স্টিফেন হকিং কোন বৈজ্ঞানিক গবেষণার জন্য সর্বাধিক পরিচিত?
A
জিনতত্ত্ব
B
রোবোটিক্স ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
C
কোয়ান্টাম কম্পিউটার
D
কৃষ্ণগহ্বর
উত্তরের বিবরণ
স্টিফেন
হকিং (Stephen
Hawking) একজন বিশ্ববিখ্যাত তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী ও মহাকাশবিদ। কৃষ্ণগহ্বর (Black
Hole) এবং মহাবিশ্বের উৎপত্তি বিষয়ক তাঁর গবেষণা তাঁকে বিশ্বজোড়া খ্যাতি দিয়েছে। বিশেষ করে “হকিং রেডিয়েশন (Hawking
Radiation)” তত্ত্ব
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
স্টিফেন
হকিং:
- স্টিফেন হকিং ছিলেন ব্রিটিশ
বিজ্ঞানী।
- স্টিফেন হকিং বিশ্বের একজন
বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী।
- বিগ ব্যাং তত্ত্বের ব্যাখ্যা সম্বলিত স্টিফেন হকিং এর বিখ্যাত
বই – A Brief History
of Time.
- তিনি ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত Centre for
Theoretical Cosmology এর
পরিচালক ছিলেন।
- সম্মান: রয়্যাল সোসাইটির ফেলো, প্রেসিডেন্টিয়াল মেডেল অফ ফ্রিডম, কপলি
মেডেল
- ১৪ মার্চ ২০১৮ স্টিফেন হকিং
মৃত্যুবরণ করেন।
• তাঁর
রচিত বইসমূহ:
- A Brief History of Time,
- The Universe in a Nutshell,
- The Grand Design,
- A Brief History of Time.

0
Updated: 17 hours ago
চাপের একক কোনটি?
Created: 6 days ago
A
ওয়াট
B
জুল
C
নিউটন
D
প্যাসকেল
চাপ হলো একক ক্ষেত্রফলে কোনো বস্তুর তলের ওপর লম্বভাবে প্রয়োগকৃত বলের মান। এটি সমভাবে বিতরণিত হয়।
-
গজ চাপ: পারিপার্শ্বিক চাপের তুলনায় যে অতিরিক্ত চাপ উৎপন্ন হয়, তাকে গজ চাপ বলা হয়।
-
চাপের একক হলো প্যাসকেল (Pa)।
অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ এককসমূহ:
-
কাজ/শক্তি/তাপের একক: জুল (J)
-
বল/ওজনের একক: নিউটন (N)
-
বৈদ্যুতিক ক্ষমতার একক: ওয়াট (W)

0
Updated: 6 days ago
মানবদেহে অক্সিজেন পরিবহনের কাজ কোন রক্তকণিকা করে?
Created: 17 hours ago
A
শ্বেত রক্তকণিকা
B
অণুচক্রিকা
C
লোহিত রক্তকণিকা
D
প্লাজমা
লোহিত
কণিকায় হিমোগ্লোবিন নামে এক ধরনের প্রোটিন থাকে। হিমোগ্লোবিন অক্সিজেনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ ও কোষে অক্সিজেন পৌঁছে দেয় এবং কার্বন-ডাই-অক্সাইড বহন করে ফুসফুসে ফিরিয়ে আনে। তাই অক্সিজেন পরিবহনের কাজ মূলত RBC করে।
রক্ত
(Blood):
- রক্ত একটি অস্বচ্ছ তরল
পদার্থ।
- লোহিত রক্ত কণিকায় হিমোগ্লোবিন
নামক রঞ্জক পদার্থ থাকার কারণে রক্তের রং লাল দেখায়।
- রক্ত হৃদপিন্ড, শিরা, উপশিরা, ধমনি, শাখা ধমনি ও
কৈশিকনালি পথে আবর্তিত হয়।
- এটি ক্ষারধর্মী, লবণাক্ত স্বাদযুক্ত পদার্থ।
- সাধারণত হাড়ের লাল অস্থিমজ্জাতে (Bone marrow) রক্ত কণিকার জন্ম।
- রক্ত এক প্রকার লাল
তরল যোজক কলা।
- রক্ত রক্তরস ও রক্ত কণিকার
সমন্বয়ে গঠিত।
রক্তের
কাজ:
- রক্ত দেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।
- এটি দেহের নানাবিধ কাজ করে।
যেমন-
• অক্সিজেন পরিবহন: লোহিত রক্ত কণিকা কোষে অক্সিজেন বহন করে।
• কার্বন ডাইঅক্সাইড অপসারণ: নিঃশ্বাস বায়ুর সাথে দেহের কোষে
উৎপন্ন CO2 বাইরে বের করে দেয়।
• খাদ্যসার পরিবহন: রক্তরস গাড়ুকোজ, অ্যামাইনো অ্যাসিড ও চর্বি কণা
ইত্যাদি কোষে সরবরাহ করে।
• তাপের সমতা রক্ষা: দেহের
সর্বত্র তাপের সমতা রক্ষা করে।
• বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাশন: রক্ত দেহের সকল
দূষিত ও বর্জ্য পদার্থ
বহন করে বিভিন্ন অঙ্গের
মাধ্যমে ইউরিয়া, ইউরিক অ্যাসিড ও কার্বন ডাইঅক্সাইড
হিসেবে নিষ্কাশন করে।
• হরমোন পরিবহন: হরমোন সরাসরি রক্তে মিশে প্রয়োজন অনুযায়ী
বিভিন্ন অঙ্গে সঞ্চালিত হয়ে বিভিন্ন জৈবিক
কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
• রোগ প্রতিরোধ: শ্বেত রক্ত কণিকা ফ্যাগোসাইটোসিস
প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দেহকে জীবাণুর আক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
• রক্ত জমাট বাঁধা: অণুচক্রিকা
রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য
করে এবং দেহের রক্ত
ক্ষরণ বন্ধ করে।

