প্রমথ চৌধুরী 'সনেট পঞ্চাশৎ' কোন ধরনের রচনা?
A
কাব্যগ্রন্থ
B
প্রবন্ধগ্রন্থ
C
উপন্যাস
D
প্রবন্ধ
উত্তরের বিবরণ
• 'সনেট
পঞ্চাশৎ'
— কাব্যগ্রন্থের
রচয়িতা —
প্রমথ চৌধুরী।
- এটি প্রকাশিত হয় ১৯১৩ খ্রিষ্টাব্দে।
------------------
প্রমথ চৌধুরী:
- প্রমথ চৌধুরী সাহিত্যিক, বাংলা চলিত গদ্যরীতির প্রবর্তক।
- তিনি ১৮৬৮ সালের ৭
আগষ্ট যশোরে জন্মগ্রহণ করেন।
- প্রমথ চৌধুরীর সাহিত্যিক ছদ্মনাম 'বীরবল।'
- প্রমথ চৌধুরী রচিত 'বীরবলের হালখাতা' ১৯০২ সালে ভারতী
পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়। এই গ্রন্থে
তিনি প্রথম চলিত রীতির প্রয়োগ
ঘটান।
- বাংলা কাব্য সাহিত্যে তিনিই প্রথম ইতালীয় সনেটের প্রবর্তন করেন।
- তিনি 'সবুজপত্র' পত্রিকাটি সম্পাদনা করেন।
• তাঁর
রচিত কাব্যগ্রন্থ:
- সনেট পঞ্চাশৎ,
- পদচারণ।
• তাঁর
রচিত প্রবন্ধগ্রন্থ:
- তেল নুন লকড়ি,
- বীরবলের হালখাতা,
- নানাকথা,
- আমাদের শিক্ষা,
- রায়তের কথা,
- নানাচর্চা,
- আত্মকথা,
- প্রবন্ধসংগ্রহ
ইত্যাদি।
• তাঁর
রচিত গল্পগ্রন্থ:
- চার ইয়ারী কথা,
- আহুতি,
- নীললোহিত।

0
Updated: 7 hours ago
'ই' উচ্চারণের সময়ে ঠোঁটের উন্মুক্তি কেমন?
Created: 2 days ago
A
বিবৃত
B
অর্ধ-সংবৃত
C
সংবৃত
D
অর্ধ-বিবৃত
• স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ঠোঁট কতটুকু খোলা বা বন্ধ থাকে অর্থাৎ কী পরিমাণ উন্মুক্ত হয়, তার ভিত্তিতে স্বরধ্বনি চার ভাগে বিভক্ত:
- সংবৃত [ই), [উ);
- অর্ধ-সংবৃত: [এ], [ও];
- অর্ধ-বিবৃত: [অ্যা] [অ];
- বিবৃত: [আ ]।
উল্লেখ্য,
• সংবৃত স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ঠোঁট কম খোলে; বিবৃত স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ঠোঁট বেশি খোলে।

0
Updated: 2 days ago
বাংলা ভাষায় প্রথম রামায়ণ রচনা করেছেন কে?
Created: 2 weeks ago
A
বাল্মীকি
B
কবীন্দ্র পরমেশ্বর
C
কৃত্তিবাস ওঝা
D
শ্রীকর নন্দী
রামায়ণ
রচয়িতা:
-
মূল সংস্কৃত রামায়ণ রচনা করেন ঋষি বাল্মীকি।
বাংলা অনুবাদ:
-
প্রথম বাংলা অনুবাদক: কৃত্তিবাস ওঝা।
-
সময়কাল: মধ্যযুগ (গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের নির্দেশে)।
-
কৃত্তিবাস ওঝাই বাংলা অনুবাদ সাহিত্যের প্রথম সূত্রপাত করেন।
-
প্রথম মহিলা অনুবাদক: চন্দ্রাবতী।
✦ মহাভারত (বাংলা অনুবাদ)
-
প্রথম বাংলা অনুবাদক: কবীন্দ্র পরমেশ্বর।
-
শ্রীকর নন্দী রচিত মহাভারত পরিচিত হয় "ছুটিখানি মহাভারত" নামে।
✦ ভগবত পুরাণ (বাংলা অনুবাদ)
-
প্রথম বাংলা অনুবাদক: মালাধর বসু।
উৎস:
-
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস — মাহবুবুল আলম
-
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা

0
Updated: 2 weeks ago
"আ + উ = ও"- সন্ধি বিচ্ছেদের এই নিয়মে গঠিত শব্দ কোনটি?
Created: 7 hours ago
A
দীর্ঘোচ্চারণ
B
কথোপকথন
C
গঙ্গোর্মি
D
নবোঢ়া
• স্বরসন্ধির
নিয়ম:
প্রথম পদের শেষের অ-ধ্বনি বা আ-ধ্বনির
সঙ্গে দ্বিতীয় পদের প্রথম হয়-উ ধ্বনি বা
দীর্ঘ-ঊ ধ্বনির যোগে
ও-ধ্বনি হয়। বানানে তা
ও- কারের রূপ নিয়ে আগের
বর্ণে যুক্ত হয়।
অ +
উ = ও (ও-ধ্বনিতে
রূপান্তর):
সর্ব + উচ্চ = সর্বোচ্চ;
সূর্য + উদয় = সূর্যোদয়;
দীর্ঘ + উচ্চারণ = দীর্ঘোচ্চারণ;
প্রশ্ন + উত্তর = প্রশ্নোত্তরায়।
অ +
ঊ = ও (ও-ধ্বনিতে
রূপান্তর):
নব + ঊঢ়া = নবোঢ়া;
সর্ব+ ঊর্ধ্ব = সর্বোর্ধ্ব ইত্যাদি।
আ
+ উ = ও (ও-ধ্বনিতে রূপান্তর):
যথা + উচিত = যথোচিত;
কথা + উপকথন = কথোপকথন;
যথা + উপযুক্ত = যথোপযুক্ত ইত্যাদি।
আ +
ঊ = ও (ও-ধ্বনিতে
রূপান্তর):
গঙ্গা + ঊর্মি = গঙ্গোর্মি;
মহা + ঊর্মি = মহোর্মি;
মহা + ঊর্ধ্ব = মহোর্ধ্ব ইত্যাদি।

0
Updated: 7 hours ago