মূল নেই কোন উদ্ভিদে?
A
ফণিমনসা
B
বীরুৎ
C
মিউকর
D
সাইকাস
উত্তরের বিবরণ
মিউকর হলো এক ধরনের ছত্রাক। এর মূল থাকে না, বরং মূলের পরিবর্তে রাইজয়েড (Rhizoids) থাকে যা মাটির সাথে আটকে রাখতে সাহায্য করে।
অপুষ্পক উদ্ভিদ বলতে আমরা এমন উদ্ভিদকে বুঝি যাদের মধ্যে ফুল ও ফল হয় না। এরা স্পোর বা রেণুর মাধ্যমে প্রজনন করে। অধিকাংশ অপুষ্পক উদ্ভিদের শরীরকে আমরা মূল, কাণ্ড ও পাতা হিসেবে ভাগ করতে পারি না। উদাহরণস্বরূপ, অ্যাগারিকাস, স্পাইরোগাইরা, মস এবং ফার্ন ইত্যাদি।
অন্যদিকে, কিছু উদ্ভিদ রয়েছে যেমন ফণিমনসা, বীরুৎ ও সাইকাস, যাদের সুশৃঙ্খলভাবে মূল ও কাণ্ড থাকে।
0
Updated: 3 months ago
রক্তে হিমোগ্লোবিনের কাজ কি?
Created: 3 months ago
A
অক্সিজেন পরিবহন করা
B
রোগ প্রতিরোধ করা
C
রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করা
D
উল্লিখিত সব কয়টিই
- রক্তে হিমোগ্লোবিনের কাজ হচ্ছে অক্সিজেন পরিবহনে সাহায্য করা।
- হিমোগ্লোবিনের প্রধান কাজ ফুসফুস থেকে অক্সিজেন নিয়ে তা শরীরের বিভিন্ন কোষে ছড়িয়ে দেয়া।
- এর ফলে জীবিত কোষগুলো ভালোভাবে কাজ করতে পারে।
- এছাড়া হিমোগ্লোবিন কোষ থেকে কার্বন ডাই-অক্সাইড বের করে দেয়।
- হিমোগ্লোবিন বর্ণহীন রক্তকে লাল করে থাকে।
উৎস: National Library of Medicine Website
0
Updated: 3 months ago
রঙিন টেলিভিশন হতে ক্ষতিকর কোন রশ্মি বের হয়?
Created: 3 months ago
A
মৃদু রঞ্জন রশ্মি
B
বিটা রশ্মি
C
গামা রশ্মি
D
কসমিক রশ্মি
রঙিন টেলিভিশন থেকে কিছু ক্ষুদ্র পরিমাণের ক্ষতিকর রঞ্জন রশ্মি নির্গত হয়।
রঙিন অনুষ্ঠান সম্প্রচারের জন্য ব্যবহৃত মৌলিক যন্ত্রপাতিগুলো সাদাকালো অনুষ্ঠান সম্প্রচারের ক্ষেত্রেও একই রকমই ব্যবহৃত হয়।
তবে রঙিন চিত্র প্রেরণ ও গ্রহণের জন্য রঙিন টেলিভিশনে অতিরিক্ত কিছু বিশেষ যন্ত্রের প্রয়োজন হয়।
রঙিন টেলিভিশনের ক্যামেরায় লাল, নীল এবং সবুজ—এই তিনটি মূল রঙের জন্য পৃথক পৃথক ইলেকট্রন টিউব থাকে।
গ্রাহকের টেলিভিশন সেটেও এই তিনটি রংয়ের জন্য তিনটি ইলেকট্রন গান ব্যবহার করা হয়।
পর্দাটিও তিন রকমের ফসফর দানার সমন্বয়ে গঠিত।
যখন ইলেকট্রন গান থেকে নির্গত ইলেকট্রন বিম ফসফর দানার ওপর পড়ে, তখন সেই নির্দিষ্ট রঙের ফসফরই আলোকিত হয়।
ফলস্বরূপ, পর্দায় একযোগে লাল, নীল ও সবুজ রঙের বিন্দু তৈরি হয়, এবং এদের মিশ্রণে টেলিভিশনের পর্দায় বিভিন্ন রঙিন ছবি ফুটে ওঠে।
পর্দার ফসফরগুলো ইলেকট্রন আঘাতের ফলে ক্ষুদ্র পরিমাণের মৃদু রঞ্জন রশ্মি উৎপন্ন করে, যা অত্যন্ত নগণ্য হওয়ায় সাধারণত গুরুত্ব দেয়া হয় না।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 3 months ago
ডেঙ্গু জ্বরের বাহক-
Created: 3 months ago
A
অ্যানোফিলিস
B
কিউলেক্স
C
এডিস
D
সকল ধরনের মশা
ডেঙ্গু:
• এডিস মশা ডেঙ্গু জ্বরের জীবাণু বহন করে।
• ডেঙ্গু জ্বরের বাহক মশার নাম Aedes aegypti.
• এছাড়াও এডিস এলবোপিকটাস মশার কামড়েও ডেঙ্গু রোগ ছড়াতে পারে।
• এডিস মশার কামড়ের মাধ্যমে ভাইরাস সংক্রমণের তিন থেকে পনেরো দিনের মধ্যে সচরাচর ডেঙ্গু জ্বরের উপসর্গগুলো দেখা দেয়।
ডেঙ্গু জ্বরের উপসর্গ:
- জ্বর, মাথাব্যথা, বমি, পেশিতে ও গাঁটে ব্যাথা এবং চর্মে ফুসকুড়ি।
- দুই থেকে সাত দিনের মাঝে সাধারণত ডেঙ্গু রোগী আরোগ্য লাভ করে।
- কিছু কিছু ক্ষেত্রে রোগটি মারাত্মক রক্তক্ষরী রূপ নিতে পারে যাকে ডেঙ্গু রক্তক্ষরী জ্বর বলা হয়। এর ফলে রক্তপাত হয়, রক্ত অনুচক্রিকার মাত্রা কমে যায় এবং রক্ত প্লাজমার নিঃসরণ ঘটে।
- কিছু কিছু ক্ষেত্রে ডেঙ্গু শক সিনড্রোম দেখা দেয়।
- ডেঙ্গু শক সিনড্রোমে রক্তচাপ বিপজ্জনকভাবে কমে যায়।
উৎস: জীববিজ্ঞান-২য় পত্র (প্রাণিবিজ্ঞান), একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি এবং WHO ওয়েবসাইট।
0
Updated: 3 months ago