর্থ না থাকার কারণে প্রশাসন পরিচালনায় ব্যর্থ হন।
-
দ্বৈতশাসনে রাজস্ব প্রশাসন ও দেশ রক্ষার দায়িত্ব কোম্পানির হাতে এবং প্রশাসন ও বিচার নবাবের হাতে ছিল।
-
দায়িত্বহীনতার কারণে বাংলার জনজীবনে অরাজকতা দেখা দেয়।
-
অবাধ লুণ্ঠন ও অত্যাচারের কারণে গ্রাম্যজীবন ধ্বংস হয়।
-
নবাবের হাতে পর্যাপ্ত অর্থ না থাকার ফলে প্রশাসন পরিচালনায় ব্যর্থতা।
-
সারাদেশে বিশৃঙ্খলা ও অনিয়ম শুরু হয়।
-
এই পরিস্থিতিতে ১৭৭২ সালে ওয়ারেন হেস্টিংস দ্বৈতশাসন ব্যবস্থা রহিত করেন।
উৎস:

0
Updated: 6 days ago
’গেরিলা’ চলচ্চিত্রটির পরিচালক কে?
Created: 4 days ago
A
তারেক মাসুদ
B
সৈয়দ শামসুল হক
C
নাসির উদ্দীন ইউসুফ
D
খান আতাউর রহমান
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্রগুলো কেবল ইতিহাসের দলিল নয়, বরং মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগ ও সংগ্রামের চিত্রও তুলে ধরে। এ ধরনের চলচ্চিত্র দর্শকদের স্বাধীনতার প্রকৃত তাৎপর্য অনুভব করতে সাহায্য করে।
-
নাসির উদ্দীন ইউসুফ পরিচালিত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সিনেমা হলো ‘গেরিলা’।
-
সিনেমাটি সৈয়দ শামসুল হক এর উপন্যাস ‘নিষিদ্ধ লোবান’ অবলম্বনে নির্মিত।
-
২০১১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত এই চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন—জয়া আহসান, ফেরদৌস, এটিএম শামসুজ্জামান, রাইসুল ইসলাম আসাদ, পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়, শতাব্দী ওয়াদুদ, শম্পা রেজা, গাজী রাকায়েত প্রমুখ।
এছাড়া মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে নির্মিত কয়েকটি উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হলো—
-
‘আবার তোরা মানুষ হ’ — পরিচালনা: খান আতাউর রহমান।
-
‘ওরা ১১ জন’ — স্বাধীনতার পর নির্মিত প্রথম মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র; পরিচালনা করেছেন চাষী নজরুল ইসলাম।
-
‘মেঘের অনেক রং’ — পরিচালনা: হারুনর রশীদ; মুক্তি পায় ১৯৭৬ সালে।
উৎস:

0
Updated: 4 days ago