(প্রশ্নটি তৎকালীন 'সাম্প্রতিক প্রশ্ন'। তখনকার সময়ের সঠিক উত্তর এখন আর গুরুত্বপূর্ণ নয়।) বাংলাদেশের এই জেলায় সম্প্রতি এই প্রথম রেল সংযোগ হয়-
A
ময়মনসিংহ
B
টাঙ্গাইল
C
বরিশাল
D
সিরাজগঞ্জ
উত্তরের বিবরণ
প্রশ্নটি তৎকালীন 'সাম্প্রতিক প্রশ্ন'। তখনকার সময়ের সঠিক উত্তর এখন আর গুরুত্বপূর্ণ নয়।
• রেল যোগাযোগ:
— বর্তমানে দেশে রেলপথের দৈর্ঘ্য — ৩,২৫৪ কিলোমিটার, যুক্ত করেছে – ৪৩টি জেলাকে সংযুক্ত করেছে।
— বাংলাদেশে দুই ধরনের রেল লাইন রয়েছে — মিটারগেজ ও ব্রডগেজ।
রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা:
- ২০২৩ সালের অক্টোবরের শুরুতেও রেল নেটওয়ার্কের আওতায় ছিল দেশের ৪৩টি জেলা।
- ২০২৩ সালের ১০ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা রেল সংযোগ প্রকল্পের ঢাকা-ভাঙ্গা অংশের উদ্বোধনে রেল নেটওয়ার্কে যুক্ত হয় আরও তিন জেলা মুন্সিগঞ্জ, মাদারীপুর ও শরীয়তপুর।
- ২০২৩ সালের ১ নভেম্বর খুলনা-মোংলা রেলপথ উদ্বোধনের মধ্যে ৪৭তম জেলা হিসেবে পুনরায় যুক্ত হয়েছে বাগেরহাট।
- সর্বশেষ ২০২৩ সালের ১২ নভেম্বর দোহাজারী-কক্সবাজার রেল প্রকল্পের উদ্বোধনের মাধ্যমে পর্যটন নগরী কক্সবাজার সংযুক্ত হয় রেল নেটওয়ার্কে।
- অন্যদিকে দেশে ১৬টি জেলায় এখনো রেলপথ স্থাপন করা হয়নি।
- মাস্টারপ্ল্যান অনুযায়ী ২০৪৫ সালের মধ্যে এই ১৬ জেলাকেও রেলপথের আওতায় আনতে চায় সরকার।
- জেলাগুলো হলো: নড়াইল, সাতক্ষীরা, মেহেরপুর, মাগুরা, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান, রাঙামাটি, শেরপুর, মানিকগঞ্জ, লক্ষ্মীপুর, বরিশাল, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, পিরোজপুর ও ঝালকাঠি।
উৎস: i) Railway Technology ওয়েবসাইট।
ii) ১৫ নভেম্বর ২০২৩, বাংলা ট্রিবিউন।

0
Updated: 2 weeks ago
বাংলাদেশের দীর্ঘতম রেল সেতু-
Created: 2 months ago
A
যমুনা সেতু
B
হার্ডিঞ্জ সেতু
C
ব্রহ্মপুত্র সেতু
D
তিস্তা সেতু
বাংলাদেশের দীর্ঘতম রেলসেতু হিসেবে সেই সময় যমুনা সেতুকে গণ্য করা হতো। এই সেতুটি যমুনা নদীর ওপর নির্মিত এবং এটি সড়ক ও রেল যোগাযোগের জন্য ব্যবহৃত হয়।
• সে সময়ের নিরিখে
উত্তর: যমুনা সেতু।
এই সেতুটি মূলত যমুনা বহুমুখী সেতু বা বঙ্গবন্ধু সেতু নামে পরিচিত, যা ১৯৯৮ সালে উদ্বোধন করা হয়। এটি ৪.৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং সড়ক ও রেলপথ উভয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।
তবে,
একক রেলসেতু হিসেবে দীর্ঘতম হলো হার্ডিঞ্জ সেতু।
• উল্লেখযোগ্যভাবে, বর্তমানে (২০২৪)
পদ্মা সেতু, যা একটি যৌথ সড়ক ও রেল সেতু, এর দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিলোমিটার (প্রায় ৩.৮ মাইল)। যদিও এটি রেলপথও বহন করে, মূলত এটি একটি সড়ক-রেল সংযুক্ত সেতু।
ফলে, পদ্মা সেতুকেই বর্তমানে দেশের দীর্ঘতম সেতু হিসেবে গণ্য করা হয়।
উৎস: বাংলাপিডিয়া, জাতীয় তথ্য বাতায়ন, ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন।

