According to the final report of the Population and Housing Census 2022, what is the population growth rate?
A
1.12%
B
1.17%
C
1.21%
D
1.32%
উত্তরের বিবরণ
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী বাংলাদেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.১২%, এবং জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রায় ১১১৯ জন প্রতি বর্গকিমি। ৭ বছর বা তদূর্ধ্বের জনগণের মধ্যে সাক্ষরতার হার মোট ৭৪.৮০%, যার মধ্যে পুরুষের সাক্ষরতার হার ৭৬.৭১% এবং মহিলার সাক্ষরতার হার ৭২.৯৪%।
-
বিভাগভিত্তিক সাক্ষরতার হার সবচেয়ে বেশি ঢাকা বিভাগে (৭৮.২৪%) এবং সবচেয়ে কম ময়মনসিংহ বিভাগে (৬৭.২৩%)।
-
জেলা ভিত্তিক, সর্বোচ্চ সাক্ষরতার হার পিরোজপুরে (৮৫.৫৩%) এবং সর্বনিম্ন জামালপুরে (৬১.৭০%)।
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 20 hours ago
’সুমাত্রা, ম্যানিলা’ কোন ফসলের উন্নত জাত?
Created: 2 weeks ago
A
আলু
B
তামাক
C
ভুট্টা
D
গম
উন্নত জাতের উদ্ভিদ
গমের উন্নত জাত:
আনন্দ, আকবর, দোয়েল, বরকত, বলাকা, সোনালিকা, জোপাটিকা, ইনিয়া-৬৬
আলুর উন্নত জাত:
ডায়মন্ড, সিন্দুরী, কুফরী, চমক, কার্ডিনাল
ভুট্টার উন্নত জাত:
বর্ণালি, শুভ্র, খইভুট্টা, মোহর উত্তরণ
তামাকের উন্নত জাত:
সুমাত্রা, ম্যানিলা
উৎস: কৃষিমন্ত্রনালয়

0
Updated: 2 weeks ago
সাবান তৈরিতে প্রধান কাঁচামাল কী ব্যবহৃত হয়?
Created: 2 weeks ago
A
সোডা
B
গ্লিসারিন
C
চর্বি
D
স্টিয়ারিক অ্যাসিড
সাবান
-
সাবান হলো একটি বহুল প্রচলিত পরিষ্কারক, যা দেহ ও কাপড়-চোপড় পরিষ্কারের জন্য ব্যবহার করা হয়।
-
আধুনিক জীবনে সাবানের পাশাপাশি ডিটারজেন্ট, ইমালশন, পলিশ ইত্যাদিও পরিষ্কারক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-
কাপড় কাচার সাবানের মূল যৌগ হলো সোডিয়াম স্টিয়ারেট (C17H35COONa)।
-
শেভিং ফোম বা জেলের প্রধান যৌগ হলো পটাশিয়াম স্টিয়ারেট (C17H35COOK)।
-
কাপড় কাচার জন্য সাধারণত সোডিয়াম কার্বোনেট (Na2CO3) ব্যবহার করা হয়।
-
সাবান মূলত উচ্চতর ফ্যাটি অ্যাসিডের সোডিয়াম বা পটাশিয়াম লবণ।
-
সাবান তৈরির প্রধান কাঁচামাল হলো তেল বা চর্বি।
-
তেল বা চর্বিকে সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড বা পটাশিয়াম হাইড্রোক্সাইড দ্রবণে আর্দ্র বিশ্লেষণ করলে যথাক্রমে সোডিয়াম সাবান বা পটাশিয়াম সাবান তৈরি হয়।
-
সাবান তৈরির সময় উপজাত হিসেবে গ্লিসারিন পাওয়া যায়।
উৎস: রসায়ন ও বিজ্ঞান, নবম–দশম শ্রেণি

0
Updated: 2 weeks ago
বাংলাদেশের প্রথম ফিফা কমিশনের অধীন কে ছিলেন?
Created: 1 day ago
A
ড. আনিসুজ্জামান
B
ড. মনিরুজ্জামান মিয়া
C
ড. কুদরত-ই-খুদা
D
ড. রঙ্গলাল সেন
• প্রশ্নটির
ভাষাগত ত্রুটি রয়েছে।
- প্রশ্নটি হওয়ার কথা, 'বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশনের অধীন কে ছিলেন?'
- তাই আমরা 'শিক্ষা কমিশন' ধরে নিয়ে ড.
কুদরাত-ই-খুদা উত্তরটি
সঠিক হিসেবে নিলাম।
• কুদরত-ই-খুদা কমিশন:
- জাতীয় শিক্ষা কমিশন (১৯৭২) বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও বিজ্ঞানী ড. কুদরাত-ই-খুদাকে চেয়ারম্যান করে ১৯৭২ সালের ২৬ জুলাই গঠিত হয় বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন ‘জাতীয় শিক্ষা কমিশন’।
- চেয়ারম্যানের নামানুসারে এই কমিশন কুদরত-ই-খুদা কমিশন
নামেও পরিচিতি পায়।
- কমিশন প্রশ্নমালার আকারে শিক্ষিত এলিট শ্রেণীর লোকদের
নিকট থেকে মতামত গ্রহণ
করে, এবং ঐসব মতামত
সতর্কতার সঙ্গে যাচাই বাছাই করে প্রণীত রিপোর্টে
দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার পুনর্বিন্যাসের সুপারিশ করে।
- কমিশন ১৯৭৪ সালের ৩০
মে সরকারের নিকট রিপোর্ট পেশ
করে।

0
Updated: 1 day ago