What is the shortcut to undo the previous action?
A
Ctrl + Z
B
Ctrl + Y
C
Ctrl + X
D
Ctrl + V
উত্তরের বিবরণ
Ctrl + Z হলো পূর্ববর্তী ক্রিয়া পূর্বাবস্থায় ফেরানোর (Undo) শর্টকাট।
গুরুত্বপূর্ণ কিছু কমান্ড:
-
Ctrl + O: ডকুমেন্ট খুলুন
-
Ctrl + N: নতুন ডকুমেন্ট তৈরি করুন
-
Ctrl + S: ডকুমেন্ট সংরক্ষণ করুন
-
Ctrl + W: ডকুমেন্ট বন্ধ করুন
-
Ctrl + C: নির্বাচিত বিষয়বস্তু কপি করুন
-
Ctrl + V: কপিকৃত বিষয়বস্তু পেস্ট করুন
-
Ctrl + B: লেখা বোল্ড করুন
-
Ctrl + I: লেখা ইটালিক করুন
-
Ctrl + U: লেখা আন্ডারলাইন করুন
-
Ctrl + [ (Left bracket): ফন্ট সাইজ ১ পয়েন্ট হ্রাস
-
Ctrl + ] (Right bracket): ফন্ট সাইজ ১ পয়েন্ট বৃদ্ধি
-
Ctrl + E: লেখা সেন্টার করুন
-
Ctrl + L: লেখা বামদিকে সারিবদ্ধ করুন
-
Ctrl + R: লেখা ডানদিকে সারিবদ্ধ করুন
-
Esc: কমান্ড বাতিল করুন
-
Ctrl + Z: পূর্ববর্তী ক্রিয়া Undo
-
Ctrl + Y: পূর্ববর্তী Undo পুনরায় করুন (Redo)
-
Alt + W: জুম মাপ সমন্বয় করুন
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
প্রধানত ডিবাগিং-এর উদ্দেশ্য কী?
Created: 1 month ago
A
কোড কম্পাইল করা
B
ডকুমেন্টেশন লেখা
C
কোডে ত্রুটি খুঁজে বের করে তা সংশোধন করা
D
পারফরম্যান্স উন্নত করা
ডিবাগিং-এর প্রধান উদ্দেশ্য হলো কোডে থাকা ত্রুটি বা বাগ খুঁজে বের করা এবং তা সংশোধন করা (গ)। প্রোগ্রাম লেখার সময় অনিচ্ছাকৃত ভুল ঘটতে পারে, যা কোডকে সঠিকভাবে কার্যকর হতে বাধা দেয়। ডিবাগিং প্রক্রিয়া শুধু সিনট্যাক্স জনিত ভুল নয়, বরং লজিক্যাল বা রানটাইম ত্রুটি শনাক্ত করতেও সাহায্য করে। এর মাধ্যমে প্রোগ্রামার বুঝতে পারে কোন অংশে সমস্যা হচ্ছে এবং কোন পরিবর্তন করলে কোডটি সঠিকভাবে কাজ করবে।
প্রোগ্রাম ডিবাগিং সম্পর্কে তথ্য:
-
প্রোগ্রাম তৈরির সময় বিভিন্ন কারণে ত্রুটি (Bug) দেখা দিতে পারে, যা প্রোগ্রামের সঠিক কার্যকারিতাকে বাধাগ্রস্ত করে।
-
ডিবাগিং প্রক্রিয়ায় প্রোগ্রামার কোডের ত্রুটিপূর্ণ অংশ সনাক্ত এবং সংশোধন করে।
-
এটি সফটওয়্যার উন্নয়নের একটি অপরিহার্য ধাপ, যা প্রোগ্রামের স্থায়িত্ব এবং নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত করে।
-
ডিবাগিং শুধুমাত্র কোড পরীক্ষা নয়, বরং প্রোগ্রামিং দক্ষতা বৃদ্ধিরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
0
Updated: 1 month ago
কোন কম্পিউটার ডিভাইসটি সাধারণত ফুল ডুপ্লেক্স মোডের জন্য ব্যবহৃত হয়?
