Which of the following is not a brigade force formed during the Liberation War?
A
Z Force
B
K Force
C
H Force
D
S Force
উত্তরের বিবরণ
মুক্তিযুদ্ধের সময় ৩টি ব্রিগেড ফোর্স গঠিত হয়েছিল:
-
জেড ফোর্স
-
কে ফোর্স
-
এস ফোর্স
জেড ফোর্স
-
নেতৃত্বে: জিয়াউর রহমান
-
‘জেড ফোর্স’ নামে পরিচিত নিয়মিত বাহিনীর প্রথম ব্রিগেড জুলাই মাসে গঠিত হয়।
-
গঠিত হয় ১ম, ৩য় ও ৮ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট নিয়ে।
এস ফোর্স
-
নেতৃত্বে: কে.এম. সফিউল্লাহ
-
‘এস ফোর্স’ নামে পরিচিত দ্বিতীয় নিয়মিত ব্রিগেড অক্টোবর মাসে গঠিত হয়।
-
গঠিত হয় দ্বিতীয় ও একাদশ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট নিয়ে।
কে ফোর্স
-
নেতৃত্বে: খালেদ মোশাররফ
-
‘কে ফোর্স’ গঠিত হয় ৪র্থ, ৯ম ও ১০ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সদস্যদের নিয়ে।
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
Created: 2 months ago
A
১৯২১ সাল
B
১৯২২ সাল
C
১৯২৩ সাল
D
১৯২৪ সাল
Interpol:
- Interpol হল আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা।
- এর পূর্ণরূপ International Criminal Police Organization.
- প্রতিষ্ঠিত হয়: ১৯২৩ সাল।
- বর্তমান সদর দপ্তর: লিওঁ, ফ্রান্স।
- ১৯৪৬ সালে ফ্রান্সের প্যারিসে এবং ১৯৮৯ সালে ফ্রান্সের লিওঁ শহরে সদর দপ্তর স্থাপন করা হয়।
- বর্তমান সদস্য: ১৯৬টি দেশ। (আগস্ট, ২০২৫)
- সর্বশেষ সদস্য দেশ: পালাউ।
- বাংলাদেশ সদস্যপদ লাভ করে: ১৪ অক্টোবর, ১৯৭৬ সাল।
- বর্তমান মহাসচিব: ভালডেসি উরকুইজা। (আগস্ট, ২০২৫)
- তিনি ব্রাজিলের নাগরিক।
- ২০২৪ সালের নভেম্বরে যুক্তরাজ্যের গ্লাসগোতে অনুষ্ঠিত ৯২তম সাধারণ পরিষদের অধিবেশন তিনি নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র - ইন্টারপোল অফিসিয়াল ওয়েবসাইট।
0
Updated: 2 months ago
মুক্তিযুদ্ধের সময় ১১ নং সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার কে ছিলেন?
Created: 2 months ago
A
মেজর এ.এন.এম নূরুজ্জামান
B
মেজর এম. আবু তাহের
C
মেজর চিত্তরঞ্জন দত্ত
D
মেজর নাজমুল হক
⇒ ১১ নং সেক্টর:
- টাঙ্গাইল জেলা এবং কিশোরগঞ্জ মহকুমা ব্যতীত সমগ্র ময়মনসিংহ জেলা নিয়ে গঠিত।
- সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর এম. আবু তাহের।
- মেজর তাহের যুদ্ধে গুরুতর আহত হলে স্কোয়াড্রন লীডার হামিদুল্লাহকে সেক্টরের দায়িত্ব দেয়া হয়।
- মহেন্দ্রগঞ্জ ছিল এই সেক্টরের হেডকোয়ার্টার।
উল্লেখ্য:
- ১নং সেক্টর: সেক্টর প্রধান ছিলেন প্রথমে মেজর জিয়াউর রহমান এবং পরে মেজর রফিকুল ইসলাম।
- ২ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন প্রথমে মেজর খালেদ মোশাররফ এবং পরে মেজর এ.টি.এম হায়দার।
- ৩ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর কে.এম শফিউল্লাহ এবং পরে মেজর এ.এন.এম নূরুজ্জামান।
- ৪নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর চিত্তরঞ্জন দত্ত এবং পরে ক্যাপ্টেন এ রব।
- ৫ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর মীর শওকত আলী।
- ৬ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন উইং কমান্ডার এম খাদেমুল বাশার।
- ৭ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর নাজমুল হক এবং পরে সুবেদার মেজর এ. রব ও মেজর কাজী নূরুজ্জামান।
- ৮ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর আবু ওসমান চৌধুরী এবং পরে মেজর এম.এ মঞ্জুর।
- ৯ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর এম.এ জলিল এবং পরে মেজর এম.এ মঞ্জুর ও মেজর জয়নাল আবেদীন।
- ১০ নং সেক্টর: নৌ-কমান্ডো বাহিনী নিয়ে এই সেক্টর গঠিত হয়। এই সেক্টরের নিয়মিত সেক্টর কমান্ডার ছিলেন না।
তথ্যসূত্র - বাংলাপিডিয়া।
0
Updated: 2 months ago
What is the minimum gap needed between the original sound and the reflected sound to perceive an echo?
