Which of the following is a renewable energy source?
A
Nuclear energy
B
Natural gas
C
Solar energy
D
Coal
উত্তরের বিবরণ
নবায়নযোগ্য শক্তি হলো এমন শক্তি যা বারবার ব্যবহার করা যায় এবং পরিবেশ বান্ধব হওয়ায় এটি গ্রীন শক্তি নামেও পরিচিত।
নবায়নযোগ্য শক্তির প্রধান উৎসগুলো হলো:
-
সৌরশক্তি: সূর্য থেকে প্রাপ্ত শক্তিকে সৌরশক্তি বলা হয়। পৃথিবীতে প্রায় সকল শক্তি কোনো না কোনোভাবে সূর্য থেকে আসে। জীবাশ্ম জ্বালানি যেমন কয়লা, খনিজ তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস প্রকৃতপক্ষে বহু দিনের সঞ্চিত সৌরশক্তি।
-
জলবিদ্যুৎ: পানি নবায়নযোগ্য শক্তির গুরুত্বপূর্ণ উৎস। পানির স্রোত ও জোয়ার-ভাটার শক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায়। পানির স্রোতে থাকে গতি শক্তি ও বিভব শক্তি, যা জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
বায়ু শক্তি: পৃথিবী পৃষ্ঠের তাপমাত্রার পার্থক্যের কারণে বায়ু প্রবাহিত হয়। বায়ুর গতিশক্তিকে তড়িৎ শক্তিতে রূপান্তর করা যায়। যে যন্ত্রের মাধ্যমে এটি সম্ভব, তাকে বায়ুকল বলা হয়।
-
বায়োমাস শক্তি: সৌর শক্তি গাছপালার মাধ্যমে সালোক সংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় রাসায়নিক শক্তিতে রূপান্তরিত হয় এবং গাছপালার বিভিন্ন অংশে সঞ্চিত থাকে। বায়োমাস থেকে বায়োগ্যাস এবং বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায়।
অন্যদিকে, কয়লা, খনিজ তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস এবং নিউক্লিয় শক্তি অনবায়নযোগ্য শক্তির উদাহরণ।
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
Newton’s First Law of Motion is also known as:
Created: 1 month ago
A
Law of Action-Reaction
B
Law of Gravitation
C
Law of Acceleration
D
Law of Inertia
নিউটনের প্রথম গতি সূত্রকে জড়তার সূত্র (Law of Inertia) বলা হয়। এই সূত্র অনুযায়ী, কোনো বস্তুতে বাহ্যিক বল প্রয়োগ না হলে, যদি বস্তু স্থির অবস্থায় থাকে, তা চিরকাল স্থির থাকবে, এবং যদি গতিশীল অবস্থায় থাকে, তা একই বেগ ও একই দিক নিয়ে চলতে থাকবে। অর্থাৎ, কোনো বস্তুর গতির পরিবর্তন ঘটাতে হলে অবশ্যই বাহ্যিক বল প্রয়োজন। উদাহরণস্বরূপ, একটি বল মাটিতে গড়াতে থাকলে ঘর্ষণ ও বায়ুরোধ না থাকলে সেটি অনন্তকাল গড়াতে পারত, কিন্তু ঘর্ষণ বলের কারণে তা থেমে যায়। সুতরাং, নিউটনের প্রথম সূত্র আমাদের জড়তা ও বাহ্যিক বলের সম্পর্ক বোঝায়। সঠিক উত্তর: ঘ) Law of Inertia।
নিউটনের গতি বিষয়ক প্রথম সূত্র সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
সূত্রটি বলে: “বাহ্যিক বল প্রয়োগ না করলে স্থির বস্তু চিরকাল স্থির থাকবে এবং গতিশীল বস্তু সুষম গতিতে সরল পথে চলতে থাকবে।”
-
অর্থাৎ বাইরে থেকে বল ক্রিয়া না করলে:
-
স্থির বস্তু স্থির থাকবে, এবং
-
গতিশীল বস্তু সুষম গতিতে চলবে।
-
-
এই সূত্র বস্তুর জড়তার ধর্ম এবং বলের সংজ্ঞা বোঝায়।
-
স্থির বস্তু সর্বদাই স্থির থাকতে চায় এবং গতিশীল বস্তু সর্বদাই গতিশীল থাকতে চায়; এ প্রবণতাকেই বলা হয় জড়তা।
-
সূত্রটির আরেকটি ব্যাখ্যা: কোনো বস্তুর উপর বল প্রয়োগ না হলে তার গতির পরিবর্তন বা স্থিতি পরিবর্তন হবে না, অর্থাৎ ত্বরণ শূন্য।
অন্য সূত্রসমূহ:
-
নিউটনের দ্বিতীয় সূত্র হলো বল সূত্র।
-
নিউটনের তৃতীয় সূত্র হলো বল ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া সম্পর্কিত সূত্র।
0
Updated: 1 month ago
সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার কত দিনের মধ্যে সংসদের অধিবেশন আহবান করা হয়?
