শুদ্ধ বাক্য কোনটি?
A
শুধুমাত্র সেই পারবে এ কাজটি করতে।
B
অন্যায়ের প্রতিফল দুনিবার্য।
C
পৃথিবী সর্বদা সূর্যের চারিদিকে ঘূর্ণায়মান।
D
দুর্বলবশত তিনি আসতে পারেননি।
উত্তরের বিবরণ
• শুদ্ধ বাক্য- পৃথিবী সর্বদা সূর্যের চারিদিকে ঘূর্ণায়মান।
অশুদ্ধ বাক্যগুলোর সুদ্ধরূপ হলো-
• অশুদ্ধ : শুধুমাত্র সেই পারবে এ কাজটি করতে।
• শুদ্ধ: শুধু সেই পারবে এ কাজটি করতে।
• অশুদ্ধ: অন্যায়ের প্রতিফল দুনিবার্য।
• শুদ্ধ: অন্যায়ের প্রতিফল অনিবার্য।
• অশুদ্ধ: দুর্বলবশত তিনি আসতে পারেননি।
• শুদ্ধ: দুর্বলতাবশত তিনি আসতে পারেননি।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
"চাষিরা ধারালো কাস্তে দিয়ে ধান কাটছে।" - নিম্নরেখ অংশটুকু কোন কারক?
Created: 2 months ago
A
কর্মকারক
B
করণ কারণ
C
সম্বন্ধ কারক
D
অপাদান কারক
করণ কারক
-
সংজ্ঞা: যে উপায়ে বা যার দ্বারা কর্তা কোনো ক্রিয়া সম্পাদন করে, তাকে করণ কারক বলে।
-
চিহ্নিত করা হয় সাধারণত “দ্বারা, দিয়ে, কর্তৃক” ইত্যাদি অনুসর্গ দ্বারা।
উদাহরণ:
-
ভেড়া দিয়ে চাষ করা সম্ভব নয়।
-
চাষিরা ধারালো কাস্তে দিয়ে ধান কাটছে।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, নবম-দশম শ্রেণি (২০২২ সংস্করণ)
0
Updated: 2 months ago
"সবাই নিয়ম মেনে চলুন, নতুবা শাস্তি পেতে হবে।" - এখানে 'নতুবা' শব্দটি-
Created: 1 month ago
A
সংযোজক অব্যয়
B
বিয়োজক অব্যয়v
C
সংকোচক অব্যয়
D
অনুসর্গ অব্যয়
বিয়োজক অব্যয় হলো এমন একটি অব্যয়, যা দুটি বাক্যাংশ বা অংশকে সংযুক্ত করে এবং সাধারণত বিকল্প বা বিরোধী সম্পর্ক প্রকাশ করে। অর্থাৎ, একটি কাজ না করলে অন্য কিছু ফলাফল ঘটবে—এ ধরনের বিরোধী সম্পর্ক বোঝাতে বিয়োজক অব্যয় ব্যবহৃত হয়।
উদাহরণস্বরূপ বিয়োজক অব্যয়—
-
কিংবা
-
বা
-
অথবা
-
নতুবা
-
না হয়
-
নয়তো
প্রয়োগের উদাহরণ—
-
"সবাই নিয়ম মেনে চলুন, নতুবা শাস্তি পেতে হবে।" (এখানে ‘নতুবা’ বিয়োজক অব্যয়)
-
"অথবা তুমি পড়াশোনা করো, অথবা পরীক্ষায় খারাপ করবে।"
-
"নচেৎ আমাকে সাহায্য করো, নচেৎ আমি একা পারব না।"
-
"তুমি ওষুধ খাও, না হলে অসুস্থ হয়ে পড়বে।"
0
Updated: 1 month ago
ধ্বনি উৎপন্ন হয় মূলত—
Created: 1 month ago
A
B
C
D
মানুষের মুখে ধ্বনি উৎপাদনের জন্য যেসব অঙ্গ একসঙ্গে কাজ করে, সেগুলোকে বলা হয় বাগ্যন্ত্র। এই অঙ্গগুলোর সাহায্যে ফুসফুস থেকে নির্গত বায়ু বিভিন্নভাবে রূপান্তরিত হয়ে ধ্বনিতে পরিণত হয়।
বাগ্যন্ত্র:
-
ধ্বনি উচ্চারণে ব্যবহৃত প্রত্যঙ্গসমূহকে একত্রে বাগ্যন্ত্র বলা হয়।
-
এগুলোর মাধ্যমে ফুসফুস থেকে নির্গত বায়ু ঠোঁট পর্যন্ত পৌঁছে বিভিন্ন ধ্বনি তৈরি করে।
-
ফুসফুস থেকে ঠোঁট পর্যন্ত ধ্বনি উৎপাদনে যুক্ত প্রতিটি অঙ্গই বাগ্যন্ত্রের অংশ।
ফুসফুস:
-
ধ্বনি সৃষ্টির মূল উৎস হলো ফুসফুস, কারণ এখান থেকেই বায়ুপ্রবাহ উৎপন্ন হয়।
-
এটি শ্বাস-প্রশ্বাসের কাজ করে, অর্থাৎ বায়ু গ্রহণ ও ত্যাগের মাধ্যমে ধ্বনির জন্য প্রয়োজনীয় চাপ তৈরি করে।
-
মূলত শ্বাস ত্যাগের সময় ধ্বনি উৎপন্ন হয়, যা পরবর্তীতে বাগ্যন্ত্রের সাহায্যে রূপ পায়।
0
Updated: 1 month ago