নিউক্লিয়াসের সবচেয়ে কাছের শক্তিস্তর কোনটি?
A
L-শেল
B
M-শেল
C
K-শেল
D
N-শেল
উত্তরের বিবরণ
বোর তত্ত্ব অনুযায়ী, ইলেকট্রনসমূহ নিউক্লিয়াসের চারপাশে নির্দিষ্ট শক্তি অনুযায়ী অনুমোদিত কক্ষপথে অবস্থান করে। এই কক্ষপথগুলোকে প্রধান শক্তিস্তর বা শেল বলা হয় এবং প্রতিটি প্রধান শক্তিস্তর একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক ইলেকট্রন ধারণ করতে সক্ষম।
-
বোর তত্ত্ব অনুযায়ী, ইলেকট্রনরা নিজেদের শক্তি অনুযায়ী নির্দিষ্ট শেলে ঘোরে, এবং এই শেলগুলোকে প্রধান শক্তিস্তর বলা হয়।
-
প্রতিটি পরমাণুতে একাধিক প্রধান শক্তিস্তর (n) থাকতে পারে।
-
n = ১ হলে এটি প্রথম শক্তিস্তর বা K-শেল, যা নিউক্লিয়াসের সবচেয়ে কাছে অবস্থান করে। পরবর্তী শক্তিস্তরগুলো হলো যথাক্রমে L-শেল (n=2), M-শেল (n=3), N-শেল (n=4) ইত্যাদি।
-
নিউক্লিয়াস থেকে দূরে যাওয়ার সাথে সাথে শেলগুলোর দূরত্ব ও শক্তি বৃদ্ধি পায়।
-
নিউক্লিয়াসের সবচেয়ে নিকটবর্তী শেলটি সর্বনিম্ন শক্তি সম্পন্ন, এবং দূরের শেলগুলোতে ইলেকট্রনের শক্তি বেশি।
-
ইলেকট্রন সর্বদা কম শক্তি সম্পন্ন শেলে অবস্থান করে, তবে শক্তি শোষণের মাধ্যমে উচ্চ শক্তি সম্পন্ন শেলে যেতে পারে।
-
প্রতিটি শেলে সর্বাধিক 2n² সংখ্যক ইলেকট্রন থাকতে পারে, যেখানে n = 1, 2, 3…
শেল অনুযায়ী সর্বাধিক ইলেকট্রনের সংখ্যা:
-
K-শেল (n=1): 2 × (1)² = 2 টি ইলেকট্রন
-
L-শেল (n=2): 2 × (2)² = 8 টি ইলেকট্রন
-
M-শেল (n=3): 2 × (3)² = 18 টি ইলেকট্রন
-
N-শেল (n=4): 2 × (4)² = 32 টি ইলেকট্রন

0
Updated: 20 hours ago
যেসব নিউক্লিয়াসের নিউট্রন সংখ্যা সমান কিন্তু ভরসংখ্যা সমান নয় তাদেরকে কী বলা হয়?
Created: 2 weeks ago
A
আইসোমার
B
আইসোটোপ
C
আইসোটোন
D
আইসোবার
আইসোবার
-
যে সকল নিউক্লিয়াসের ভর সংখ্যা সমান কিন্তু প্রোটন সংখ্যা ভিন্ন, তাদেরকে আইসোবার বলা হয়।
আইসোমার
-
যে সকল নিউক্লিয়াসের পারমাণবিক সংখ্যা ও ভর সংখ্যা সমান, তাদেরকে আইসোমার বলা হয়।
আইসোটোন
-
যে সকল নিউক্লিয়াসের নিউট্রন সংখ্যা সমান, তবে ভর সংখ্যা সমান নয়, তাদেরকে আইসোটোন বলা হয়।
আইসোটোপ
-
যে সকল নিউক্লিয়াসের প্রোটন সংখ্যা সমান, কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন, তাদেরকে আইসোটোপ বলা হয়।
উৎস: রসায়ন, নবম–দশম শ্রেণি

0
Updated: 2 weeks ago
কোন রঙের আলাের
তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি?
Created: 2 weeks ago
A
বেগুনি
B
নীল
C
কমলা
D
লাল
আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য
-
দৃশ্যমান আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্যের ক্রম: বেগুনি < নীল < আসমানী < সবুজ < হলুদ < কমলা < লাল।
-
তরঙ্গদৈর্ঘ্য কম হলে তার বিক্ষেপণ বেশি হয়।
-
তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেশি হলে তার বিক্ষেপণ কম হয়।
-
লাল আলো: তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি, তাই এর বিক্ষেপণ, প্রতিসরণ ও বিচ্যুতি সবচেয়ে কম।
-
বেগুনি আলো: তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম, তাই এর বিক্ষেপণ, প্রতিসরণ ও বিচ্যুতি সবচেয়ে বেশি।

0
Updated: 2 weeks ago
কোন বস্তু স্পষ্ট দর্শনের জন্য ন্যূনতম দূরত্ব কত?
Created: 2 weeks ago
A
০.২৫ সে.মি.
B
২.৫ সে.মি.
C
২৫ সে.মি.
D
২৫ মি.
দর্শনের ন্যূনতম দূরত্ব
-
সংজ্ঞা: যে নিকটতম দূরত্ব পর্যন্ত চোখ বিনা শ্রান্তিতে স্পষ্ট দেখতে পারে, তাকে দর্শনের ন্যূনতম বা নিকটতম দূরত্ব বলা হয়।
-
মান: সাধারণ মানুষের জন্য ন্যূনতম দূরত্ব ≈ ২৫ সে.মি.
-
বিশেষত্ব:
-
চোখের লেন্স থেকে ২৫ সে.মি. দূরবর্তী বস্তু স্পষ্ট দেখা যায়।
-
এর চেয়ে কম দূরত্বে বস্তু রাখা হলে তা স্পষ্ট দেখা যায় না।
-

0
Updated: 2 weeks ago