বাংলাদেশের প্রথম ফিফা কমিশনের অধীন কে ছিলেন?
A
ড. আনিসুজ্জামান
B
ড. মনিরুজ্জামান মিয়া
C
ড. কুদরত-ই-খুদা
D
ড. রঙ্গলাল সেন
উত্তরের বিবরণ
• প্রশ্নটির
ভাষাগত ত্রুটি রয়েছে।
- প্রশ্নটি হওয়ার কথা, 'বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশনের অধীন কে ছিলেন?'
- তাই আমরা 'শিক্ষা কমিশন' ধরে নিয়ে ড.
কুদরাত-ই-খুদা উত্তরটি
সঠিক হিসেবে নিলাম।
• কুদরত-ই-খুদা কমিশন:
- জাতীয় শিক্ষা কমিশন (১৯৭২) বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও বিজ্ঞানী ড. কুদরাত-ই-খুদাকে চেয়ারম্যান করে ১৯৭২ সালের ২৬ জুলাই গঠিত হয় বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন ‘জাতীয় শিক্ষা কমিশন’।
- চেয়ারম্যানের নামানুসারে এই কমিশন কুদরত-ই-খুদা কমিশন
নামেও পরিচিতি পায়।
- কমিশন প্রশ্নমালার আকারে শিক্ষিত এলিট শ্রেণীর লোকদের
নিকট থেকে মতামত গ্রহণ
করে, এবং ঐসব মতামত
সতর্কতার সঙ্গে যাচাই বাছাই করে প্রণীত রিপোর্টে
দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার পুনর্বিন্যাসের সুপারিশ করে।
- কমিশন ১৯৭৪ সালের ৩০
মে সরকারের নিকট রিপোর্ট পেশ
করে।

0
Updated: 8 hours ago
মুক্তিযুদ্ধের সময় ১১ নং সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার কে ছিলেন?
Created: 2 weeks ago
A
মেজর এ.এন.এম নূরুজ্জামান
B
মেজর এম. আবু তাহের
C
মেজর চিত্তরঞ্জন দত্ত
D
মেজর নাজমুল হক
⇒ ১১ নং সেক্টর:
- টাঙ্গাইল জেলা এবং কিশোরগঞ্জ মহকুমা ব্যতীত সমগ্র ময়মনসিংহ জেলা নিয়ে গঠিত।
- সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর এম. আবু তাহের।
- মেজর তাহের যুদ্ধে গুরুতর আহত হলে স্কোয়াড্রন লীডার হামিদুল্লাহকে সেক্টরের দায়িত্ব দেয়া হয়।
- মহেন্দ্রগঞ্জ ছিল এই সেক্টরের হেডকোয়ার্টার।
উল্লেখ্য:
- ১নং সেক্টর: সেক্টর প্রধান ছিলেন প্রথমে মেজর জিয়াউর রহমান এবং পরে মেজর রফিকুল ইসলাম।
- ২ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন প্রথমে মেজর খালেদ মোশাররফ এবং পরে মেজর এ.টি.এম হায়দার।
- ৩ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর কে.এম শফিউল্লাহ এবং পরে মেজর এ.এন.এম নূরুজ্জামান।
- ৪নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর চিত্তরঞ্জন দত্ত এবং পরে ক্যাপ্টেন এ রব।
- ৫ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর মীর শওকত আলী।
- ৬ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন উইং কমান্ডার এম খাদেমুল বাশার।
- ৭ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর নাজমুল হক এবং পরে সুবেদার মেজর এ. রব ও মেজর কাজী নূরুজ্জামান।
- ৮ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর আবু ওসমান চৌধুরী এবং পরে মেজর এম.এ মঞ্জুর।
- ৯ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর এম.এ জলিল এবং পরে মেজর এম.এ মঞ্জুর ও মেজর জয়নাল আবেদীন।
- ১০ নং সেক্টর: নৌ-কমান্ডো বাহিনী নিয়ে এই সেক্টর গঠিত হয়। এই সেক্টরের নিয়মিত সেক্টর কমান্ডার ছিলেন না।
তথ্যসূত্র - বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 2 weeks ago
সাবান তৈরিতে প্রধান কাঁচামাল কী ব্যবহৃত হয়?
Created: 2 weeks ago
A
সোডা
B
গ্লিসারিন
C
চর্বি
D
স্টিয়ারিক অ্যাসিড
সাবান
-
সাবান হলো একটি বহুল প্রচলিত পরিষ্কারক, যা দেহ ও কাপড়-চোপড় পরিষ্কারের জন্য ব্যবহার করা হয়।
-
আধুনিক জীবনে সাবানের পাশাপাশি ডিটারজেন্ট, ইমালশন, পলিশ ইত্যাদিও পরিষ্কারক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-
কাপড় কাচার সাবানের মূল যৌগ হলো সোডিয়াম স্টিয়ারেট (C17H35COONa)।
-
শেভিং ফোম বা জেলের প্রধান যৌগ হলো পটাশিয়াম স্টিয়ারেট (C17H35COOK)।
-
কাপড় কাচার জন্য সাধারণত সোডিয়াম কার্বোনেট (Na2CO3) ব্যবহার করা হয়।
-
সাবান মূলত উচ্চতর ফ্যাটি অ্যাসিডের সোডিয়াম বা পটাশিয়াম লবণ।
-
সাবান তৈরির প্রধান কাঁচামাল হলো তেল বা চর্বি।
-
তেল বা চর্বিকে সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড বা পটাশিয়াম হাইড্রোক্সাইড দ্রবণে আর্দ্র বিশ্লেষণ করলে যথাক্রমে সোডিয়াম সাবান বা পটাশিয়াম সাবান তৈরি হয়।
-
সাবান তৈরির সময় উপজাত হিসেবে গ্লিসারিন পাওয়া যায়।
উৎস: রসায়ন ও বিজ্ঞান, নবম–দশম শ্রেণি

0
Updated: 2 weeks ago
পৃথিবীর ছাদ বলা হয়-
Created: 8 hours ago
A
গোবি মালভূমিকে
B
খর মরুভূমিকে
C
পামির মালভূমিকে
D
গোলান মালভূমিকে
পামীর মালভূমি:
- পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু ভূমির নাম পামীর মালভূমি।
- স্থানীয় ভাষায় এর উচ্চারণ হচ্ছে ‘পমির'।
- যার অর্থ হচ্ছে সূর্যের পা।
- সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা হচ্ছে প্রায় ১৬,০০০ ফুটের মতো।
- মধ্য এশিয়ায় অবস্থিত পামীর পর্বতমালাকে ঘিরে এ মালভূমিটির অবস্থান।
- তাজিকিস্তান, আফগানিস্তান, উজবেকিস্তান, কিরগিজস্তান, তিব্বত, চীন এবং পাকিস্তানের কিছু অংশ পর্যন্ত এ মালভূমিটি বিস্তৃত।
- এ অঞ্চলটি মূলত বিভিন্ন উঁচু পর্বতের মিলনস্থল।
- পৃথিবীর সর্বোচ্চ কয়েকটি পর্বতের মধ্যবর্তীস্থানে অবস্থিত হওয়ায় এটি এ পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু মালভূমি হিসেবে মর্যাদা লাভ করেছে।
- শুধু পৃথিবীর সর্বোচ্চই নয়, তিব্বত মালভূমির সঙ্গে সম্মিলিতভাবে পামীর পর্বতশ্রেণির সংলগ্ন মালভূমিটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মালভূমি অঞ্চল।
- এ কারণে তাই পামীর মালভূমিকে পৃথিবীর ছাদ
উৎস: Britannica.

0
Updated: 8 hours ago