GIS-এর পূর্ণরূপ কী?
A
Geographical Identification System
B
Geographical Information System
C
Geographical Interchange System
D
Geographical Infographical System
উত্তরের বিবরণ
জিআইএস হলো এমন একটি কম্পিউটার-ভিত্তিক ব্যবস্থা যা ভৌগোলিক তথ্য সংরক্ষণ, বিশ্লেষণ ও ব্যবস্থাপনার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি স্থানিক তথ্যের মাধ্যমে সমস্যা চিহ্নিতকরণ, মানচিত্রায়ণ এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তৈরিতে সহায়তা করে।
-
জিআইএস (Geographical Information System) হলো ভৌগোলিক তথ্য সংরক্ষণ ও বিশ্লেষণ ব্যবস্থার সংক্ষিপ্ত রূপ।
-
এটি সফটওয়্যার ব্যবহার করে তথ্য সংরক্ষণ, বিশ্লেষণ ও ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে স্থানিক এবং পারস্পরিক সমস্যা চিহ্নিত করতে সহায়ক।
-
১৯৬৪ সালে কানাডায় প্রথমবার এই কৌশলটি ব্যবহার শুরু হয়।
-
১৯৮০-এর দশক থেকে বিস্তারিত ও ব্যাপকভাবে ব্যবহার হতে শুরু করে।
-
জিআইএস বর্তমানে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হচ্ছে, যেমন:
-
ভূমি ব্যবস্থাপনা
-
প্রাকৃতিক সম্পদ উন্নয়ন
-
পানি গবেষণা
-
আঞ্চলিক গবেষণা
-
নগর ও আঞ্চলিক পরিকল্পনা
-
জনসংখ্যা বিশ্লেষণ
-
পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থা বিশ্লেষণ
-
জিআইএসের মাধ্যমে স্থানিক তথ্যের দৃশ্যমানীকরণ, সমস্যা চিহ্নিতকরণ এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর করা সম্ভব হয়। এটি আধুনিক পরিকল্পনা, গবেষণা এবং পরিবেশ সংরক্ষণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

0
Updated: 20 hours ago
পার্বত্য অঞ্চলে নদীর ক্ষয়জাত ভূমির আকৃতি কেমন থাকে?
Created: 2 weeks ago
A
নদীর বাঁক
B
ভি আকৃতি
C
গিরিসংকট
D
ডি আকৃতি
নদীর ক্ষয়জাত ভূমিরূপ (Erosional Features of River)
নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে ভূ-পৃষ্ঠে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটে এবং নতুন নতুন ভূমিরূপের সৃষ্টি হয়। পার্বত্য অঞ্চলে নদীর ক্ষয়কার্য সবচেয়ে বেশি ঘটে।
১. ভি-আকৃতি উপত্যকা (V-shaped Valley)
-
অবস্থান: পার্বত্য অঞ্চল
-
সৃষ্টি প্রক্রিয়া:
-
পার্বত্য অঞ্চলের শিলা কঠিন হওয়ায় নদীর স্রোতের গতিবেগ বেশি থাকে।
-
নদী মূলত তলদেশে বেশি ক্ষয় সাধন করে, পার্শ্ব ক্ষয় তুলনামূলকভাবে কম হয়।
-
নদীর মধ্যভাগ ক্রমশ ক্ষয়িত হয়ে ভি-আকৃতির রূপ ধারণ করে, যেমন ইংরেজি অক্ষর ‘V’।
-
-
বিস্তার:
-
সময়ের সঙ্গে পার্শ্ব ক্ষয় বৃদ্ধি পেলে উপত্যকাটি ধীরে ধীরে প্রশস্ত হয়।
-
এই প্রক্রিয়াটি প্রধানত উচ্চপথীয় নদী এবং পর্বতাঞ্চলে দেখা যায়।

0
Updated: 2 weeks ago
কোন কোন গ্রহের কোনো উপগ্রহ নেই?
Created: 2 weeks ago
A
মঙ্গল ও বৃহস্পতি
B
বুধ ও শুক্র
C
শনি ও ইউরেনাস
D
পৃথিবী ও মঙ্গল
বুধ ও শুক্র গ্রহের কোন উপগ্রহ নেই
বুধ গ্রহ
-
সৌরজগতের ৮টি গ্রহের মধ্যে ক্ষুদ্রতম এবং সূর্যের সবচেয়ে নিকটতম গ্রহ
-
সূর্য থেকে গড় দূরত্ব: ৫.৮ কোটি কিলোমিটার
-
ব্যাস: ৪,৮৫০ কিমি
-
সূর্য প্রদক্ষিণের সময়: ৮৮ দিন
-
বায়ুমণ্ডল, মেঘ, বৃষ্টি, বাতাস বা পানি নেই
-
কোনো উপগ্রহ নেই
শুক্র গ্রহ
-
পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটতম গ্রহ
-
সূর্যের দ্বিতীয় নিকটতম গ্রহ
-
গড় তাপমাত্রা সব গ্রহের মধ্যে সর্বোচ্চ
-
কোনো বায়ুমণ্ডল নেই যা জীবন সহায়ক
-
কোনো উপগ্রহ নেই

0
Updated: 2 weeks ago
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে আন্তর্জাতিকভাবে প্রতি লিটার পানিতে আর্সেনিকের সহনীয় মাত্রা -
Created: 2 weeks ago
A
০.০১ মিলিগ্রাম
B
০.৩ মিলিগ্রাম
C
০.১ মিলিগ্রাম
D
০.০৩ মিলিগ্রাম
আর্সেনিক (Arsenic)
-
প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট্য: ধূসর আভাযুক্ত, সাদা রঙবিশিষ্ট, ভঙ্গুর প্রকৃতির একটি অর্ধধাতু বা উপধাতু।
-
রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য:
-
আণবিক সংখ্যা: ৩৩
-
আণবিক ভর: ৭৪.৯২
-
-
প্রকৃতিতে উপস্থিতি: আর্সেনিক বিভিন্ন যৌগ আকারে প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া যায়।
-
মানব ও স্বাস্থ্য প্রভাব: প্রাকৃতিকভাবে প্রাপ্ত আর্সেনিক একটি নির্দিষ্ট মাত্রা পর্যন্ত মানুষের জন্য ক্ষতিকর নয়।
-
সর্বোচ্চ সহনীয় মাত্রা:
-
বাংলাদেশে প্রতি লিটার পানিতে: ০.০৫ মিলিগ্রাম
-
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সুপারিশ: প্রতি লিটার ০.০১ মিলিগ্রাম
-
-
দূষণপ্রবণ এলাকা: চাঁদপুর জেলা দেশে সবচেয়ে আর্সেনিক দূষণপ্রবণ।
-
ইতিহাস: ১৯৯৩ সালে চাপাইনবাবগঞ্জে প্রথমবারের মতো নলকূপের পানিতে আর্সেনিকের উপস্থিতি চিহ্নিত হয়।

0
Updated: 2 weeks ago