Created: 1 month ago
A
NIC
B
Printer
C
Monitor
D
Mouse
ফুল ডুপ্লেক্স মোড হলো এমন একটি ডাটা ট্রান্সমিশন মোড যেখানে তথ্য প্রেরণ ও গ্রহণ একই সময়ে সম্ভব। এটি উচ্চ গতির নেটওয়ার্ক যোগাযোগের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই ধরনের সংযোগের জন্য সাধারণত NIC (Network Interface Card) ব্যবহার করা হয়। NIC হলো কম্পিউটারের নেটওয়ার্ক কার্ড, যা ডিভাইসটিকে LAN বা ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত করে এবং দুই দিকেই ডেটা আদান-প্রদানের সুবিধা দেয়। অন্যদিকে, Printer, Monitor বা Mouse সাধারণত এক দিকের তথ্য আদান-প্রদানের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং এগুলো ফুল ডুপ্লেক্স সমর্থন করে না। তাই দ্রুত ও সঠিক নেটওয়ার্ক যোগাযোগের জন্য NIC হল সবচেয়ে উপযুক্ত ডিভাইস।
ডাটা ট্রান্সমিশন মোডের ধরন:
-
সিমপ্লেক্স মোড:
-
ডাটা স্থানান্তরের ক্ষেত্রে ডাটার একদিকে প্রবাহকে সিমপ্লেক্স মোড বলে।
-
উদাহরণ: রেডিও-টিভি, PABX, কীবোর্ড, মাউস, পেজার ইত্যাদি।
-
-
ফুল-ডুপ্লেক্স মোড:
-
একই সময়ে উভয় প্রান্তের দুটি ডিভাইস ডেটা প্রেরণ ও গ্রহণ করতে পারে।
-
উদাহরণ: মোবাইল ফোন, টেলিফোন, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ইত্যাদি।
-
-
হাফ-ডুপ্লেক্স মোড:
-
এক প্রান্ত থেকে ডেটা প্রেরণ করা হলে অপর প্রান্ত শুধুমাত্র গ্রহণ করতে পারে, এবং বিপরীত দিকেও একই নিয়ম প্রযোজ্য।
-
উদাহরণ: ওয়াকিটকি, ফ্যাক্স, এসএমএস, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি।
-
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
হার্ড ডিস্ক কোন ধরনের স্টোরেজ মিডিয়াম?
Created: 1 month ago
A
অপটিক্যাল
B
ইলেকট্রিক
C
লেজার
D
ম্যাগনেটিক
সঠিক উত্তর: ঘ) ম্যাগনেটিক
হার্ড ডিস্ক (Hard Disk):
হার্ড ডিস্ক হলো একটি ম্যাগনেটিক স্টোরেজ মিডিয়াম, যা কম্পিউটারের তথ্য সংরক্ষণ (data storage) এর জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি সাধারণত অ্যালুমিনিয়াম বা কাচের সমতল, গোলাকার প্লেট (platter) দিয়ে তৈরি, যার উপর চৌম্বকীয় পদার্থের (magnetic material) প্রলেপ দেওয়া থাকে। এই ডিস্কগুলিতে ডেটা সংরক্ষণ ও পড়া হয় চৌম্বকীয় নীতির মাধ্যমে।
গঠন ও কার্যপ্রণালি:
-
হার্ড ডিস্কে একাধিক চৌম্বকীয় প্ল্যাটার (magnetic platter) থাকে, যেগুলো একটি কেন্দ্রীয় অক্ষের (spindle) চারপাশে উচ্চ গতিতে ঘোরে।
-
প্রতিটি ডিস্কের তথ্য পড়া ও লেখার জন্য থাকে একটি ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রিড/রাইট হেড, যা ডিস্কের পৃষ্ঠের খুব কাছাকাছি অবস্থান করে।
-
রিড/রাইট হেড ডিস্কের ক্ষুদ্র স্থানগুলোকে চৌম্বকায়িত (magnetize) করে বাইনারি ডিজিট (০ ও ১) আকারে তথ্য সংরক্ষণ করে, এবং বিপরীতভাবে সেই চৌম্বক ক্ষেত্রের দিক শনাক্ত করে তথ্য পড়ে।
-
হার্ড ডিস্কের অভ্যন্তরে থাকে—
-
একাধিক ডিস্ক প্ল্যাটার,
-
রিড/রাইট হেড,
-
ডিস্ক ঘোরানোর মোটর,
-
এবং নিয়ন্ত্রণ সার্কিট, যা সবকিছু একটি ধুলাবদ্ধ ধাতব আবরণে (sealed metal casing) রাখা হয়।
-
কার্যপ্রণালির বৈশিষ্ট্য:
-
ডিস্কের ওপর তথ্য খুব ঘনভাবে বৃত্তাকার ট্র্যাকে (tracks) সংরক্ষিত থাকে।
-
প্রতিটি ট্র্যাক সঠিকভাবে পড়া ও লেখার জন্য হেডের অবস্থান মাইক্রোপ্রসেসর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।
-
হার্ড ডিস্কে RAM ব্যবহৃত হয় তথ্য স্থানান্তরকে দ্রুততর করতে।
-
পুরো সিস্টেমটি বায়ুরোধী (airtight)ভাবে তৈরি, যাতে রিড/রাইট হেড ডিস্কের পৃষ্ঠের খুব কাছ দিয়ে নিরাপদে চলতে পারে।
আধুনিক বিকল্প:
বর্তমানে অনেক কম্পিউটার ও ল্যাপটপে Solid-State Drive (SSD) ব্যবহৃত হয়, যা তথ্য সংরক্ষণের জন্য ফ্ল্যাশ মেমরি চিপ (Flash Memory Chip) ব্যবহার করে। SSD তে কোনো চলমান অংশ নেই, তাই এটি দ্রুত, নীরব এবং কম বিদ্যুৎ ব্যবহার করে।
সারসংক্ষেপ:
হার্ড ডিস্ক একটি চৌম্বকীয় (Magnetic) স্টোরেজ ডিভাইস, যা বহু বছর ধরে কম্পিউটারের প্রধান তথ্য সংরক্ষণ মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এটি তথ্য সংরক্ষণে নির্ভরযোগ্য হলেও আধুনিক প্রযুক্তিতে ধীরে ধীরে SSD তার স্থান নিচ্ছে।
0
Updated: 1 month ago