0
Updated: 17 hours ago
অর্ধপরিবাহীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি করলে তড়িৎ প্রবাহের ক্ষমতা-
Created: 6 days ago
A
হ্রাস পায়
B
অপরিবর্তিত থাকে
C
বৃদ্ধি পায়
D
কোনোটিই নয়
পরিবাহী, অপরিবাহী ও অর্ধপরিবাহী পদার্থ
পরিবাহী, অপরিবাহী এবং অর্ধপরিবাহী পদার্থের মধ্যে মূল পার্থক্য তাদের তড়িৎ পরিবহন ক্ষমতা এবং তাপমাত্রার ওপর প্রতিক্রিয়া।
-
পরিবাহী পদার্থ:
-
যেসব পদার্থের মধ্য দিয়ে আধান সহজে প্রবাহিত হতে পারে, তাদের পরিবাহী বলা হয়।
-
উদাহরণ: রূপা, তামা, লোহা ইত্যাদি।
-
মূলত সব ধাতব পদার্থ পরিবাহী।
-
আধান প্রদান করলে তা সমস্ত পরিবাহীতে ছড়িয়ে পড়ে এবং সহজেই তড়িৎ প্রবাহ সৃষ্টি হয়।
-
পরিবাহী তড়িৎ প্রবাহে প্রায় কোনো বাধা দেয় না।
-
তাপ প্রয়োগ করলে তড়িৎ প্রবাহে বাধা বৃদ্ধি পায়, অর্থাৎ তাপমাত্রা বৃদ্ধি করলে রোধ বৃদ্ধি পায়।
-
-
অপরিবাহী পদার্থ:
-
যেসব পদার্থের মধ্য দিয়ে আধান প্রবাহিত হতে পারে না, তাদের অপরিবাহী বলা হয়।
-
উদাহরণ: কাঁচ, কাঠ, প্লাস্টিক ইত্যাদি।
-
মূলত অধিকাংশ অধাতব পদার্থ অপরিবাহী।
-
আধান প্রদান করলে তা যেখানে দেওয়া হয়েছে, সেখানে আবদ্ধ থাকে এবং তড়িৎ প্রবাহ সৃষ্টি হয় না।
-
অপরিবাহী পদার্থ তড়িৎ প্রবাহে বাধা দেয়।
-
-
অর্ধপরিবাহী পদার্থ:
-
যেসব পদার্থের মধ্য দিয়ে তড়িৎ প্রবাহ পরিবাহীর তুলনায় কম, তবে অপরিবাহীর তুলনায় বেশি।
-
উদাহরণ: জার্মেনিয়াম, সিলিকন ইত্যাদি।
-
তাদের তড়িৎ পরিবহন ক্ষমতা পরিবাহী এবং অপরিবাহীর মাঝামাঝি।
-
পরিবাহী ও অর্ধপরিবাহীর মধ্যে প্রধান পার্থক্য হলো:
-
পরিবাহী: তাপমাত্রা বৃদ্ধি → রোধ বৃদ্ধি, তড়িৎ প্রবাহ হ্রাস।
-
অর্ধপরিবাহী: তাপমাত্রা বৃদ্ধি → রোধ হ্রাস, তড়িৎ প্রবাহ বৃদ্ধি।
-
-

0
Updated: 6 days ago