দুটি লম্বালম্বি শক্তির পরিমাণ ৮ N এবং ১৫ N, তাদের লব্ধি পরিমাণ কত?
A
৭ N
B
২২ N
C
১৩ N
D
১৭ N
উত্তরের বিবরণ
প্রশ্ন: দুটি লম্বালম্বি শক্তির পরিমাণ ৮ N এবং ১৫ N, তাদের লব্ধি পরিমাণ কত?
সমাধান:
দেওয়া আছে,
প্রথম শক্তি, F1 = ৮ N
দ্বিতীয় শক্তি, F2 = ১৫ N
দুটি শক্তি পরস্পর লম্বালম্বি।
যেহেতু বল দুটি লম্বালম্বিভাবে (অর্থাৎ ৯০° কোণে) কাজ করছে, তাদের লব্ধি (R) নির্ণয়ের জন্য পিথাগোরাসের উপপাদ্য (Pythagorean theorem) ব্যবহার করা হয়।
লব্ধি, R = √(F12 + F22)
= √(৮২ + ১৫২)
= √(৬৪ + ২২৫)
= √২৮৯ N
= ১৭ N
সুতরাং, লব্ধি পরিমাণ হলো ১৭ N।

0
Updated: 1 day ago
প্রচলিত শক্তির উৎস কোনটি?
Created: 3 weeks ago
A
প্রাকৃতিক গ্যাস
B
জৈবগ্যাস শক্তি
C
সৌরশক্তি
D
জোয়ার-ভাটাজনিত শক্তি
শক্তি সম্পদ
শক্তির সংজ্ঞা
কোনো কাজ সম্পন্ন করার ক্ষমতাকেই শক্তি বলে।
শক্তির প্রকারভেদ
১) জড়শক্তি বা অচেতন শক্তি
প্রাণহীন পদার্থ থেকে সৃষ্ট শক্তি।
অষ্টাদশ শতাব্দীতে কয়লা, খনিজ তেল ইত্যাদির আবিষ্কারের ফলে শিল্পবিপ্লব শুরু হয়।
আধুনিক সভ্যতার ভিত্তি।
উৎস অনুযায়ী জড়শক্তি দুই ভাগে বিভক্ত:
ক. প্রচলিত শক্তির উৎস
খনিজ তেল, কয়লা, প্রাকৃতিক গ্যাস।
শিল্পসভ্যতার প্রধান চালিকাশক্তি।
খ. অপ্রচলিত শক্তির উৎস
আণবিক শক্তি, সৌরশক্তি, ভূ-তাপ শক্তি, জোয়ার-ভাঁটার শক্তি, জৈবগ্যাস শক্তি।
নতুন যুগে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে।
২) জৈবশক্তি বা চেতন শক্তি
জীবন্ত প্রাণী বা মানুষের চিন্তা-শক্তি থেকে উৎপন্ন শক্তি।
যেমন: গরু, ঘোড়া, উট, হাতি ইত্যাদির শ্রমশক্তি।
মানুষের জ্ঞান ও চিন্তাশক্তিও এক প্রকার মানসিক শক্তি।
এই শক্তি ব্যবহার করেই মানুষ প্রাকৃতিক জড় পদার্থ থেকে নতুন শক্তি তৈরি করে।
উৎস: ভূগোল দ্বিতীয় পত্র, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি (প্রফেসর মোয়াজ্জেম হোসেন চৌধুরী)।

0
Updated: 3 weeks ago
সূর্য ও অন্যান্য নক্ষত্রে কোন প্রক্রিয়ায় শক্তি উৎপন্ন হয়?
Created: 3 weeks ago
A
তেজস্ক্রিয় বিক্রিয়ায়
B
ফিশন বিক্রিয়ায়
C
ফিউশন বিক্রিয়ায়
D
বিয়োজন বিক্রিয়ায়
নিউক্লিয়ার বিক্রিয়া:
১. নিউক্লিয়ার ফিউশন বিক্রিয়া (Nuclear Fusion Reaction)
যে নিউক্লিয়ার বিক্রিয়ায় দুটি বা ততোধিক হালকা পরমাণু একত্রিত হয়ে নতুন, ভারী পরমাণু বা একাধিক ভিন্ন মৌলের পরমাণু তৈরি করে, তাকে নিউক্লিয়ার ফিউশন বিক্রিয়া বলে।
সূর্য ও অন্যান্য নক্ষত্রের শক্তির উৎস নিউক্লিয়ার ফিউশন।
ফিউশন বিক্রিয়া ব্যবহার করে হাইড্রোজেন বোমা তৈরি করা হয়।
২. নিউক্লিয়ার ফিশন বিক্রিয়া (Nuclear Fission Reaction)
যে নিউক্লিয়ার বিক্রিয়ায় একটি ভারী পারমাণু ভেঙ্গে একাধিক হালকা ভিন্ন মৌলের পরমাণু তৈরি করে, তাকে ফিশন বিক্রিয়া বলে।
ফিশন বিক্রিয়া ব্যবহার করে পারমাণবিক বোমা এবং বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।
উৎস: রসায়ন, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 3 weeks ago
নিচের কোনটি গ্রীন শক্তির উদাহরণ নয়?
Created: 1 week ago
A
বায়ু বিদ্যুৎ
B
সৌর শক্তি
C
জলবিদ্যুৎ
D
কয়লা শক্তি
কয়লা শক্তি হলো একটি অনবায়নযোগ্য শক্তি, যা গ্রীন শক্তি নয়। শক্তির উৎস প্রধানত দুই প্রকার:
-
নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস:
-
নবায়নযোগ্য শক্তি বারবার ব্যবহারযোগ্য।
-
পরিবেশ বান্ধব এবং এটিকে গ্রীন শক্তি বলা হয়।
-
উদাহরণ:
-
সৌর শক্তি
-
জলবিদ্যুৎ
-
বায়ু বিদ্যুৎ
-
বায়োগ্যাস
-
ভূ-তাপীয় শক্তি
-
-
-
অনবায়নযোগ্য শক্তির উৎস:
-
অনবায়নযোগ্য শক্তি পুনরায় ব্যবহারযোগ্য নয়।
-
প্রকৃতিতে এর উৎস সীমিত।
-
উৎপাদনের খরচ বেশি এবং অনেক ক্ষেত্রে পরিবেশ বান্ধব নয়।
-
উদাহরণ:
-
কয়লা
-
খনিজ তেল
-
প্রাকৃতিক গ্যাস
-
নিউক্লিয় শক্তি
-
-

0
Updated: 1 week ago