Where is Trafalgar Square situated?
A
UK
B
USA
C
China
D
Belgium
উত্তরের বিবরণ
ট্রাফালগার স্কয়ার হলো ইংল্যান্ডের লন্ডনে অবস্থিত একটি জনপ্রিয় মিলনস্থল, যা সাধারণ জনগণের জন্য উন্মুক্ত। এটি মূলত ট্রাফালগারের যুদ্ধের জয়কে স্মরণ করতে তৈরি করা হয়েছে, যেখানে ১৮০৫ সালে ইংল্যান্ড ফ্রান্স ও স্পেনের সম্মিলিত বাহিনীর সাথে যুদ্ধ করে জয়লাভ করেছিল। লন্ডনের কেন্দ্রস্থলে এই চত্ত্বরকে নামকরণ করা হয় ট্রাফালগার স্কয়ার হিসেবে।
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 19 hours ago
নিচের কোন দেশটির সাথে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক সীমানা রয়েছে?
Created: 1 week ago
A
পাকিস্তান
B
চীন
C
মিয়ানমার
D
ভুটান
বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক সীমান্ত মূলত দুইটি দেশের সাথে যুক্ত, যা দেশের ভূগোল ও প্রশাসনিক সীমা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
-
বাংলাদেশের সাথে দুটি দেশের আন্তর্জাতিক সীমান্ত রয়েছে: ভারত এবং মিয়ানমার।
-
উভয় দেশের সাথে বাংলাদেশের ৩২টি জেলা সীমান্তবর্তী।
-
ভারতের সাথে সীমান্তযুক্ত জেলা সংখ্যা ৩০টি, আর মিয়ানমারের সাথে ৩টি জেলা।
-
ভারতের এবং মিয়ানমারের উভয় সীমান্তবর্তী একমাত্র জেলা হলো রাঙামাটি।
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
-
বাংলাদেশের ঢাকা ও বরিশাল বিভাগের সাথে কোনো সীমান্ত নেই।
-
ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের সকল জেলা সীমান্তবর্তী।
-
বাংলাদেশের সাথে ভারতের কোনো সীমান্ত সংযোগ নেই বান্দরবন ও কক্সবাজারে।
উৎস:

0
Updated: 1 week ago
কোনটি অপরিবাহী পদার্থের অন্তর্ভুক্ত?
Created: 2 weeks ago
A
তামা
B
রূপা
C
কাচ
D
সিলিকন
অপরিবাহী
-
যে সকল পদার্থের মাধ্যমে আধান প্রবাহিত হতে পারে না, তাদের অপরিবাহী বলা হয়। যেমন: কাচ, কাঠ, প্লাস্টিক ইত্যাদি।
-
অধিকাংশ অধাতব পদার্থই অপরিবাহী।
-
অপরিবাহী পদার্থে আধান প্রদান করলে আধান স্থির অবস্থায় সেই স্থানেই আবদ্ধ থাকে, সঞ্চালিত হয় না।
-
তাই দুটি আহিত বস্তুকে অপরিবাহী দিয়ে যুক্ত করলে আধান এক বস্তু থেকে অন্য বস্তুর মধ্যে প্রবাহিত হয় না এবং তড়িৎ প্রবাহ তৈরি করে না।
-
অর্থাৎ অপরিবাহী পদার্থ তড়িৎ প্রবাহে বাধা প্রদান করে।
পরিবাহী
-
যে সকল পদার্থের মাধ্যমে আধান সহজে প্রবাহিত হতে পারে, তাদের পরিবাহী বলা হয়। যেমন: রূপা, তামা, লোহা ইত্যাদি।
-
প্রায় সব ধাতব পদার্থই পরিবাহী।
-
পরিবাহী পদার্থে আধান দিলে তা কোনো একটি স্থানে সীমাবদ্ধ না থেকে পুরো পদার্থে ছড়িয়ে পড়ে।
-
দুটি আহিত বস্তুকে পরিবাহীর মাধ্যমে যুক্ত করলে আধান সহজেই এক বস্তু থেকে অন্য বস্তুর মধ্যে প্রবাহিত হয়ে তড়িৎ প্রবাহ সৃষ্টি করে।
-
পরিবাহী পদার্থ তড়িৎ প্রবাহে বাধা প্রদান করে না বললেই চলে। তবে তাপ প্রয়োগ করলে পরিবাহীর তড়িৎ প্রবাহে বাধা সৃষ্টির ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
অর্ধপরিবাহী
-
কিছু পদার্থ যেমন সিলিকন, জার্মেনিয়াম ইত্যাদির তড়িৎ পরিবহন ক্ষমতা পরিবাহী ও অপরিবাহীর মাঝামাঝি। এদেরকে অর্ধপরিবাহী বলা হয়।
-
অর্থাৎ, এদের মাধ্যমে তড়িৎ প্রবাহ সম্ভব, তবে পরিবাহীর তুলনায় কম এবং অপরিবাহীর তুলনায় বেশি।
-
একটি গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য হলো:
-
পরিবাহীর তাপমাত্রা বাড়লে তড়িৎ প্রবাহ ক্ষমতা কমে যায় (রোধ বেড়ে যায়)।
-
কিন্তু অর্ধপরিবাহীর তাপমাত্রা বাড়লে তড়িৎ প্রবাহ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় (রোধ কমে যায়)।
-
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 2 weeks ago
ব্রাসেলস চুক্তি কত সালে স্বাক্ষরিত হয়?
Created: 1 hour ago
A
১৯৪৬ সালে
B
১৯৪৮ সালে
C
১৯৪৭ সালে
D
১৯৪৩ সালে
ব্রাসেলস চুক্তি (১৯৪৮) হলো পশ্চিম ইউরোপীয় দেশগুলো—ব্রিটেন, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ডস এবং লুক্সেমবার্গ—দ্বারা স্বাক্ষরিত একটি গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা চুক্তি। চুক্তির মাধ্যমে তারা একটি সম্মিলিত প্রতিরক্ষা জোট গঠন করে, যা পরবর্তীতে পশ্চিম ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ন্যাটো (NATO) এর ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।
-
চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ১৭ মার্চ, ১৯৪৮, বেলজিয়ামের ব্রাসেলস-এ।
-
চুক্তি কার্যকর হয় ২৫ আগস্ট, ১৯৪৮।
-
এ চুক্তির আওতায় দেশগুলোর মধ্যে সামরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা হয়।
উৎস:

0
Updated: 1 hour ago