মূল নেই কোন উদ্ভিদে?
A
ফণিমনসা
B
বীরুৎ
C
মিউকর
D
সাইকাস
উত্তরের বিবরণ
মিউকর হলো এক ধরনের ছত্রাক। এর মূল থাকে না, বরং মূলের পরিবর্তে রাইজয়েড (Rhizoids) থাকে যা মাটির সাথে আটকে রাখতে সাহায্য করে।
অপুষ্পক উদ্ভিদ বলতে আমরা এমন উদ্ভিদকে বুঝি যাদের মধ্যে ফুল ও ফল হয় না। এরা স্পোর বা রেণুর মাধ্যমে প্রজনন করে। অধিকাংশ অপুষ্পক উদ্ভিদের শরীরকে আমরা মূল, কাণ্ড ও পাতা হিসেবে ভাগ করতে পারি না। উদাহরণস্বরূপ, অ্যাগারিকাস, স্পাইরোগাইরা, মস এবং ফার্ন ইত্যাদি।
অন্যদিকে, কিছু উদ্ভিদ রয়েছে যেমন ফণিমনসা, বীরুৎ ও সাইকাস, যাদের সুশৃঙ্খলভাবে মূল ও কাণ্ড থাকে।

0
Updated: 1 month ago
প্রাকৃতিক কোন উৎস থেকে সবচেয়ে মৃদু পানি পাওয়া যায়?
Created: 2 months ago
A
সাগর
B
হ্রদ
C
নদী
D
বৃষ্টি
পৃথিবীতে মৃদু পানির প্রধান উৎস হলো বৃষ্টিপাত, যা প্রাকৃতিকভাবে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করে।
-
সমুদ্রের পানিতে উচ্চমাত্রায় লবণ থাকার কারণে তা মিষ্টি পানির উৎস হিসেবে বিবেচিত হয় না।
-
যদিও নদী ও বিলের পানি মৃদু, তবুও এইসব জলাধার বৃষ্টির পানির উপর নির্ভর করে পূর্ণতা লাভ করে।
উৎস: ভূগোল ও পরিবেশ, নবম-দশম শ্রেণী।

0
Updated: 2 months ago
জীবের বংশগতির বৈশিষ্ট্য বহন করে-
Created: 2 months ago
A
নিউক্লিয়াস
B
নিউক্লিওলাস
C
ক্রোমোজোম
D
নিউক্লিওপ্লাজম
জীবের বংশগত বৈশিষ্ট্য বহনকারী গঠন হলো ক্রোমোসোম। জীবদেহের যেসব উপাদান বংশগত বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করে, সেগুলোকে বংশগতি বস্তু বলা হয়। এই বস্তুর প্রধান উপাদান হলো DNA।
DNA-র নির্দিষ্ট অংশ যা কোনো একটি নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করে, সেটিকে জিন বলা হয়। উন্নত জীবের কোষে DNA প্রোটিনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে ক্রোমোসোম গঠন করে।
এই ক্রোমোসোমই জনন কোষের মাধ্যমে পরবর্তী প্রজন্মে বংশগত বৈশিষ্ট্য বহন করে নিয়ে যায়। তাই বলা হয়, ক্রোমোসোম হলো বংশগতি বস্তুর ধারক ও বাহক এবং এটিকে বংশগতির প্রধান উপাদান হিসেবে ধরা হয়।
উৎস: জীববিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 months ago
এটমিক সংখ্যা একই হওয়া সত্ত্বেও নিউক্লিয়াসের নিউট্রন সংখ্যা বেশি হওয়ার ফলে ভরসংখ্যা বেড়ে যায় বলে তাদের বলা হয়-
Created: 2 months ago
A
আইসোটোপ
B
আইসোমার
C
আইসোটোন
D
আইসোবার
পরমাণুগুলোর পারমাণবিক সংখ্যা যদি সমান হয় কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন হয়, তাহলে তাদেরকে পরস্পরের আইসোটোপ বলা হয়।
-
সহজ কথায়, একই পরমাণু নম্বর থাকার পরও নিউক্লিয়াসে নিউট্রনের সংখ্যা পার্থক্যের কারণে ভর সংখ্যা পরিবর্তিত হয়, যা আইসোটোপ সৃষ্টি করে।
-
অর্থাৎ, আইসোটোপগুলো মূলত নিউট্রনের তারতম্যের ফলাফল।
উৎস: রসায়ন বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 months ago