বিশ্বের দীর্ঘতম একক রেলপথ কোনটি?
A
ট্রান্স-ইউরোপিয়ান
B
ইউরোস্টার এক্সপ্রেস
C
ট্রান্স সাইবেরিয়ান
D
কুম্ব্রেস অ্যান্ড টলটেক সিনিক রেলরোড
উত্তরের বিবরণ
ট্রান্স-সাইবেরিয়ান রেলপথ হলো বিশ্বের দীর্ঘতম একক রেল ব্যবস্থা, যা রাশিয়ার মস্কো থেকে ভ্লাদিভোস্টক পর্যন্ত বিস্তৃত।
-
মূল দৈর্ঘ্য: ৫,৭৭১ মাইল (৯,২৮৮ কিমি)
-
নাখোদকার বন্দর স্টেশনের সংযোগসহ মোট দৈর্ঘ্য: ৫,৮৬৭ মাইল (৯,৪৪১ কিমি)
-
প্রভাব: সাইবেরিয়া অঞ্চলের উপর গভীর প্রভাব ফেলে
-
গুরুত্ব: রাশিয়ান সাম্রাজ্য এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের অর্থনৈতিক ও সামরিক ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে
0
Updated: 1 month ago
ফরাসি বিপ্লবের সময় 'থার্ড এস্টেট' বলতে কাদের বোঝানো হতো?
Created: 1 month ago
A
অভিজাত শ্রেণি
B
রাজা ও তার পরিবার
C
সাধারণ মানুষ
D
ভিক্ষুক শ্রেণি
ফরাসি সমাজে থার্ড এস্টেট হলো সুবিধাবঞ্চিত সংখ্যাগরিষ্ঠ সাধারণ মানুষ, যাদের উপর করের বোঝা চাপানো হতো কিন্তু কোনো রাজনৈতিক অধিকার ছিল না।
ফ্রান্সে ফরাসি বিপ্লব:
-
সময়কাল: ১৭৮৯-১৭৯৯ সাল পর্যন্ত।
-
স্লোগান: স্বাধীনতা, সাম্য, ভ্রাতৃত্ব।
-
বিপ্লবের সময় ফ্রান্সের রাজা ছিলেন ষোড়শ লুই।
-
ফরাসি বিপ্লবের “শিশু” হিসেবে পরিচিত নেপোলিয়ন।
-
বাস্টিল দূর্গের আক্রমণ ফরাসি বিপ্লবের সূচনা করে।
-
দার্শনিক রুশো ও ভলতেয়ারের লেখনী বিপ্লবের অনুপ্রেরণা যুগিয়েছিল।
-
ফরাসি বিপ্লবের আনুষ্ঠানিক শুরু ঘটে ১৪ জুলাই, ১৭৮৯ সালে বাস্তিল দূর্গের পতনের মাধ্যমে।
0
Updated: 1 month ago
ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি কোন দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছিল?
Created: 1 month ago
A
ইসরায়েল ও ইরান
B
ইসরায়েল ও মিশর
C
সৌদি আরব ও ইরান
D
ইরাক ও ইরান
১৯৭৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের মধ্যস্থতায় ক্যাম্প ডেভিডে ইসরায়েল ও মিশরের মধ্যে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি:
-
এই চুক্তির মাধ্যমে মিশর মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের সