Which field is used to include extra recipients when sending an email?
A
CC
B
Attach
C
Body
D
Subject
উত্তরের বিবরণ
সঠিক উত্তর: ক) CC
ই-মেইল পাঠানোর নিয়ম
ই-মেইল পাঠাতে সাধারণত তিনটি ধাপে কাজ করতে হয়:
১. ই-মেইল কম্পোজ করা
২. ইন্টারনেটে সংযোগ স্থাপন
৩. ই-মেইল সেন্ড করা
ই-মেইল কম্পোজ করা:
-
ই-মেইল সফটওয়্যার (যেমন Outlook Express) ওপেন করতে হবে।
-
Message → New Message বা To Mail এ ক্লিক করতে হবে।
নিচের ঘরগুলো পূরণ করতে হয়:
-
To: প্রাপকের ঠিকানা
-
From: প্রেরকের ঠিকানা
-
CC, BCC: অতিরিক্ত প্রাপক (প্রয়োজনে)
-
Subject: মেইলের বিষয়
-
Attach: ফাইল সংযুক্তির জন্য
-
Body: মেসেজ লেখার স্থান
-
মেইল সেভ করে Outbox-এ রাখা যায়।
-
একইসাথে অনেকগুলো মেইল কম্পোজ করে রাখা সম্ভব।
ইন্টারনেটে সংযোগ স্থাপন:
-
ডায়াল-আপ নেটওয়ার্ক বা অন্য কোনো সংযোগের মাধ্যমে ইন্টারনেট কানেকশন নিতে হয়।
ই-মেইল সেন্ড করা:
-
ইন্টারনেটে সংযুক্ত হয়ে File → Send Queued Message অথবা Send and Receive বাটনে ক্লিক করে মেইল পাঠানো হয়।
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
"jony.doe@example.com" এই ইমেইল ঠিকানার ইউজার আইডি কোনটি?
Created: 1 month ago
A
jony.doe
B
example.com
C
@example.com
D
.com
“jony.doe@example.com” এই ইমেইল ঠিকানায় ইউজার আইডি হলো “jony.doe”। ইমেইল ঠিকানাটি সাধারণত দুই ভাগে বিভক্ত থাকে: @ চিহ্নের আগে অংশটি ইউজার আইডি এবং @ চিহ্নের পরে অংশটি ডোমেইন নাম। এখানে “jony.doe” হলো ব্যক্তির বা ইউজারের নাম বা আইডি, যা ব্যবহার করে ইমেইল পাঠানো হয়। “example.com” হলো সার্ভারের নাম বা ডোমেইন, যেখান থেকে ইমেইল পাঠানো বা গ্রহণ করা হয়। তাই সঠিক উত্তর হলো (ক) jony.doe। অন্য অপশনগুলো ডোমেইন বা ডোমেইনের অংশ, যা ইউজার আইডি নয়।
ইমেইল সম্পর্কে তথ্য:
-
১৯৭১ সালে রেমন্ড স্যামুয়েল টমলিসন ARPANET-এর মাধ্যমে ইলেকট্রনিক পত্রালাপ (ইমেইল) চালু করেন, যা ছিল প্রথম ইমেইল সিস্টেম।
-
ইলেকট্রনিক মেইল হলো এক ধরনের ডিজিটাল বার্তা বিনিময় পদ্ধতি, যেখানে একজন ব্যবহারকারী ইন্টারনেটের মাধ্যমে অন্য ব্যবহারকারীকে বার্তা পাঠাতে বা গ্রহণ করতে পারে।
-
ইমেইল ব্যবহারে দ্রুত যোগাযোগ, তথ্য বিনিময় এবং অফিসিয়াল যোগাযোগ সহজ হয়।
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোন মেমোরিতে সবচেয়ে দ্রুত অ্যাক্সেস করা যায়?
Created: 1 month ago
A
Compact Disc
B
Cache Memory
C
RAM
D
Hard Disk
Cache Memory হলো একটি উচ্চগতিসম্পন্ন, ছোট আকারের ভলেটাইল মেমোরি, যা প্রসেসরের কাছাকাছি অবস্থান করে এবং প্রক্রিয়াজাতকরণের জন্য প্রয়োজনীয় ডেটা ও নির্দেশ সংরক্ষণ করে। এটি RAM-এর তুলনায় দ্রুত হলেও প্রসেসরের সঙ্গে সরাসরি সংযুক্ত নয়, তাই RAM-এর তুলনায় কিছুটা ধীর। Hard Disk এবং Compact Disc ধারাবাহিক ডাটা স্টোরেজ ডিভাইস, যেখানে অ্যাক্সেস সময় অনেক বেশি। ফলে, প্রসেসরের কার্যকারিতা বাড়াতে এবং প্রোগ্রাম দ্রুত চালানোর জন্য Cache Memory ব্যবহার করা হয়। সংক্ষেপে, দ্রুততম অ্যাক্সেসের জন্য Cache Memory সেরা।
মেমোরি সম্পর্কিত তথ্য:
-
মেমোরি তৈরির মূল, ধারণক্ষমতা এবং অ্যাক্সেস টাইমের ওপর ভিত্তি করে কম্পিউটারের মেমোরি রেজিস্টার থেকে শুরু করে অপটিক্যাল ডিস্ক পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায়ে ভাগ করা যায়।
-
Cache Memory হলো এমন একটি বিশেষ উচ্চগতির মেমোরি, যেখানে CD, RAM, Hard Disk-এর তুলনায় দ্রুততম অ্যাক্সেস সম্ভব।
Cache Memory এর বৈশিষ্ট্য:
-
এটি মাইক্রোপ্রসেসর ও প্রধান স্মৃতির মাঝে ব্যবহৃত উচ্চগতির, কম ধারণক্ষমতাসম্পন্ন স্মৃতি।
-
ডেটা স্থানান্তরের গতি বৃদ্ধি এবং মাইক্রোপ্রসেসরের কার্যকারিতা বৃদ্ধির জন্য ব্যবহৃত।
-
এটি স্ট্যাটিক মেমোরি, যা উচ্চগতি সম্পন্ন ও তুলনামূলকভাবে দামি।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
কোনটি ইনপুট এবং আউটপুট উভয় ডিভাইস হিসেবে ব্যবহার করা যায়?
Created: 1 month ago
A
মাউস
B
টাচ স্ক্রিন
C
ওএমআর
D
স্পিকার
টাচ স্ক্রিন ইনপুট ও আউটপুট উভয় ডিভাইস হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
ইনপুট ডিভাইস:
যেসব যন্ত্রের মাধ্যমে আমরা কম্পিউটারকে তথ্য বা নির্দেশ প্রদান করি, সেগুলোকে ইনপুট ডিভাইস বলা হয়। এগুলোর সাহায্যে কম্পিউটার ব্যবহারকারীর কাছ থেকে ডেটা গ্রহণ করে এবং তা প্রক্রিয়াজাত করে।
ইনপুট ডিভাইসের উদাহরণ:
-
কি-বোর্ড (Keyboard)
-
মাউস (Mouse)
-
স্ক্যানার (Scanner)
-
ওএমআর (OMR)
-
ওসিআর (OCR)
-
জয়স্টিক (Joystick)
-
ট্র্যাকবল (Trackball)
-
ডিজিটাইজার (Digitizer)
-
টাচ স্ক্রিন (Touch Screen)
-
লাইটপেন (Light Pen)
-
বারকোড রিডার (Bar Code Reader)
-
গ্রাফিক্স প্যাড (Graphics Pad)
-
পয়েন্ট অফ সেল (Point of Sale)
-
ডিজিটাল ক্যামেরা (Digital Camera) ইত্যাদি।
আউটপুট ডিভাইস:
কম্পিউটারে প্রক্রিয়াজাত ডেটা থেকে যে ফলাফল বা তথ্য আমরা পাই, তা আউটপুট নামে পরিচিত। এই তথ্য প্রদর্শনের জন্য ব্যবহৃত যন্ত্রগুলোকে আউটপুট ডিভাইস বলা হয়।
আউটপুট ডিভাইসের উদাহরণ:
-
মনিটর (Monitor)
-
প্রিন্টার (Printer)
-
প্লটার (Plotter)
-
স্পিকার (Speaker)
-
মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর (Multimedia Projector)
-
ইমেজ সেটার (Image Setter)
-
ফিল্ম রেকর্ডার (Film Recorder)
-
হেডফোন (Headphone) ইত্যাদি।
ইনপুট–আউটপুট উভয় ডিভাইস:
বর্তমানে প্রযুক্তির উন্নতির ফলে এমন কিছু ডিভাইস রয়েছে যা একই সঙ্গে ইনপুট ও আউটপুটের কাজ সম্পন্ন করতে পারে।
উদাহরণ:
-
হার্ড ডিস্ক (Hard Disk)
-
সিডি/ডিভিডি (CD/DVD)
-
পেন ড্রাইভ (Pen Drive)
-
টাচ স্ক্রিন (Touch Screen)
টাচ স্ক্রিনের বিশেষত্ব:
টাচ স্ক্রিন একই সঙ্গে ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস, কারণ—
-
এটি ডিসপ্লে স্ক্রিনের মাধ্যমে তথ্য প্রদর্শন করে (আউটপুট),
-
আবার ব্যবহারকারী স্ক্রিনে স্পর্শ করে নির্দেশ প্রদান করতে পারে (ইনপুট)।
0
Updated: 1 month ago