ইরানের ফর্দো (Fordow) পারমাণবিক সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রটি কোন প্রদেশে অবস্থিত?
A
ইসফাহান
B
ইলাম (ভুল উত্তর)
C
বুমেহর
D
আলবোজ
উত্তরের বিবরণ
ইরানের ফর্দো পারমাণবিক সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রটি কোম (Qom) প্রদেশে অবস্থিত এবং প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে সঠিক উত্তর না থাকায় প্রশ্নটি বাতিল করা হয়েছে।
-
ইরানের মোট প্রদেশ সংখ্যা হচ্ছে ৩১টি।
-
প্রশ্নাবলীর মধ্যে যেগুলো দেওয়া ছিল—ইস্ফাহান, ইলাম, আলবোজ, বুশেহর—এসব ফোর্দো (Fordow) কেন্দ্রের নিকটস্থ নয়; এগুলো আলাদা আলাদা প্রদেশ।
-
ফোর্দো (Fordow) পারমাণবিক সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রটির বৈশিষ্ট্য:
-
তেহরান থেকে প্রায় ১৬০ কিমি দক্ষিণে, কোম শহরের কাছে পাহাড়ের নিচে অবস্থিত।
-
প্রধান কক্ষগুলো মাটির প্রায় ৮০–৯০ মিটার নিচে নির্মিত।
-
এখানে ইউরেনিয়াম enrichment করা হয় এবং বলা হয় প্লান্টটি বিমান হামলার বিরুদ্ধে অত্যন্ত সুরক্ষিত।
-
এখানে অন্তত ৩,০০০ সেন্ট্রিফিউজ রাখার ব্যবস্থা আছে, যা ইউরেনিয়ামকে অস্ত্র-যখন প্রয়োজনীয় স্তরে সমৃদ্ধ করতে সক্ষম হতে পারে।
-
সেন্ট্রিফিউজ হলো এমন একটি যন্ত্র যা ইউরেনিয়ামকে সমৃদ্ধ (enrich) করার কাজে ব্যবহৃত হয়।
-
ইরান ২০০৯ সালের অক্টোবরে IAEA-কে জানিয়েছিল যে সম্ভাব্য সামরিক হামলার হুমকির কারণে তাদের এই স্থাপনাটি ভূগর্ভে নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল; ফোর্দোকে নাতাঞ্জ কেন্দ্রের বিকল্প হিসেবেও তৈরি করা হয়েছিল।
-
-
নাতাঞ্জ (Natanz) ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্র:
-
নাতাঞ্জ ফুয়েল এনরিচমেন্ট প্লান্ট (FEP) হলো ইরানের সবচেয়ে বড় ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্র।
-
এটি ২০০৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে কার্যক্রম শুরু করে।
-
এখানে সেন্ট্রিফিউজ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় এবং প্লান্টটির দুটি ইউনিট মাটির নিচে বিশেষ সুরক্ষা সহ নির্মিত।
-
-
খোনদাব (Khondab) হেভি ওয়াটার রিঅ্যাক্টর (আগে আরাক):
-
এটি ইরানের মারকাজি (Markazi) প্রদেশে খোনদাব শহরের কাছে অবস্থিত।
-
রিঅ্যাক্টরটি মূলত গবেষণার উদ্দেশ্যে নির্মিত হলেও এটি প্লুটোনিয়াম উৎপাদন করতে সক্ষম, যা পারমাণবিক বোমার উপাদান হতে পারে; এজন্য আন্তর্জাতিক উদ্বেগ রয়েছে।
-
-
ইস্পাহান পারমাণবিক প্রযুক্তি কেন্দ্র:
-
এখানে ইউরেনিয়ামকে প্রক্রিয়াজাত করে ইউরেনিয়াম হেক্সাফ্লুরাইড (UF₆) তৈরি করা হয়, যা পরে নাতাঞ্জ বা ফোর্দোতে পাঠানো হয় সমৃদ্ধকরণের জন্য।
-
এ ছাড়া এখানেই পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য প্রয়োজনীয় জ্বালানি প্রস্তুত করা হয়, যার মধ্যে বুশেহর বিদ্যুৎকেন্দ্রও অন্তর্ভুক্ত।
-
-
বুশেহর (Bushehr) পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র:
-
ইরানের একমাত্র বৃহৎ পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, যা বুশেহর শহরের দক্ষিণে পারস্য উপসাগরের উপকূলে অবস্থিত।
-
নির্মাণ কাজ ১৯৭৫ সালে জার্মানির সহায়তায় শুরু হয়।
-
এখানে ব্যবহৃত ইউরেনিয়াম রাশিয়া থেকে আনা হয় এবং ব্যবহৃত জ্বালানি ফের রাশিয়ায় ফেরত পাঠানো হয়, যাতে তা পারমাণবিক অস্ত্র নির্মাণে না ব্যবহার করা যায়।
-
0
Updated: 1 month ago
মাদার তেরেসা কোন দেশে জন্মগ্রহণ করেন?
