রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'বসুন্ধরা ও বর্ষাযাপন' কবিতা কোন কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত?
A
মানসী
B
বলাকা
C
চিত্রা
D
সোনার তরী
উত্তরের বিবরণ
• 'সোনার
তরী':
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সোনার তরী কাব্যগ্রন্থটি ১৮৯৪
সালে প্রকাশিত হয়।
- এই গ্রন্থের উল্লেখযোগ্য কবিতা কুষ্টিয়ার শিলাইদহে বসে লেখা হয়েছে।
এই কাব্যগ্রন্থের উল্লেখযোগ্য কবিতাগুলো হলো:
- সোনার তরী,
- বিম্ববতী,
- বর্ষাযাপন,
- সুপ্তোত্থিতা,
- হিং টিং ছট,
- বসুন্ধরা,
- নিরুদ্দেশ যাত্রা।
----------------
রবীন্দ্রনাথ ঠকুরের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ:
- মানসী,
- সোনার তরী,
- চিত্রা,
- কল্পনা,
- ক্ষণিকা,
- গীতাঞ্জলি,
- বলাকা,
- পূরবী,
- পুনশ্চ,
- পত্রপূট,
- সেঁজুতি,
- শেষলেখা।

0
Updated: 19 hours ago
'সিরাজদ্দৌলা' ঐতিহাসিক নাটকটি কার রচনা?
Created: 6 days ago
A
সেলিম আল দীন
B
দীনবন্ধু মিত্র
C
রামনারায়ণ তর্করত্ন
D
গিরিশচন্দ্র ঘোষ
সিরাজদ্দৌলা নাটক ও গিরিশচন্দ্র ঘোষ
১. সিরাজদ্দৌলা
-
ধরণ: ঐতিহাসিক নাটক
-
রচয়িতা: গিরিশচন্দ্র ঘোষ
-
প্রকাশ: ১৯০৫
-
বৈশিষ্ট্য: নাটকে নবাব সিরাজদ্দৌলাকে নবজাগ্রত স্বদেশভক্তি ও সাহসিকতার প্রতীক হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
২. গিরিশচন্দ্র ঘোষ (১৮৪৪–১৯১২)
-
জন্ম: ১৮৪৪, ২৮ ফেব্রুয়ারি, বাগবাজার, কলকাতা
-
মৃত্যু: ৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯১২, কলকাতা
-
পেশা ও অবদান: নাট্যকার, নাট্যপরিচালক, মঞ্চাভিনেতা
-
নাট্যসংস্থা: ১৮৭২ সালে প্রথম বাংলা পেশাদার নাট্য কোম্পানি ‘ন্যাশনাল থিয়েটার’ প্রতিষ্ঠা
-
নাট্যরচনা ও পরিচালনা: প্রায় ৪০ নাটক রচনা ও সমান সংখ্যক পরিচালনা
৩. গিরিশচন্দ্র ঘোষের নাটক শৈলী অনুযায়ী শ্রেণিবিভাগ
নাট্যধারা | উল্লেখযোগ্য নাটক |
---|---|
পৌরাণিক | রাবণবধ, সীতার বিদ্রোহ, লক্ষ্ণণ বর্জন, রামের বনবাস, সীতাহরণ, পাণ্ডব গৌরব |
রোম্যান্টিক | মুকুলমুঞ্জরা, আবু হোসেন |
ঐতিহাসিক | সিরাজদ্দৌলা, মীরকাশিম, ছত্রপতি শিবাজী, অশোক |
কৌতুক | হীরার ফুল, সপ্তমীতে বিসর্জন, বড়দিনের বখশিশ |

0
Updated: 6 days ago
১) মঙ্গলকাব্যের কবি নয় কে?
Created: 1 month ago
A
ঘনরাম চক্রবর্তী
B
জয়দেব
C
দ্বিজমাধম
D
মানিক দত্ত
মঙ্গলকাব্য
বাংলা সাহিত্যের প্রথম ও নিজস্ব কাহিনিকাব্য হিসেবে মঙ্গলকাব্যকে ধরা হয়। এটি দেবমাহাত্ম্য ও সমাজচিত্রভিত্তিক কাব্যের এক গুরুত্বপূর্ণ ধারা। ধারণা করা হয়, পঞ্চদশ শতক থেকে আঠারো শতকের শেষ পর্যন্ত এই ধরনের কাব্য রচিত হয়েছে।
প্রায় সব মঙ্গলকাব্যের কবিই স্বপ্নে দেবতাদের নির্দেশ পেয়ে কাব্য রচনা করেছেন। মঙ্গলকাব্যের তিনটি প্রধান শাখা হলো—
-
মনসামঙ্গল
-
চণ্ডীমঙ্গল
-
ধর্মমঙ্গল
এ কাব্যের প্রধান দেবতা ও দেবীরা হচ্ছেন মনসা, চণ্ডী এবং ধর্মঠাকুর। এর মধ্যে মনসা ও চণ্ডী—এই দুই স্ত্রীদেবতার প্রাধান্য বেশি। মঙ্গলকাব্যের দেব-দেবীরা মূলত অনার্য সংস্কৃতির দেবতা।
একটি পূর্ণাঙ্গ মঙ্গলকাব্যে সাধারণত পাঁচটি অংশ থাকে—
-
বন্দনা
-
আত্মপরিচয়
-
দেবখণ্ড
-
মর্ত্যখণ্ড
-
শ্রুতিফল
মোট ৬২ জন মঙ্গলকাব্য কবির সন্ধান পাওয়া গেছে। তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন—
-
কানাহারি দত্ত
-
মানিক দত্ত
-
ভারতচন্দ্র
-
দ্বিজমাধব
-
ঘনরাম চক্রবর্তী
চণ্ডীমঙ্গল কাব্যধারায় দ্বিজমাধবকে ‘স্বভাবকবি’ বলা হয়।
অন্যদিকে, জয়দেব মঙ্গলকাব্যের কবি নন; তিনি ছিলেন বৈষ্ণব পদাবলীর কবি।
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর; বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago
'বকেয়া' এর বিপরীতার্থক শব্দ কোনটি?
Created: 1 day ago
A
গ্রহণ
B
প্রসারণ
C
হৃদ্যতা
D
অগ্রিম
• 'বকেয়া'
এর বিপরীতার্থক শব্দ— অগ্রিম।
অন্য অপশন,
• 'বর্জন' এর বিপরীত শব্দ
- গ্রহণ।
• 'আকুঞ্চন' এর বিপরীত শব্দ
- প্রসারণ।
• 'হৃদ্যতা' এর বিপরীত শব্দ-
'কপটতা'।
আরো গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিপরীত শব্দ:
- 'গৃহী' এর বিপরীত শব্দ - সন্ন্যাসী।
- 'নির্মীলিত' এর বিপরীত শব্দ- 'উন্মীলিত'।
- 'সিক্ত' এর বিপরীত শব্দ- 'শুষ্ক'।
- 'সুলভ' এর বিপরীত শব্দ- 'দুর্লভ'।
- 'সন্ধি' এর বিপরীত শব্দ- বিবাদ, বিগ্রহ।
- 'হরদম' এর বিপরীত শব্দ- 'কদাচিৎ'।
- 'হাজির' এর বিপরীত শব্দ- 'গরহাজির'।

0
Updated: 1 day ago