Wi-Fi 6 এর মাধ্যমে সর্বোচ্চ কত গতির ইন্টারনেট পাওয়া যায়?
A
২০ গিগাবিট প্রতি সেকেন্ড
B
১২ গিগাবিট প্রতি সেকেন্ড
C
১.২ গিগাবিট প্রতি সেকেন্ড
D
৯.৬ গিগাবিট প্রতি সেকেন্ড
উত্তরের বিবরণ
Wi-Fi 6 (IEEE 802.11ax) হলো Wi-Fi প্রযুক্তির সর্বশেষ প্রজন্মের স্ট্যান্ডার্ড, যা পূর্ববর্তী Wi-Fi 5 (802.11ac)-এর তুলনায় অনেক দ্রুত এবং কার্যকর। এটি সর্বাধিক ৯.৬ গিগাবিট প্রতি সেকেন্ড (Gbps) পর্যন্ত ডাটা স্থানান্তরের ক্ষমতা রাখে, ফলে বর্তমান ডিজিটাল যুগে দ্রুত এবং নির্ভরযোগ্য তারবিহীন ইন্টারনেট সংযোগ নিশ্চিত করে।
-
Wi-Fi হল একটি তারহীন নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি, যা রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে স্বল্প দূরত্বে উচ্চ-গতির ডাটা স্থানান্তর করে।
-
১৯৮৫ সালে মার্কিন ফেডারেল কমিউনিকেশন কমিশন (FCC) ২.৪ GHz এবং ৫.৮ GHz ব্যান্ড উন্মুক্ত করে, যা Wi-Fi প্রযুক্তির বিকাশের পথ তৈরি করে।
-
১৯৯৭ সালে IEEE 802.11 নামে প্রথম Wi-Fi স্ট্যান্ডার্ড অনুমোদিত হয়।
-
১৯৯৯ সালে Wi-Fi Alliance (পূর্বে WECA) গঠিত হয় Wi-Fi প্রযুক্তির প্রচার ও উন্নয়নের জন্য।
-
Wi-Fi-এর পূর্ণরূপ "Wireless Fidelity" নয়, এটি একটি মার্কেটিং টার্ম।
-
Wi-Fi নামটি WECA দ্বারা তৈরি করা একটি মার্কেটিং ফার্ম, যা শব্দের সহজাত আকর্ষণ এবং “hi-fi” [high-fidelity] এর সাথে সাদৃশ্যের কারণে বেছে নেওয়া হয়েছে।
-
প্রাথমিক 802.11 স্ট্যান্ডার্ডে সর্বোচ্চ গতি ছিল ২ Mbps।
-
Wi-Fi 6 (802.11ax, ২০১৯) সর্বোচ্চ ৯.৬ Gbps পর্যন্ত ডাটা আদান-প্রদান করতে সক্ষম।
-
Wi-Fi বর্তমান যুগে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি, যা তারবিহীন দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগ নিশ্চিত করে।
0
Updated: 1 month ago
দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমকে কোন ধরনের নেটওয়ার্ক বলা হয়?
Created: 2 months ago
A
অ্যানালগ সেলুলার নেটওয়ার্ক
B
ডিজিটাল সেলুলার নেটওয়ার্ক
C
স্যাটেলাইট কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক
D
ফাইবার অপটিক নেটওয়ার্ক
দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেম – ডিজিটাল সেলুলার নেটওয়ার্ক
দ্বিতীয় প্রজন্ম (১৯৯০-২০০০):
-
১৯৯০ সালে ইউরোপে দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোন সর্বপ্রথম ব্যবহৃত হয়।
-
লক্ষ্য ছিল ট্রান্সমিশন কোয়ালিটি, সিস্টেম ক্যাপাসিটি উন্নয়ন এবং বিশাল এলাকা জুড়ে নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা।
দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমের বৈশিষ্ট্য:
-
১৯৯০ সালে GSM এবং CDMA স্ট্যান্ডার্ড ব্যবহার করে 2G মোবাইল সিস্টেমের যাত্রা শুরু হয়।
-
ডিজিটাল ট্রান্সমিশন সিস্টেম ব্যবহার করা হয়; ভয়েস ও ডেটা প্রেরণ সম্ভব।
-
দ্বিতীয় প্রজন্মকে ডিজিটাল সেলুলার নেটওয়ার্ক বলা হয়।
-
প্রিপেইড পদ্ধতি, SMS, MMS, টেক্সট মেসেজিং সুবিধা চালু হয়।
-
ভয়েস কল সুবিধা চালু হয়।
-
মোবাইল ফোনে পেমেন্ট সিস্টেমের প্রবর্তন হয়।
-
আন্তর্জাতিক রোমিং সুবিধা এবং ইন্টারনেট ব্যবহার সুবিধা চালু হয়।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি: একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান।
0
Updated: 2 months ago
কোন প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে ARPANET গঠিত হয়েছিল?
Created: 2 months ago
A
ISO
B
IEEE
C
DARPA
D
NASA
ARPANET
-
DARPA (Defense Advanced Research Projects Agency)-এর উদ্যোগে গঠিত
-
উদ্দেশ্য: নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য যোগাযোগ ব্যবস্থা, যাতে কোনো কেন্দ্র ধ্বংস হলেও তথ্য আদান-প্রদান বন্ধ না হয়
-
প্রথমে চারটি বিশ্ববিদ্যালয় সংযুক্ত হয়ে পরীক্ষামূলকভাবে কাজ শুরু
ARPANET তথ্য
-
১৯৬৮ সালে ARPANET, ইন্টারনেটের প্রাথমিক পর্যায়
-
পূর্ণরূপ: Advanced Research Projects Agency Network
-
১৯৬৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে প্রকৃত যাত্রা শুরু
-
১৯৮২ সালে TCP/IP উদ্ভাবনের মাধ্যমে ইন্টারনেটের প্রাথমিক যাত্রা
-
TCP/IP সর্বাধিক ব্যবহৃত প্রটোকল
-
১৯৯২ সালে ইন্টারনেট সোসাইটি (ISOC) প্রতিষ্ঠিত
উৎস: মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
0
Updated: 2 months ago
কোনটি ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের অন্তর্ভুক্ত নয়?
Created: 2 months ago
A
পাবলিক ক্লাউড
B
প্রাইভেট ক্লাউড
C
হাইব্রিড ক্লাউড
D
ওপেন ক্লাউড
'ওপেন ক্লাউড' ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের অন্তর্ভুক্ত নয়
ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের ধরণ:
ক্লাউডের অবস্থান ও মানুষের মাঝে সেবার বিস্তৃতি অনুসারে তিন ভাগে বিভক্ত:
-
পাবলিক ক্লাউড
-
প্রাইভেট ক্লাউড
-
মিশ্র/হাইব্রিড ক্লাউড
ক্লাউড কম্পিউটিং:
-
কম্পিউটার রিসোর্স যেমন হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, নেটওয়ার্ক ডিভাইস ইত্যাদি ব্যবহার করে কম্পিউটার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সেবা প্রদান।
-
২০০৬ সালে অ্যামাজন ওয়েব সার্ভিস বাণিজ্যিকভাবে ক্লাউড কম্পিউটিং ব্যবহার শুরু করে।
বৈশিষ্ট্য:
-
On-demand
-
Resource scalability
-
Pay as you go
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান
0
Updated: 2 months ago