নিচের কোন দেশটি দূরপ্রাচ্যের অন্তর্গত?
A
মঙ্গোলিয়া
B
জাপান
C
উত্তর কোরিয়া
D
উপরোক্ত সবগুলো
উত্তরের বিবরণ
দূরপ্রাচ্য
-
ভৌগোলিকভাবে রাশিয়ার পূর্বাঞ্চল ও পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলে অবস্থিত দেশসমূহকে দূরপ্রাচ্য বলা হয়।
-
দূরপ্রাচ্যের দেশসমূহ (৬টি):
১. চীন
২. জাপান
৩. উত্তর কোরিয়া
৪. দক্ষিণ কোরিয়া
৫. মঙ্গোলিয়া
৬. তাইওয়ান

0
Updated: 9 hours ago
নিচের কোন দেশটি লোহিত সাগরের তীরবর্তী দেশ নয়?
Created: 1 week ago
A
সুদান
B
ইরিত্রিয়া
C
জিবুতি
D
মরক্কো
মরক্কো:
-
মরক্কো লোহিত সাগরের তীরবর্তী দেশ নয়।
লোহিত সাগর (Red Sea):
-
লোহিত সাগর ভারত মহাসাগরের একটি গুরুত্বপূর্ণ জলপথ।
-
এটি আফ্রিকা ও এশিয়ার মধ্যে অবস্থিত।
-
সুয়েজ প্রণালী ও বাব এল-মানদেব প্রণালীর মাধ্যমে ভূমধ্যসাগর ও আরব সাগরের সঙ্গে সংযুক্ত।
অবস্থান ও সীমান্তবর্তী দেশসমূহ:
-
লোহিত সাগরের তীরবর্তী ৬টি দেশ:
-
পূর্ব তীর: সৌদি আরব, ইয়েমেন
-
পশ্চিম তীর: মিশর, সুদান, ইরিত্রিয়া, জিবুতি
-

0
Updated: 1 week ago
'ওয়েটাঙ্গি চুক্তি’ (Treaty of Waitangi) কোন আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট?
Created: 1 week ago
A
অ্যাবোরিজিনস
B
মাওরি
C
তুয়ারেগ
D
মায়া
ওয়েটাঙ্গি চুক্তি (Waitangi Treaty):
- এটি নিউজিল্যান্ডের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি, যা ১৮৪০ সালে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের সঙ্গে মাওরি জনগোষ্ঠীর মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়।
- এটি নিউজিল্যান্ডের প্রতিষ্ঠার মূল নথি হিসেবে বিবেচিত হয়।
- স্বাক্ষরের স্থান: ওয়েটাঙ্গি, নিউজিল্যান্ড।
- উদ্দেশ্য:নিউজিল্যান্ডে ব্রিটিশ শাসন প্রতিষ্ঠা।
- মাওরি জনগণের ভূমি অধিকার এবং সাংস্কৃতিক স্বীকৃতি নিশ্চিত করা।
- চুক্তিটি ইংরেজি এবং মাওরি ভাষায় রচিত, তবে উভয় ভাষার মধ্যে ব্যাখ্যাগত পার্থক্য আছে।
- মাওরি জনগণের ভূমি, সম্পদ এবং স্বায়ত্তশাসনের স্বীকৃতি দিলেও বাস্তবে ব্রিটিশ উপনিবেশ স্থাপনে মাওরি অধিকার ক্ষুণ্ণ হয়।
- এই চুক্তি নিয়ে বিতর্ক এবং পুনর্বিবেচনার দাবি আজও চলছে।
- ওয়েটাঙ্গি চুক্তি নিউজিল্যান্ডের ইতিহাস, আইন এবং সংস্কৃতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত।

0
Updated: 1 week ago
কোন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে ‘জুলাই মেমোরিয়াল প্রাইজ’ প্রবর্তন করা হয়েছে? (সেপ্টেম্বর, ২০২৫)
Created: 9 hours ago
A
টোকিও আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব
B
কান চলচ্চিত্র উৎসব
C
বুসান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব
D
কোনটি নয়
জুলাই মেমোরিয়াল প্রাইজ
-
প্রবর্তন: দক্ষিণ কোরিয়ার বুসান ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে।
-
উদ্দেশ্য: সামাজিক ন্যায়বিচার, বাকস্বাধীনতা, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, নাগরিক অধিকার এবং অসাম্যের বিরুদ্ধে লড়াইকে উপজীব্য করে নির্মিত চলচ্চিত্রকে সম্মানিত করা।
-
প্রথমবার বিতরণ: বুসান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের ৩০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে, ১৭-২৬ সেপ্টেম্বর।
-
বিভাগ: ভিশন এশিয়া বিভাগে অংশ নেওয়া চলচ্চিত্রের মধ্যে নির্বাচিত।
-
প্রতিযোগিতা: ভিশন এশিয়া বিভাগে বিভিন্ন দেশের ১১টি চলচ্চিত্র অংশগ্রহণ করেছে।
-
পৃষ্ঠপোষকতা: দক্ষিণ কোরিয়ার সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়।

0
Updated: 9 hours ago