Created: 1 month ago
A
1 second
B
0.05 second
C
0.5 second
D
0.1 second
ইকো বা প্রতিধ্বনি তখনই শোনা যায় যখন মূল শব্দ এবং প্রতিফলিত শব্দের মধ্যে পর্যাপ্ত সময় ব্যবধান থাকে। মানব কানে দুটি শব্দকে আলাদা করে শোনার জন্য অন্তত 0.1 সেকেন্ড ব্যবধান প্রয়োজন। শব্দ বাতাসে প্রায় 340 মিটার/সেকেন্ড বেগে চলে, তাই 0.1 সেকেন্ডে এটি প্রায় 34 মিটার পথ অতিক্রম করে। প্রতিফলিত শব্দকে আলাদা করে শোনার জন্য শব্দকে কমপক্ষে 17 মিটার দূরে কোনো পৃষ্ঠে প্রতিফলিত হতে হয়, কারণ এটি যাওয়া-আসা মিলিয়ে 34 মিটার পথ পাড়ি দেয়। সুতরাং, প্রতিধ্বনি শোনার ন্যূনতম সময় ব্যবধান হলো 0.1 সেকেন্ড।
শব্দ এবং প্রতিধ্বনি সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
কোন শব্দ শোনার পর প্রায় 0.1 সেকেন্ড পর্যন্ত তার রেশ আমাদের মস্তিষ্কে থাকে।
-
এই সময়কে শব্দানুভূতির স্থায়িত্বকাল বলা হয়। এই সময়ের মধ্যে প্রতিধ্বনি হলে তা শোনা যায় না। তাই প্রতিধ্বনি শোনার জন্য মূল শব্দ এবং প্রতিধ্বনি শোনার মধ্যে সময় ব্যবধান 0.1 সেকেন্ড বা তার বেশি হতে হবে।
-
প্রতিফলক এবং শব্দ উৎসের মধ্যে দূরত্ব এমন হতে হবে যেন শব্দ তরঙ্গ উৎসের কাছে ফিরে আসতে 0.1 সেকেন্ড বা তার বেশি সময় নেয়।
-
বাতাসে শব্দের দ্রুতি তাপমাত্রার উপর নির্ভর করে।
-
0°C বা 273 K তাপমাত্রায় শব্দের দ্রুতি প্রায় 332 মিটার/সেকেন্ড।
-
0°C বা 273 K তাপমাত্রায় প্রতিফলিত শব্দ শোনার জন্য শব্দ উৎস এবং প্রতিফলকের মধ্যে ন্যূনতম দূরত্ব প্রায় 16.6 মিটার হতে হবে।
-
তাপমাত্রা বেশি হলে প্রতি ডিগ্রির জন্য ন্যূনতম দূরত্ব 0.3 মিটার বৃদ্ধি পায়।
-
সুতরাং, প্রতিধ্বনি শোনার শর্ত হলো শ্রোতা বা উৎস এবং প্রতিফলকের মধ্যে ন্যূনতম দূরত্ব 16.6 মিটার (0°C বা 273 K তাপমাত্রায়) বজায় রাখা।
0
Updated: 1 month ago