A
২৫৭ জন
B
১৬৩ জন
C
৪৪ জন
D
৬৮ জন
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য স্বীকৃতির তথ্য:
• স্বাধীনতা যুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর মোট ৬৭৬ জন মুক্তিযোদ্ধাকে নিম্নোক্ত খেতাব প্রদান করা হয়:
- বীরশ্রেষ্ঠ - ৭ জন,
- বীর উত্তম - ৬৮ জন,
- বীর বিক্রম - ১৭৫ জন,
- বীর প্রতীক - ৪২৬ জন।
• তাদের মধ্যে খেতাবপ্রাপ্ত চারজন ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত থাকায় গত ৬ জুন ২০২১ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় তাদের খেতাব বাতিল করে।
এরা হলেন:
- লে. কর্নেল শরিফুল হক ডালিম (বীর উত্তম) [সেনাবাহিনী],
- লে. কর্নেল নূর চৌধুরী (বীর বিক্রম),
- লে. এ এম রাশেদ চৌধুরী (বীর প্রতীক),
- নায়েক সুবেদার মোসলেম উদ্দিন খান (বীর প্রতীক)।
∴ বর্তমানে (২০২১) মুক্তিযুদ্ধের খেতাবধারীর সংখ্যা - মোট ৬৭২ জন।
- বীরশ্রেষ্ঠ - ৭ জন,
- বীর উত্তম - ৬৭ জন,
- বীর বিক্রম - ১৭৪ জন,
- বীর প্রতীক - ৪২৪ জন।
তথ্যসূত্র: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট এবং প্রথম আলো রিপোর্ট।

0
Updated: 2 weeks ago
বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দানকারী দ্বিতীয় দেশের নাম-
Created: 1 month ago
A
ভারত
B
রাশিয়া
C
ভুটান
D
নেপাল
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার ক্ষেত্রে ভুটান ছিল প্রথম দেশ, যা ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে। একই দিনে, অর্থাৎ ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১-এ, ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়া দ্বিতীয় দেশ হিসেবে পরিচিত হয়।
সরকার ও পররাষ্ট্র সচিবের ভাষ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের স্বীকৃতি প্রদানকারী দেশের মধ্যে ভুটান প্রথম এবং ভারত দ্বিতীয়।
আরব দেশসমূহের মধ্যে বাংলাদেশের স্বীকৃতি প্রাপ্তি
আরব রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতি দেয় ইরাক, যা ৮ জুলাই ১৯৭২ সালে প্রদান করা হয়। এর পর লেবানন ২৮ মার্চ ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। ইরান তারপরে ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে।
উৎসসমূহ
-
বাংলাপিডিয়া
-
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 month ago
স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদানের জন্য 'বীরপ্রতীক' উপাধি লাভ করে কতজন?
Created: 1 week ago
A
৭ জন
B
৬৮ জন
C
১৭৫ জন
D
৪২৬ জন
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে অসাধারণ সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বাধীন সরকার মোট ৬৭৬ জন মুক্তিযোদ্ধাকে চারটি শ্রেণির বীরত্বসূচক খেতাবে ভূষিত করে। এই বীরত্বসূচক উপাধিগুলো হলো:
-
বীরশ্রেষ্ঠ (সর্বোচ্চ সম্মাননা) – ৭ জন
-
বীর উত্তম (দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সম্মাননা) – ৬৮ জন
-
বীর বিক্রম (তৃতীয় স্তরের সম্মাননা) – ১৭৫ জন
-
বীর প্রতীক (চতুর্থ স্তরের সম্মাননা) – ৪২৬ জন
খেতাব বাতিলের ঘটনা:
পরবর্তীতে, ২০২১ সালের ৬ জুন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত চার আসামির মুক্তিযুদ্ধে প্রদত্ত খেতাব বাতিল করে দেয়। খেতাব বাতিল হওয়া ব্যক্তিরা হলেন:
-
লেফটেন্যান্ট কর্নেল শরিফুল হক ডালিম (বীর উত্তম)
-
লেফটেন্যান্ট কর্নেল নূর চৌধুরী (বীর বিক্রম)
-
লে. এ এম রাশেদ চৌধুরী (বীর প্রতীক)
-
নায়েক সুবেদার মোসলেম উদ্দিন খান (বীর প্রতীক)
বর্তমান খেতাবপ্রাপ্তদের সংখ্যা:
এ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বর্তমানে বীরত্বসূচক উপাধিপ্রাপ্ত বীরদের সংখ্যা দাঁড়ায় ৬৭২ জনে। এদের মধ্যে রয়েছেন:
-
বীরশ্রেষ্ঠ: ৭ জন
-
বীর উত্তম: ৬৭ জন
-
বীর বিক্রম: ১৭৪ জন
-
বীর প্রতীক: ৪২৪ জন
(তথ্যসূত্র: বাংলা পিডিয়া ও প্রথম আলো)

0
Updated: 1 week ago
স্বাধীনতার প্রথম ডাকটিকিটে কোন ছবি ছিল?
Created: 2 weeks ago
A
জাতীয় স্মৃতিসৌধ
B
লালবাগের কেল্লা
C
সোনা মসজিদ
D
শহীদ মিনার
বাংলাদেশের ডাকটিকিট ইতিহাস
১৯৭১ সালের ২৯ জুলাই স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম ডাকটিকিট একযোগে তিনটি স্থান থেকে প্রকাশিত হয় — মুজিবনগর, কলকাতার বাংলাদেশ মিশন এবং লন্ডন।
প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটা হয়। প্রথমবার প্রকাশিত ডাকটিকিটের সংখ্যা ছিল মোট ৮টি, যেগুলোর নকশা করেছিলেন প্রবাসী শিল্পী বিমান মল্লিক।
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হওয়ার পর, ২১ ফেব্রুয়ারী ১৯৭২ সালে প্রথম স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশিত হয়, যা ছিল স্বাধীন বাংলাদেশের মানচিত্র অঙ্কিত এবং গাঢ় লাল, নীল ও বেগুনি রঙে সাজানো।
এই ডাকটিকিটটির মূল্য ছিল ১০ পয়সা এবং এর মূল উদ্দেশ্য ছিল দেশের ভূখণ্ড ও পরিচয় বিশ্বজুড়ে তুলে ধরা। বিশেষভাবে, ডাকটিকিটে বাংলাদেশের মাঝ বরাবর বেষ্টিত কর্কটক্রান্তি রেখা (মার্কিন ক্রস রেখা) দেখানো হয়েছিল।
স্বাধীনতার পরের প্রথম ডাকটিকিটে ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের প্রতীক শহীদ মিনারের ছবি স্থান পায়। এরপর থেকে বাংলাদেশ ডাক বিভাগ বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্মরণীয় ঘটনাসমূহ, উত্তরাধিকার, ও সংস্কৃতি বিষয়ক স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করে আসছে। এ পর্যন্ত বাংলাদেশ ডাক বিভাগ ৭৩২ ধরনের ডাকটিকিট এবং ২৮টি সুভেনির প্রকাশ করেছে।
উল্লেখযোগ্য দিন হলো ২৯ জুলাই, যা ২০১৫ সাল থেকে বাংলাদেশে ‘জাতীয় ডাকটিকিট দিবস’ হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
সূত্র:
১) ডাক অধিদপ্তরের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট
২) ২৯ জুলাই ২০২১, দ্য ডেইলি স্টার বাংলা

0
Updated: 2 weeks ago