কোনটি উর্দু উপসর্গ?
A
বর
B
দর
C
গর
D
হর
উত্তরের বিবরণ
বাংলা ভাষায় শুধু দেশীয় নয়, বিদেশি ভাষারও বহু শব্দ এবং উপসর্গ প্রচলিত হয়েছে। আরবি, ফারসি, উর্দু ও ইংরেজি ভাষার এসব উপসর্গ দীর্ঘকাল ধরে বাংলায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এগুলোকে নির্দিষ্টভাবে শ্রেণিবদ্ধ করা যায় না, তাই এদের বলা হয় বিদেশি উপসর্গ।
-
আরবি উপসর্গ: আম, খাস, লা, গর, বাজে, খয়ের
-
ফারসি উপসর্গ: কার, দর, না, নিম, ফি, বদ, বে, বর, ব, কম
-
উর্দু উপসর্গ: হর
-
ইংরেজি উপসর্গ: হেড, সাব, ফুল, হাফ
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
একাধিক বাক্যের মধ্যে অর্থের নিকট-সম্বন্ধ থাকলে কোন বিরাম চিহ্ন বসবে?
Created: 1 month ago
A
সেমিকোলন
B
কোলন
C
হাইফেন
D
কমা
সেমিকোলন-চিহ্ন ( ; ) হলো বাক্যের মধ্যে ব্যবহৃত একটি বিশেষ চিহ্ন, যা একাধিক বাক্যের মধ্যে অর্থের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক প্রকাশ করতে ব্যবহৃত হয়। এটি ব্যবহার করা হয় যখন মনোভাব বা ভাব প্রকাশের জন্য একটি বাক্য শেষ করে পরবর্তী সম্পর্কিত বাক্য শুরু করতে কমার চেয়ে বেশি বিরাম প্রয়োজন হয়।
ব্যবহারের মূল দিকগুলো—
-
বাক্যান্তর্গত চিহ্ন হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-
একাধিক বাক্যের মধ্যে অর্থের নিকট-সম্বন্ধ থাকলে সেগুলিকে আলাদা করতে সেমিকোলন বসানো হয়।
-
কমার থেকে বেশি বিরাম দিতে চাইলে সেমিকোলন ব্যবহার করা হয়।
উদাহরণ:
-
কোন বইয়ের সমালোচনা করা সহজ; কিন্তু বই লেখা অত সহজ না।
0
Updated: 1 month ago
'Necessity hath no law or knows no law.' এর বাংলা অনুবাদ কী হবে?
Created: 1 month ago
A
অতি বাড় বেড়ো না ঝড়ে পড়ে যাবে; বা অতি দর্পে হতো লঙ্কা।
B
অভাবে স্বভাব নষ্ট।
C
অতিলোভে তাঁতি নষ্ট।
D
অতীতের কথা তুলে দুঃখ করে লাভ নেই।
‘অভাবে স্বভাব নষ্ট’ এর ইংরেজি অনুবাদ হলো Necessity hath no law or knows no law। এটি বোঝায় যে প্রয়োজনের সময় মানুষ স্বভাব বা নিয়ম মানতে পারে না।
অন্যদিকে—
-
অতীতের কথা তুলে দুঃখ করে লাভ নেই — It is no use crying over spilt milk
-
অতিলোভে তাঁতি নষ্ট — Grasp all, lose all
-
অতি বাড় বেড়ো না ঝড়ে পড়ে যাবে; বা অতি দর্পে হতো লঙ্কা — Pride goes before destruction
0
Updated: 1 month ago
অপত্নীবাচক শব্দ কোনটি?
Created: 2 months ago
A
ননদ
B
তেজস্বিনী
C
জেলেনি
D
দাদি
সাধারণ নারীবাচক শব্দ দুই ধরনের:
- পত্নীবাচক,
- অপত্নীবাচক।
পত্নীবাচক:
স্বামী-স্ত্রী সম্পর্ক বোঝালে পত্নীবাচক হয়।
যেমন: পিতা - মাতা, চাচা - চাচি, দাদা - দাদি, জেলে - জেলেনি, গুরু - গুরুপত্নী, নন্দাই - ননদ ইত্যাদি।
অপত্নীবাচক:
স্বামী-স্ত্রী সম্পর্ক না বোঝালে অপত্নীবাচক হয়।
যেমন:
খোকা - খুকি, ছাত্র - ছাত্রী, শিক্ষক - শিক্ষিকা, নেতা - নেত্রী, পাগল - পাগলি, তেজস্ব - তেজস্বিনী, বালক - বালিকা ইত্যাদি।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, নবম-দশম শ্রেণি (২০২২-সংস্করণ)।
0
Updated: 2 months ago