A
নিউট্রন ও প্রোটনের সংখ্যা সমান
B
প্রোটন ও নিউট্রনের ওজন সমান
C
নিউট্রন ও প্রোটন নিউক্লিয়াসে থাকে
D
ইলেকট্রন ও প্রোটনের সংখ্যা সমান
উত্তরের বিবরণ
নিউক্লিয়াস হলো পরমাণুর কেন্দ্রীয় অংশ, যেখানে প্রোটন এবং নিউট্রন অবস্থান করে। এখানেই পরমাণুর সব ধনাত্মক আধান এবং অধিকাংশ ভর সঞ্চিত থাকে।
অন্যদিকে, ইলেকট্রনগুলো নিউক্লিয়াসের বাইরে অবস্থান করে এবং তার চারপাশে ঘোরে। পরমাণু সাধারণত নিরপেক্ষ থাকে, কারণ এতে প্রোটনের সংখ্যা এবং ইলেকট্রনের সংখ্যা সমান থাকে।
উৎস: রসায়ন বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 weeks ago
প্রাকৃতিক কোন উৎস থেকে সবচেয়ে মৃদু পানি পাওয়া যায়?
Created: 2 weeks ago
A
সাগর
B
হ্রদ
C
নদী
D
বৃষ্টি
পৃথিবীতে মৃদু পানির প্রধান উৎস হলো বৃষ্টিপাত, যা প্রাকৃতিকভাবে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করে।
-
সমুদ্রের পানিতে উচ্চমাত্রায় লবণ থাকার কারণে তা মিষ্টি পানির উৎস হিসেবে বিবেচিত হয় না।
-
যদিও নদী ও বিলের পানি মৃদু, তবুও এইসব জলাধার বৃষ্টির পানির উপর নির্ভর করে পূর্ণতা লাভ করে।
উৎস: ভূগোল ও পরিবেশ, নবম-দশম শ্রেণী।

0
Updated: 2 weeks ago
রেক্টিফাইড স্পিরিট হলো-
Created: 2 weeks ago
A
৯০% ইথাইল অ্যালকোহল +১০% পানি
B
৮০% ইথাইল অ্যালকোহল + ২০% পানি
C
৯৫% ইথাইল অ্যালকোহল + ৫% পানি
D
৯৮% ইথাইল অ্যালকোহল + ২% পানি
লকোহল
অ্যালকোহল বলতে সাধারণত ইথানলকে বুঝানো হয়। এটি স্টার্চ থেকে গাঁজন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তৈরি করা হয় এবং একটি শক্তিশালী জৈব দ্রাবক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
৯৫.৬% ইথানল ও ৪.৪% পানির মিশ্রণকে রেকটিফাইড স্পিরিট নামে ডাকা হয়, যা হোমিওপ্যাথিক ঔষধ তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। ইথানল পারফিউম, কসমেটিক্স এবং ফার্মাসিউটিক্যাল শিল্পে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
এছাড়া এটি পানীয় হিসেবেও ব্যবহৃত হয়, তবে সরাসরি পানীয় হিসেবে ব্যবহারের অনুপযোগী করার জন্য রেকটিফাইড স্পিরিটে সামান্য মিথানল মিশিয়ে দেওয়া হয়।
মিথানলযুক্ত এই মিশ্রণকে মেথিলেটেড স্পিরিট বলা হয়, যা সম্পূর্ণভাবে পানযোগ্য নয়। ঔষধ এবং খাদ্য শিল্পে ব্যবহৃত অ্যালকোহলে মিথানল যোগ করা হয় না।
অ্যালকোহলকে জ্বালানী হিসেবে ব্যবহার করা যায়; পেট্রোলিয়ামের সাথে প্রায় ৩০% ইথানল মিশিয়ে পাওয়ার অ্যালকোহল উৎপাদন করা হয়। এ ধরনের জ্বালানী জীবাশ্ম জ্বালানীর উপর নির্ভরতা কমায় এবং পরিবেশবান্ধব।
উৎস: রসায়ন প্রথম পত্র, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 weeks ago
রঙিন টেলিভিশন থেকে ক্ষতিকর রশ্মি বের হয়-
Created: 2 weeks ago
A
গামা রশ্মি
B
বিটা রশ্মি
C
রঞ্জন রশ্মি
D
কসমিক রশ্মি
রঙিন টেলিভিশনের ক্ষতিকর রঞ্জন রশ্মি এবং এর যন্ত্রাংশের বিবরণ
রঙিন টেলিভিশন থেকে ক্ষুদ্রমাত্রায় ক্ষতিকর রঞ্জন রশ্মি নির্গত হয়। রঙিন অনুষ্ঠান সম্প্রচারের জন্য রঙিন টিভির যন্ত্রপাতি মূলত সাদাকালো টেলিভিশনের মতোই, তবে এতে রং সংশ্লিষ্ট তথ্য প্রেরণ ও গ্রহণের জন্য অতিরিক্ত যন্ত্র ব্যবহার করা হয়।
রঙিন ক্যামেরার প্রতিটি রঙের জন্য — লাল, নীল ও সবুজ — আলাদা আলাদা ইলেকট্রন টিউব ব্যবহৃত হয়, যা বিভিন্ন রঙের ছবির সূক্ষ্ম বিবরণ ধারণ করে। একইভাবে, গ্রাহকের রঙিন টেলিভিশনে তিনটি ইলেকট্রন গান থাকে, প্রতিটি গান লাল, নীল ও সবুজ রঙের জন্য নির্দিষ্ট।
টেলিভিশনের পর্দায় তিন রকম ফসফরের ছোট ছোট দানা থাকে, যা আলাদা আলাদা রঙের ইলেকট্রন বীম দ্বারা আলোকিত হয়। যখন ইলেকট্রন গান থেকে নির্গত বীম ফসফরের উপর পড়ে, তখন একটি নির্দিষ্ট রঙের ফসফর কেবল সেই রঙের আলোকিত হয়। ফলে পর্দায় একই সময়ে লাল, নীল এবং সবুজ রঙের বিন্দু গড়ে উঠে এবং বিভিন্ন রঙের মিশ্রণে পূর্ণাঙ্গ রঙিন চিত্র তৈরি হয়।
যদিও টিভির পর্দা থেকে রঞ্জন রশ্মি নির্গত হয়, তবে এর পরিমাণ এতটাই কম যে তা সাধারণত কোনো সমস্যার কারণ হয় না এবং প্রায়ই উপেক্ষা করা হয়।
উৎস: বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 weeks ago