0
Updated: 2 months ago
বাংলাদেশের দীর্ঘতম রেল সেতু-
Created: 2 months ago
A
যমুনা সেতু
B
হার্ডিঞ্জ সেতু
C
ব্রহ্মপুত্র সেতু
D
তিস্তা সেতু
বাংলাদেশের দীর্ঘতম রেলসেতু হিসেবে সেই সময় যমুনা সেতুকে গণ্য করা হতো। এই সেতুটি যমুনা নদীর ওপর নির্মিত এবং এটি সড়ক ও রেল যোগাযোগের জন্য ব্যবহৃত হয়।
• সে সময়ের নিরিখে
উত্তর: যমুনা সেতু।
এই সেতুটি মূলত যমুনা বহুমুখী সেতু বা বঙ্গবন্ধু সেতু নামে পরিচিত, যা ১৯৯৮ সালে উদ্বোধন করা হয়। এটি ৪.৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং সড়ক ও রেলপথ উভয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।
তবে,
একক রেলসেতু হিসেবে দীর্ঘতম হলো হার্ডিঞ্জ সেতু।
• উল্লেখযোগ্যভাবে, বর্তমানে (২০২৪)
পদ্মা সেতু, যা একটি যৌথ সড়ক ও রেল সেতু, এর দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিলোমিটার (প্রায় ৩.৮ মাইল)। যদিও এটি রেলপথও বহন করে, মূলত এটি একটি সড়ক-রেল সংযুক্ত সেতু।
ফলে, পদ্মা সেতুকেই বর্তমানে দেশের দীর্ঘতম সেতু হিসেবে গণ্য করা হয়।
উৎস: বাংলাপিডিয়া, জাতীয় তথ্য বাতায়ন, ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন।

0
Updated: 2 months ago
বাংলাদেশের দীর্ঘতম রেল সেতু-
Created: 2 months ago
A
যমুনা সেতু
B
হার্ডিঞ্জ সেতু
C
ব্রহ্মপুত্র সেতু
D
তিস্তা সেতু
বাংলাদেশের দীর্ঘতম রেলসেতু হিসেবে সেই সময় যমুনা সেতুকে গণ্য করা হতো। এই সেতুটি যমুনা নদীর ওপর নির্মিত এবং এটি সড়ক ও রেল যোগাযোগের জন্য ব্যবহৃত হয়।
• সে সময়ের নিরিখে
উত্তর: যমুনা সেতু।
এই সেতুটি মূলত যমুনা বহুমুখী সেতু বা বঙ্গবন্ধু সেতু নামে পরিচিত, যা ১৯৯৮ সালে উদ্বোধন করা হয়। এটি ৪.৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং সড়ক ও রেলপথ উভয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।
তবে,
একক রেলসেতু হিসেবে দীর্ঘতম হলো হার্ডিঞ্জ সেতু।
• উল্লেখযোগ্যভাবে, বর্তমানে (২০২৪)
পদ্মা সেতু, যা একটি যৌথ সড়ক ও রেল সেতু, এর দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিলোমিটার (প্রায় ৩.৮ মাইল)। যদিও এটি রেলপথও বহন করে, মূলত এটি একটি সড়ক-রেল সংযুক্ত সেতু।
ফলে, পদ্মা সেতুকেই বর্তমানে দেশের দীর্ঘতম সেতু হিসেবে গণ্য করা হয়।
উৎস: বাংলাপিডিয়া, জাতীয় তথ্য বাতায়ন, ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন।

0
Updated: 2 months ago