Created: 2 months ago
A
৩০ দিন
B
৪৫ দিন
C
৬০ দিন
D
৯০ দিন
জাতীয় সংসদ:
- জাতীয় সংসদ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের এক কক্ষবিশিষ্ট আইনসভা।
- দেশের সংবিধানের বিধানাবলি সাপেক্ষে আইন প্রণয়ন ক্ষমতা এ সংসদের ওপর ন্যস্ত।
- প্রতি নির্বাচনী এলাকা থেকে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত ৩০০ সদস্য সমন্বয়ে জাতীয় সংসদ গঠিত হয়।
- সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীতে (২০১১) মহিলা আসন সংখ্যা ৫০ করা হয়।
- বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের মোট আসন সংখ্যা ৩৫০টি।
- জাতীয় সংসদের মেয়াদ ৫ বছর।
- সংবিধানের ৭২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার ৩০ দিনের মধ্যে সংসদের অধিবেশন আহবান করা হয়।
- জাতীয় সংসদের কার্য পরিচালনার জন্য কোরাম থাকতে হয়।
- অধিবেশনে কোরামের জন্য ন্যূনতম ৬০ জন সদস্যের উপস্থিতি প্রয়োজন।
- বাংলাদেশের সংবিধানের ৭৫ নং অনুচ্ছেদে কোরাম সম্পর্কে বলা হয়েছে।
- সংবিধান অনুযায়ী কমপক্ষে ৬০ জন সদস্যের উপস্থিতিতে জাতীয় সংসদের কাজ চলবে অর্থাৎ ৬০ জন সদস্যের উপস্থিতিতে জাতীয় সংসদের কোরাম হবে।
- ৬০ জনের কম সদস্য উপস্থিত থাকলে স্পিকার সংসদের অধিবেশন স্থগিত রাখেন।
0
Updated: 2 months ago
নিচের কোনটি ওজোন স্তরের ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ সীমিতকরণ বিষয়ক প্রটোকল?
Created: 1 month ago
A
কিয়েটো প্রটোকল
B
মন্ট্রিল প্রটোকল
C
বাসেল কনভেনশন
D
কার্টাগেনা প্রটোকল
মন্ট্রিল প্রটোকল হলো একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি, যার মূল উদ্দেশ্য হলো ওজোন স্তরকে ক্ষতিগ্রস্তকারী রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার সীমিত করা। এটি বৈশ্বিক পরিবেশ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত।
• গৃহীত হয়: ১৯৮৭ সালে।
• উদ্দেশ্য: ওজোন স্তরের ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ, বিশেষ করে ক্লোরোফ্লুরোকার্বন (CFC) সীমিত করা।
• চুক্তির স্থান: মন্ট্রিল, কানাডা।
• কার্যকর হওয়ার তারিখ: ১ জানুয়ারি, ১৯৮৯।
• এই প্রটোকল বাস্তবায়নের ফলে CFC গ্যাসের উৎপাদন উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে।
অন্যদিকে, বৈশ্বিক পরিবেশ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি ও প্রটোকল হলো:
-
কিয়েটো প্রটোকল: গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস ও বৈশ্বিক উষ্ণতা রোধের লক্ষ্যে।
-
বাসেল কনভেনশন: ক্ষতিকর বর্জ্য চলাচল নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত।
-
জৈব নিরাপত্তা সংক্রান্ত প্রটোকল: কার্টাগেনা প্রটোকল।
0
Updated: 1 month ago