Which of the following is not a part of the forebrain?
A
Hypothalamus
B
Thalamus
C
Cerebellum
D
Cerebrum
উত্তরের বিবরণ
সেরেবেলাম হলো পশ্চাৎ মস্তিষ্কের অংশ, যা মস্তিষ্কের প্রধান তিনটি অংশের একটি।
মস্তিষ্ক হলো কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের একটি স্ফীত অংশ, যা কঙ্কাল খোঁচায় অবস্থান করে এবং মানবদেহের সকল কার্যাবলী নিয়ন্ত্রণ করে। প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মস্তিষ্কের আয়তন প্রায় ১৫০০ ঘন সেন্টিমিটার, গড় ওজন প্রায় ১.৩৬ কেজি, এবং এতে প্রায় ১০০ বিলিয়ন নিউরন থাকে। মস্তিষ্ক স্নায়ুতন্ত্রের সবচেয়ে বড়, জটিল ও গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
মানব মস্তিষ্ককে তিনটি প্রধান অংশে ভাগ করা যায়:
১. অগ্রমস্তিষ্ক
২. মধ্যমস্তিষ্ক
৩. পশ্চাৎ মস্তিষ্ক (সেরেবেলাম)
১. অগ্রমস্তিষ্ক
-
এটি মস্তিষ্কের প্রধান অংশ গঠন করে।
-
তিনটি অংশে বিভক্ত:
-
সেরেব্রাম
-
থ্যালামাস
-
হাইপোথ্যালামাস
-
সেরেব্রাম
-
মস্তিষ্কের সবচেয়ে বড় অংশ, প্রায় ৮০% গঠন করে।
-
প্রতিটি সেরেব্রাল হেমিস্ফিয়ার ৫টি লোব-এ বিভক্ত: ফ্রন্টাল লোব, প্যারাইটাল লোব, অক্সিপিটাল লোব, টেম্পোরাল লোব এবং লিম্বিক লোব।
-
সেরেব্রাম সংযুক্ত বাকশক্তি, স্মৃতি, চিন্তাশক্তি, বুদ্ধি, সৃজনশীলতা, ইচ্ছা শক্তি, সহজাত প্রবৃত্তি, কর্মপ্রেরণা প্রভৃতি কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে।
-
সর্বোপরি মানুষের ঐচ্ছিক ক্রিয়া নিয়ন্ত্রণের জন্য দায়ী।
থ্যালামাস
-
সেরেব্রাল হেমিস্ফিয়ারের নিচে দুটি ক্ষুদ্র, ডিম্বাকৃতির থ্যালামাস থাকে, যা ধূসর পদার্থ দিয়ে গঠিত।
-
এটি সংবেদী উদ্দীপনা গ্রহণ করে এবং সেরেব্রামে রিলে করে পাঠায়।
হাইপোথ্যালামাস
-
থ্যালামাসের ঠিক নিচে ধূসর পদার্থ দিয়ে গঠিত।
-
অন্তত এক ডজন পৃথক অঞ্চলে বিভক্ত।
-
স্বয়ংক্রিয় স্নায়ুতন্ত্রের সকল কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
-
ক্ষুধা, তৃষ্ণা, রাগ, ভাল লাগা, ভীতি, আবেগ প্রভৃতির কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে।
-
পিটুইটারী গ্রন্থি বিভিন্ন হরমোন নিঃসরণ করে।
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
What provides the extreme temperature and pressure required for fusion in a hydrogen bomb?
Created: 1 month ago
A
Solar energy
B
Magnetic confinement
C
Fission bomb explosion
D
Electric current
হাইড্রোজেন বোমা বা থার্মোনিউক্লিয়ার বোমাতে নিউক্লিয়ার ফিউশন ঘটাতে অত্যন্ত উষ্ণতা ও চাপের প্রয়োজন হয়। সরাসরি সৌর শক্তি, চুম্বকীয় আবদ্ধকরণ বা বৈদ্যুতিক ধারা এই চরম অবস্থার জন্য যথেষ্ট নয়। বরং, একটি ছোট ফিশন বোমার বিস্ফোরণকে প্রাথমিক উত্স হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ফিশন বিক্রিয়ার মুহূর্তে বিপুল পরিমাণ শক্তি উৎপন্ন হয়, যা তাপ এবং চাপের চরম পরিবেশ সৃষ্টি করে। এই চরম পরিবেশ হাইড্রোজেন নিউক্লিয়াসকে একত্রিত করে ফিউশন বিক্রিয়া ঘটায়, যার ফলে আরও বিশাল শক্তি উৎপন্ন হয়।
উত্তর: গ) Fission bomb explosion।
ফিউশন বিক্রিয়া (Fusion Reaction) সম্পর্কিত তথ্য:
-
ফিউশন বিক্রিয়ার মাধ্যমে সূর্য শক্তি উৎপন্ন করে।
-
এটি নক্ষত্রের প্রধান শক্তি উৎস এবং হালকা মৌলগুলোর নিউক্লিয়ার সংশ্লেষণ প্রক্রিয়া।
-
১৯৩০-এর দশকে হান্স বেতে প্রস্তাব করেন যে, ডিউটেরিয়াম গঠনের সময় হাইড্রোজেন নিউক্লিয়াসের ফিউশন বিশাল শক্তি উৎপন্ন করে।
-
ফিউশন বিক্রিয়ার ক্রমাগত সংঘটনের ফলে হিলিয়াম তৈরি হয়, যা নক্ষত্রগুলোর শক্তির মূল উৎস।
-
ফিউশন সংঘটিত হতে নক্ষত্রের কেন্দ্রীয় প্লাজমার তাপমাত্রা প্রায় ১৫,০০০,০০০ কে বা তার কম হতে হয়।
-
হাইড্রোজেন পরমাণু একত্রে মিশে হিলিয়ামে রূপান্তরিত হয়, শক্তি উৎপন্ন হয়।
-
ফিউশন বিক্রিয়া বিশ্বের শক্তি উৎপাদনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া, যা নক্ষত্রের উজ্জ্বলতা ও দীর্ঘায়ু নিশ্চিত করে।
ফিশন বিক্রিয়া (Fission) সম্পর্কিত তথ্য:
-
একটি ভারী পরমাণুর নিউক্লিয়াস ভেঙে দুটি বা ততোধিক ছোট নিউক্লিয়াস তৈরি হয়।
-
উদাহরণ: ইউরেনিয়াম-২৩৫ এর বিভাজন।
0
Updated: 1 month ago
কোন দেশের উদ্যোগে Climate Vulnerable Forum (CVF) গঠিত হয়?
Created: 1 month ago
A
বাংলাদেশ
B
শ্রীলঙ্কা
C
ফিজি
D
মালদ্বীপ
Climate Vulnerable Forum (CVF) হলো একটি আন্তর্জাতিক ফোরাম, যা জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোকে একত্রিত করে। এর লক্ষ্য হলো বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি নির্ধারণে এই দেশগুলোর স্বার্থ ও সুরক্ষা নিশ্চিত করা।
• CVF গঠিত হয় ২০০৯ সালের কোপেনহেগেন জলবায়ু সম্মেলনের সময়, মালদ্বীপের উদ্যোগে।
• ফোরামের বর্তমান সদস্য সংখ্যা ৫৮টি দেশ।
• সংস্থাটির বর্তমান সভাপতি দেশ হলো ঘানা।
• CVF মূলত জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোর স্বার্থ রক্ষা এবং জলবায়ু কর্মসূচিতে সমন্বয় সাধনের জন্য কাজ করে।
0
Updated: 1 month ago
প্রথম ধরিত্রী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল কোন সালে?
Created: 1 month ago
A
২০০২ সাল
B
১৯৯৮ সাল
C
১৯৯৬ সাল
D
১৯৯২ সাল
প্রথম ধরিত্রী সম্মেলন হলো একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন, যা পরিবেশ ও উন্নয়ন সংক্রান্ত বৈশ্বিক নীতি নির্ধারণের উদ্দেশ্যে অনুষ্ঠিত হয়। এটি জাতিসংঘের উদ্যোগে ৩–১৪ জুন ১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরোতে অনুষ্ঠিত হয় এবং রিও সামিট, রিও-কনফারেন্স বা Earth Summit নামে পরিচিত।
• সম্মেলনে ১৭৯টি দেশের রাজনৈতিক নেতা, কূটনীতিক, বিজ্ঞানী, মিডিয়া প্রতিনিধি এবং বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) অংশগ্রহণ করে।
• সম্মেলনে জলবায়ু পরিবর্তন কনভেনশন (Climate Change Convention) বিষয়ক চুক্তি হয়, যা পরবর্তীতে কিয়েটো প্রোটোকল (Kyoto-Protocol) নামে পরিচিত হয়।
• দীর্ঘ আলোচনার মাধ্যমে ২৭টি নীতিমালা অনুমোদিত হয়, যা বিশ্ব পরিবেশ ও উন্নয়নের মধ্যে সমন্বয় সাধনের লক্ষ্য নির্ধারণ করে।
• উল্লেখযোগ্য নীতিগুলোর মধ্যে একটি হলো ‘Polluter Pays Principle’, অর্থাৎ দূষণকারীকে দায়ভার বহন করতে হবে।
• পরবর্তীতে, বিশ্ব টেকসই উন্নয়ন শীর্ষ সম্মেলন বা দ্বিতীয় ধরিত্রী সম্মেলন ২০০২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানসবার্গে অনুষ্ঠিত হয়।
0
Updated: 1 month ago