‘চন্দ্রাবতী' কাব্যের লেখক কে?
A
দ্বিজ কানাই
B
চন্দ্রাবতী
C
কেরেশী মাগন ঠাকুর
D
নয়ানচাঁদ ঘোষ
উত্তরের বিবরণ
চন্দ্রাবতী কাব্য বাংলা সাহিত্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যকর্ম, যা কাব্যরচনার ক্ষেত্রে প্রাচীন ধারার পরিচয় বহন করে। এর রচয়িতা ও প্রেক্ষাপট সম্পর্কে কিছু তথ্য নীচে দেওয়া হলো।
-
কাব্যের একমাত্র রচয়িতা: কেরেশী মাগন ঠাকুর
-
কাব্যের একটি খণ্ডিত পুথি পাওয়া গেছে।
-
রচনাকাল নিয়ে সংশয় আছে, তবে ধারণা করা হয় এটি সতের শতকের।
-
মাগন ঠাকুর আরাকান রাজ্যের মন্ত্রী এবং আলাওলের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন।
-
কাব্যের প্রাচীন উৎস জানা যায় না; মনে করা হয় এটি কবির স্বাধীন কল্পনা।
অতিরিক্ত তথ্য
-
ময়মনসিংহের এক মহিলা গীতিকারও ছিলেন চন্দ্রাবতী, যিনি প্রথম রামায়ণ বাংলা অনুবাদ করেছিলেন।
-
চন্দ্রাবতীকে নিয়ে মৈমনসিংহ-গীতিকায় নয়ানচাঁদ ঘোষ নামের একজন কবির পালা রচিত হয়েছে।
-
এই পালাটি বিভিন্ন নামে পরিচিত: ‘জয়-চন্দ্রাবতী’, ‘চন্দ্রাবতী চরিত’, ‘চন্দ্রাবতী উপাখ্যান’।
0
Updated: 1 month ago
"তবুও থামে না যৌবন বেগ জীবনের উল্লাসে
চলেছে চন্দ্র মঙ্গল গ্রহে স্বর্গে অসীমাকাশে।" - কে লিখেছেন?
Created: 1 month ago
A
সুকান্ত ভট্টাচার্য
B
হেলাল হাফিজ
C
কাজী নজরুল ইসলাম
D
ফররুখ আহমদ
কাজী নজরুল ইসলামের ‘জীবন-বন্দনা’ কবিতার এই অংশটি যুবকের উচ্ছ্বাস ও জীবনের অনন্ত গমনকে প্রকাশ করে। কবিতার ভাষা ও ছন্দে মানুষের শ্রম, সংগ্রাম এবং জীবনের উল্লাসকে একত্রে তুলে ধরা হয়েছে। এটি নজরুলের সন্ধ্যা কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ রচনা।
• জীবন-বন্দনা কবিতা:
-
‘জীবন-বন্দনা’ কবিতাটি কাজী নজরুল ইসলামের ‘সন্ধ্যা’ কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলিত।
-
কবিতাটি মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত।
-
‘সন্ধ্যা’ কাব্যগ্রন্থটি ১৯২৯ সালে প্রকাশিত হয়।
-
বাংলাদেশের রণসংগীত “চল চল চল, উর্ধ গগণে বাজে মাদল” এই কাব্য থেকে নেওয়া হয়েছে।
কাজী নজরুল ইসলামের অন্যান্য কাব্যগ্রন্থ:
-
অগ্নিবীণা
-
বিষের বাঁশি
-
ভাঙার গান
-
সাম্যবাদী
-
সর্বহারা
-
সন্ধ্যা
-
ঝিঙে ফুল
-
ফণি-মনসা
-
জিঞ্জিরা
-
প্রলয়শিখা
0
Updated: 1 month ago
'গোবৈদ্য' এর প্রবাদ বাক্য কোনাটি?
Created: 1 month ago
A
মূর্খ
B
চালাক
C
হাতুড়ে
D
অলস
বাংলা প্রবাদে ‘গোবৈদ্য’ শব্দটি বিশেষভাবে হাতুড়ে বা অদক্ষ ব্যক্তিকে বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। সাধারণত এমন কাউকে বোঝানো হয় যিনি কোনো বিষয়ে দক্ষ নন, অথচ তবুও সেই কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেন। বিশেষ করে একজন অদক্ষ ডাক্তার বা চিকিৎসকের ক্ষেত্রে এই শব্দটি বেশি প্রযোজ্য। শব্দটি এসেছে ‘গো’ (গরু) এবং ‘বৈদ্য’ (চিকিৎসক) থেকে, যার আক্ষরিক অর্থ গরুর ডাক্তার। তবে প্রবাদে এটি অদক্ষতা ও হাতুড়ে মনোভাবের প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-
সঠিক উত্তর: গ) হাতুড়ে
অন্যান্য অপশন বিশ্লেষণ:
-
(ক) মূর্খ: গোবৈদ্য সরাসরি মূর্খতা বোঝায় না, বরং দক্ষতার অভাবকে প্রকাশ করে।
-
(খ) চালাক: চালাকির সঙ্গে গোবৈদ্যের কোনো সম্পর্ক নেই; বরং উল্টোভাবে অদক্ষতার প্রতি ইঙ্গিত করে।
-
(ঘ) অলস: গোবৈদ্য অলসতাকে নির্দেশ করে না; এটি কাজে অযোগ্যতা বা হাতুড়ে স্বভাবকে বোঝায়।
0
Updated: 1 month ago
ভাষার মৌলিক অংশ কয়টি?
Created: 3 months ago
A
তিনটি
B
চারটি
C
পাঁচটি
D
ছয়টি
বাংলা ভাষার মৌলিক অংশ – ৪ টি। ক. ধ্বনি খ. শব্দ গ. বাক্য ঘ. অর্থ
0
Updated: 3 months ago