'MERCOSUR' is a trade bloc of which region?
A
Africa
B
Europe
C
North America
D
South America
উত্তরের বিবরণ
MERCOSUR হলো দক্ষিণ আমেরিকার একটি বাণিজ্য গোষ্ঠী, যা ২৬ মার্চ, ১৯৯১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর সদর দপ্তর মন্টিভিডিও, উরুগুয়ে অবস্থিত। প্রতিষ্ঠাকালীন চুক্তি হলো ‘Treaty of Asuncion’, যা প্যারাগুয়ের রাজধানী আসুনসিয়নে স্বাক্ষরিত হয়।
-
প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্যরা ছিলেন আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, প্যারাগুয়ে এবং উরুগুয়ে।
-
বর্তমান সদস্য সংখ্যা (আগস্ট ২০২৫) ৫টি: আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, প্যারাগুয়ে, উরুগুয়ে এবং বলিভিয়া।
-
ভেনেজুয়েলার সদস্যপদ বর্তমানে স্থগিত।
-
সহযোগী সদস্য সংখ্যা (আগস্ট ২০২৫) ৭টি।
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
Galileo concluded that heavier and lighter objects fall __________ if air resistance is negligible.
Created: 1 month ago
A
Faster
B
Slower
C
Equally
D
Randomly
গ্যালিলিও প্রমাণ করেছিলেন যে ভারী ও হালকা বস্তু সমানভাবে পড়ে, যদি বায়ুর প্রতিরোধ বা বাধা না থাকে। তার আগে অনেকেই বিশ্বাস করত যে ভারী বস্তু দ্রুত এবং হালকা বস্তু ধীরে পড়ে। গ্যালিলিওর পরীক্ষার মাধ্যমে দেখা যায় যে পতনের হার ভরের উপর নির্ভর করে না, বরং মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে সব বস্তু একই হারে নিচে নামে। এই ধারণা পরবর্তীতে নিউটনের সূত্র প্রণয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই সঠিক উত্তর হলো গ) Equally।
গ্যালিলিওর পড়ন্ত বস্তুর সূত্র সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
কোনো বস্তু উপর থেকে নিচে পড়ার সময় সরাসরি মাটির দিকে চলে।
-
বস্তুর খাড়াভাবে পতনের কারণ হলো অভিকর্ষ বা পৃথিবীর আকর্ষণ বল।
-
গ্যালিলিও 1589 সালে পিসা শহরে 180 ফুট উঁচু মিনারের ছাদ থেকে একই সময়ে একটি ভারী ও একটি হালকা বস্তুকে নিচে ফেলে দেখিয়েছিলেন যে, উভয়ই প্রায় একই সময়ে মাটিতে পড়ে।
-
অভিকর্ষজ ত্বরণ ভরের উপর নির্ভরশীল নয়, তাই ভারী ও হালকা বস্তুর ত্বরণ সমান হবে এবং তারা একই সময়ে মাটিতে পৌঁছাবে।
-
পড়ন্ত বস্তুর সূত্রগুলো স্থির অবস্থান থেকে বিনা বাধার পড়ন্ত বস্তুর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
-
গ্যালিলিও পড়ন্ত বস্তুর ক্ষেত্রে তিনটি সূত্র দিয়েছেন:
-
প্রথম সূত্র: স্থির অবস্থান থেকে এবং একই উচ্চতা থেকে বিনা বাধায় পড়ন্ত সকল বস্তু সমান সময়ে সমান পথ অতিক্রম করবে।
-
দ্বিতীয় সূত্র: বাঁধাহীন পথে পড়ন্ত বস্তুর নির্দিষ্ট সময় পর প্রাপ্ত বেগ সময়ের সমানুপাতিক। অর্থাৎ, v ∝ t।
-
তৃতীয় সূত্র: বাঁধাহীন পথে পড়ন্ত বস্তুর নির্দিষ্ট সময়ে অতিক্রান্ত দূরত্ব সময়ের বর্গের সমানুপাতিক। অর্থাৎ, h ∝ t²।
-
0
Updated: 1 month ago
কোনটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান হিসাবে প্রসিদ্ধ নয়?
Created: 1 month ago
A
ময়নামতি
B
পাহাড়পুর
C
মহাস্থানগড়
D
সুন্দরবন
সুন্দরবন প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান নয়, এটি একটি প্রাকৃতিক ম্যানগ্রোভ বন এবং বিশ্বের বৃহত্তম তার মধ্যে অন্যতম।
প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানের সংজ্ঞা:
-
‘প্রত্ন’ অর্থ অতি পুরাতন বা প্রাচীন।
-
প্রত্নতত্ত্ব হলো প্রাচীন বস্তু, স্থাপত্য ও সংস্কৃতির গবেষণা।
-
প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান: যেসব স্থানে প্রাচীন জিনিসপত্র, মুদ্রা, অট্টালিকা, স্থাপত্য, গহনা, ধাতব বস্ত্র ইত্যাদি পাওয়া যায়।
-
বাংলাদেশে গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানসমূহ: মহাস্থানগড়, ময়মনসিংহ, পাহাড়পুর, উয়ারী-বটেশ্বর।
সুন্দরবন সম্পর্কে তথ্য:
-
পৃথিবীর বৃহত্তম প্রাকৃতিক ম্যানগ্রোভ বন।
-
বাংলাদেশে অবস্থিত আয়তন: প্রায় ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার।
-
৬ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ সালে ইউনেস্কো সুন্দরবনকে ৭৯৮তম World Heritage Site হিসেবে ঘোষণা করে।
0
Updated: 1 month ago
সংবিধান অনুযায়ী প্রজাতন্ত্রের নির্বাহী ক্ষমতা কার উপর ন্যস্ত?
Created: 1 month ago
A
রাষ্ট্রপতি
B
প্রধানমন্ত্রী
C
আইনসভা
D
বিচারপতি
বাংলাদেশ একটি গণপ্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র, যেখানে সকল ক্ষমতার মূল উৎস জনগণ। দেশটি সংসদীয় পদ্ধতির এককেন্দ্রিক সরকার ব্যবস্থা দ্বারা পরিচালিত হয়।
-
স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন, ১৯৭১ সালের ১০ই এপ্রিল বাংলাদেশের প্রথম সরকার, মুজিবনগর সরকার, গঠিত হয়।
-
এই ব্যবস্থায় রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রপ্রধান এবং প্রধানমন্ত্রী সরকার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
-
রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে রাষ্ট্রপতি দেশের অন্যান্য সকল ব্যক্তির ঊর্ধ্বে অবস্থান করেন এবং সংবিধান অনুযায়ী প্রদত্ত ক্ষমতা প্রয়োগ ও কর্তব্য পালন করেন।
-
সংসদীয় রীতি অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি মন্ত্রিপরিষদ গঠিত হয়।
-
সংবিধান অনুযায়ী প্রজাতন্ত্রের নির্বাহী ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীর এবং তাঁর মন্ত্রিসভার উপর ন্যস্ত।
-
প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভা যৌথভাবে সংসদের নিকট দায়বদ্ধ থাকেন।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago