কোন প্রজন্মে ট্রানজিস্টর এর ব্যবহার শুরু হয়?
A
দ্বিতীয় প্রজন্ম
B
তৃতীয় প্রজন্ম
C
প্রথম প্রজন্ম
D
চতুর্থ প্রজন্ম
উত্তরের বিবরণ
কম্পিউটার প্রযুক্তির ইতিহাসে যন্ত্রাংশের ব্যবহার প্রতিটি প্রজন্মে পরিবর্তিত হয়েছে। প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারে ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহার করা হতো, যা বড়, ভারী এবং অধিক শক্তি ব্যবহার করত। এরপর দ্বিতীয় প্রজন্মে ট্রানজিস্টর ব্যবহার শুরু হয়, যা ছোট, দ্রুত এবং কম শক্তি খরচ করে। এর ফলে কম্পিউটারগুলো আরও ছোট, দ্রুত এবং নির্ভরযোগ্য হয়। দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে ট্রানজিস্টরের ব্যবহার ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতির উন্নয়নে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে এবং কম্পিউটার প্রজন্মের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হিসেবে বিবেচিত। সুতরাং, ট্রানজিস্টর প্রথম ব্যবহৃত হয় দ্বিতীয় প্রজন্মে।
-
কম্পিউটারের পাঁচটি প্রজন্ম বা জেনারেশন:
-
প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৪২ - ১৯৫৯)
-
দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৫৯ - ১৯৬৫)
-
তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৬৫ - ১৯৭১)
-
চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৭১ - বর্তমান)
-
পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৮২ - বর্তমান)
-
-
দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৫৯-১৯৬৫):
-
ট্রানজিস্টর ব্যবহার।
-
আকারে ছোট ও হালকা।
-
দ্রুত গতি।
-
কম উত্তাপ উৎপাদন।
-
চুম্বকীয় কোর মেমোরি ব্যবহৃত।
-
অ্যাসেম্বলি ভাষার প্রচলন।
-
উদাহরণ: IBM 1600, CDC 1604, NCR 300 সিরিজ।
-
0
Updated: 1 month ago
__________acts as an active component in a circuit.
Created: 3 weeks ago
A
Register
B
Transistor
C
Capacitor
D
Inductor
সার্কিটে active component হিসেবে কাজ করে এমন উপাদান হলো Transistor। তাই সঠিক উত্তর হলো খ) Transistor।
Active ও Passive Component-এর পার্থক্য:
-
Active Components:
-
এই উপাদানগুলো বিদ্যুৎ প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ, উৎপাদন বা প্রবৃদ্ধি (amplification) করতে পারে।
-
এগুলো কাজ করার জন্য বাহ্যিক শক্তি উৎস প্রয়োজন হয়।
-
মূলত signal processing-এর দায়িত্বে থাকে।
-
উদাহরণ: Transistor — এটি দুর্বল সিগন্যালকে বৃদ্ধি করতে পারে বা high-speed switch হিসেবে কাজ করে।
-
-
Passive Components:
-
এই উপাদানগুলো সার্কিটে কোনো শক্তি উৎপন্ন বা বাড়াতে পারে না।
-
তারা কেবল শক্তি সংরক্ষণ, অপচয় বা প্রক্রিয়াকরণ করতে পারে।
-
উদাহরণ:
-
Resistor: শক্তি তাপে রূপান্তর করে (dissipate করে)।
-
Inductor: শক্তি magnetic field-এ সংরক্ষণ করে।
-
Capacitor: শক্তি electric field-এ সংরক্ষণ করে।
-
-
অতএব, সার্কিটের সক্রিয় উপাদান বা active component হলো Transistor, কারণ এটি সিগন্যাল নিয়ন্ত্রণ ও পরিবর্ধন করতে সক্ষম।
0
Updated: 3 weeks ago
Basic difference between combinational and sequential circuits lies in:
Created: 3 weeks ago
A
Feedback used
B
Logic gates used
C
Inputs
D
None of the above
Combinational ও Sequential সার্কিটের মধ্যে মৌলিক পার্থক্য হলো feedback ব্যবহারে। এই feedback–ই sequential সার্কিটে মেমোরি তৈরি করে, যা combinational সার্কিটে অনুপস্থিত।
Combinational Circuits:
-
Output: শুধুমাত্র বর্তমান ইনপুটের উপর নির্ভর করে।
-
Memory: কোনো মেমোরি উপাদান নেই; পূর্বের অবস্থা সংরক্ষণ করা যায় না।
-
Feedback: আউটপুট থেকে ইনপুটে কোনো feedback লুপ থাকে না।
-
উদাহরণ: Adders, Multiplexers, Decoders।
Sequential Circuits:
-
Output: বর্তমান ইনপুটের পাশাপাশি পূর্ববর্তী অবস্থা বা history-এর উপর নির্ভর করে।
-
Memory: Flip-flop বা latch-এর মতো মেমোরি উপাদান থাকে।
-
Feedback: পূর্ববর্তী আউটপুট ইনপুটে ফেরত পাঠানো হয়, যা সার্কিটে memory তৈরি করে।
-
উদাহরণ: Flip-flops, Counters, Registers।
উ. ক) Feedback used
ব্যাখ্যা: Sequential সার্কিটে feedback পথের মাধ্যমে পূর্ববর্তী অবস্থা সংরক্ষিত হয়, যা Combinational সার্কিটে থাকে না—এই feedback ব্যবহারের কারণেই দুই ধরনের সার্কিটের মৌলিক পার্থক্য তৈরি হয়।
0
Updated: 3 weeks ago
কোন প্রজন্মে প্রথমবার IC ব্যবহৃত হয়?
Created: 1 month ago
A
প্রথম
B
দ্বিতীয়
C
তৃতীয়
D
পঞ্চম
তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে প্রথমবারের মতো ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (IC) ব্যবহার করা হয়। এর আগে প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারগুলোতে ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহার করা হতো, যা আকারে বড়, ভারী এবং প্রচুর তাপ উৎপন্ন করত। দ্বিতীয় প্রজন্মে ট্রানজিস্টর ব্যবহার শুরু হয়, যা ভ্যাকুয়াম টিউবের তুলনায় ছোট, শক্তি সাশ্রয়ী এবং দ্রুত কাজ করত। তবে প্রকৃত পরিবর্তন আসে তৃতীয় প্রজন্মে, যখন IC প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে কম্পিউটার আরও ছোট, দ্রুত, নির্ভরযোগ্য এবং কার্যক্ষম হয়। একই সঙ্গে খরচও কমে যায়। পরবর্তীতে পঞ্চম প্রজন্মে কম্পিউটার আরও উন্নত প্রযুক্তি গ্রহণ করে, যেমন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence)।
-
প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৪২ - ১৯৫৯)
-
দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৫৯ - ১৯৬৫)
-
তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৬৫ - ১৯৭১)
-
চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৭১ - বর্তমান)
-
পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৮২ - বর্তমান)
তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৬৫-১৯৭১) এর বৈশিষ্ট্যসমূহ:
-
একীভূত বর্তনী (IC) প্রযুক্তির ব্যবহার।
-
মিনি কম্পিউটারের আবির্ভাব।
-
উন্নত নির্ভরযোগ্যতা ও দীর্ঘস্থায়িত্ব।
-
উচ্চ প্রক্রিয়াকরণ ক্ষমতা।
-
উচ্চতর প্রোগ্রামিং ভাষার ব্যবহার।
-
ন্যানো সেকেন্ডে কাজ সম্পাদন করার ক্ষমতা।
-
উদাহরণ: IBM 360।
0
Updated: 1 month ago