Created: 2 weeks ago
A
ভারত
B
আলজেরিয়া
C
আলবেনিয়া
D
ফ্রান্স
মাদার তেরেসা
-
মাদার তেরেসার আসল নাম অ্যাগনেস গন্কজা বোজাহিউ (Agnes Gonxha Bojaxhiu)।
-
তিনি একজন আলবেনীয় বংশোদ্ভুত ভারতীয় ক্যাথলিক সন্ন্যাসিনী ও ধর্মপ্রচারক।
-
জন্ম: ২৭ আগস্ট ১৯১০, আলবেনিয়ার স্কপিয়ে শহরে (বর্তমানে উত্তর মেসিডোনিয়ার অংশ)।
-
১৯২৮ সালে তিনি কলকাতায় আসেন।
-
কলকাতায় তিনি অর্ডার স্কুলে ১৭ বছর শিক্ষকতা করেছেন।
-
মৃত্যু: ৫ সেপ্টেম্বর ১৯৯৭।
পুরস্কার ও স্বীকৃতি:
-
১৯৬২: পদ্মশ্রী
-
১৯৭১: পোপ জন শান্তি পুরস্কার
-
১৯৭২: জওহরলাল নেহরু পুরস্কার
-
১৯৭৯: নোবেল শান্তি পুরস্কার (দুঃস্থ মানুষের সেবায় অবদান)
-
১৯৮০: ভাররত্ন
উৎস: Britannica
0
Updated: 2 weeks ago
In Cricket game the length of pitch between the two wickets is -
Created: 2 months ago
A
24 yards
B
23 yards
C
22 yards
D
21 yards
ক্রিকেট পিচ এবং খেলার মূল বিষয়
-
ক্রিকেট খেলা প্রথম শুরু হয় ইংল্যান্ডে।
-
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (ICC) ১৯০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
ক্রিকেট পিচ:
-
পিচের দৈর্ঘ্য ২২ গজ এবং প্রস্থ ১০ ফুট।
-
পিচের দুই প্রান্তে তিনটি করে স্টাম্প থাকে, যা মিলিয়ে একটিকে উইকেট বলা হয়।
-
প্রতিটি স্টাম্পের উপর দুটি বেল বসানো থাকে।
-
ক্রিকেটে ব্যাটসম্যান ১০ ধরনেরভাবে আউট হতে পারে।
-
কোনো ওভারে যদি কোনো রান না হয়, সেটিকে মেডেন ওভার বলা হয়।
খেলার কলাকৌশল:
ক্রিকেট খেলাকে মূলত চার ভাগে ভাগ করা যায়:
-
ব্যাটিং
-
বোলিং
-
ফিল্ডিং ও ক্যাচিং
-
উইকেট কিপিং
ফলো থু (Follow Through):
-
বোলার যখন বল ছুঁড়ে দেয়, তখন শরীরের ভারসাম্য ঠিক রাখতে কিছুটা এগিয়ে যাওয়া প্রয়োজন। এই ধাপকে ফলো থু বলা হয়।
উৎস: শারীরিক শিক্ষা, স্বাস্থ্য বিজ্ঞান ও খেলাধুলা, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 2 months ago
Global Vaccine Summit অনুষ্ঠিত হয়-
Created: 1 month ago
A
৫ মে ২০২০
B
৪ জুন ২০২০
C
৬ জুলাই ২০২০
D
৮ আগষ্ট ২০২০
২০২০ সালের ৪ জুন যুক্তরাজ্য সরকারের উদ্যোগে গ্লোবাল ভ্যাকসিন সামিট অনুষ্ঠিত হয়। এটি ছিল একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন, যেখানে বিশ্বব্যাপী ভ্যাকসিনের প্রাপ্যতা ও টিকাদান কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা করা হয়।
-
তারিখ: ৪ জুন, ২০২০
-
আয়োজক: যুক্তরাজ্য সরকার
-
উদ্দেশ্য: বিশ্বব্যাপী ভ্যাকসিনের সহজলভ্যতা নিশ্চিত করা এবং টিকাদান কর্মসূচি শক্তিশালী করা
0
Updated: 1 month ago