কোন অঞ্চলের জন্য ' ডমিনো' তত্ত্বটি ছিল?
A
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার
B
উত্তর-পূর্ব এশিয়ার
C
পূর্ব আফ্রিকায়
D
কোনটি নয়
উত্তরের বিবরণ
ডমিনো তত্ত্ব
-
প্রবর্তক: মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোয়াইট ডি. আইজেনহাওয়ার, ১৯৫৪ সালের ৭ এপ্রিল সংবাদ সম্মেলনে ইন্দোচিনে কমিউনিজম প্রসঙ্গে তত্ত্বটি উল্লেখ করেন।
-
মুল বক্তব্য: কোনো একটি রাষ্ট্রে যদি সমাজতন্ত্রীরা ক্ষমতাসীন হয়, তাহলে পাশের রাষ্ট্রগুলোও সমাজতন্ত্রীদের দখলে চলে যাবে।
-
প্রয়োগ: ভিয়েতনাম যুদ্ধ এবং স্নায়ুযুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্র এই তত্ত্ব অনুসরণ করে।
-
কার্যক্রম: আইজেনহাওয়ার এন্টি-কমিউনিস্ট দক্ষিণ ভিয়েতনাম সরকারকে সমর্থন দেন।
-
প্রযোজ্য এলাকা: দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া।
-
সময়কাল: ১৯৫০ থেকে ১৯৮৯ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র তত্ত্বটি প্রচার করেছিল।

0
Updated: 9 hours ago
Land of Golden Pagodas' দেশ নামে পরিচিত-
Created: 9 hours ago
A
শ্রীলঙ্কা
B
থাইল্যান্ড
C
মিয়ানমার
D
ইরান
সোনালী প্যাগোডার দেশ
-
দেশ: মিয়ানমার
-
বৈশিষ্ট্য: অসংখ্য সোনালী রঙের প্যাগোডা ও স্তূপ ধর্ম, সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের প্রতীক।
-
উপনাম: Land of Golden Pagodas
অন্যান্য ভৌগলিক উপনাম
-
লিলি ফুলের দেশ: কানাডা
-
ক্যাঙ্গারুর দেশ: অস্ট্রেলিয়া
-
সিল্ক রুটের দেশ: ইরান
-
মার্বেলের দেশ: ইতালি
-
পঞ্চম ড্রাগনের দেশ: তাইওয়ান
-
তামার দেশ: জাম্বিয়া
-
পিরামিডের দেশ: মিশর
-
প্রাচীরের দেশ: চীন
-
ভূমিকম্পের দেশ: জাপান

0
Updated: 9 hours ago
মালবর্ক দুর্গের সাথে কোন দেশ সম্পর্কিত?
Created: 9 hours ago
A
সুইডেন
B
পোল্যান্ড
C
জার্মানি
D
মিশর
মালবর্ক দুর্গ
-
অবস্থান: উত্তর পোল্যান্ডের নোগাত নদীর তীরে
-
আয়তনের দিক থেকে এটি বিশ্বের বৃহত্তম দুর্গ।
-
নির্মাণ: ১৩ শতকে পোল্যান্ডের মালবর্কে, প্রায় ৫২ একর জায়গাজুড়ে।
-
নির্মাতা: জার্মান ক্যাথলিক ধর্মীয় ক্রুসেডারদের সংগঠন টিউটনিক নাইটস।
-
বৈশিষ্ট্য: ইউরোপের সর্ববৃহৎ সুরক্ষিত গথিক স্থাপনা।
-
১৯৯৭ সালে ইউনেসকো এটিকে বিশ্বের ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

0
Updated: 9 hours ago
জাতিসংঘ সনদের কত নং ধারা অনুসারে 'সনদ সংশোধন করা যেতে পারে'?
Created: 1 week ago
A
৪৯ নং ধারা
B
১০৮ নং ধারা
C
৪৬ নং ধারা
D
১১০ নং ধারা
জাতিসংঘ সনদ (UN Charter):
- জাতিসংঘ সনদের রচয়িতা: আর্চিবাল্ড ম্যাকলিশ (Archibald Macleish)।
- সনদে মোট ১১১টি অনুচ্ছেদ ও ১৯টি অধ্যায় রয়েছে।
- ১০৮ ধারা অনুযায়ী সনদ সংশোধন করা যেতে পারে।
- প্রথমে সংশোধনী সাধারণ পরিষদে দুই-তৃতীয়াংশ ভোটে গৃহীত হতে হবে।
- তারপর নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যগুলোসহ জাতিসংঘের দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যরাষ্ট্রে স্ব স্ব সংবিধান অনুযায়ী তা অনুমোদনের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
- জাতিসংঘ সনদ এই পর্যন্ত মোট ৩ বার সংশোধিত হয়েছে।
অন্যদিকে,
- ধারা ৪৯: নিরাপত্তা পরিষদ কর্তৃক স্থিরীকৃত কর্মপন্থা অনুসরণ করার জন্য জাতিসংঘের সদস্যরা পারস্পরিক সহযোগিতা প্রদানে স্বীকৃত থাকবে।
- ধারা ৪৬: সামরিক বাহিনী নিয়োগ-সম্পর্কিত পরিকল্পনাদি সামরিক স্টাফ কমিটির সহায়তায় নিরাপত্তা পরিষদ কর্তৃক প্রণীত হবে।

0
Updated: 1 week ago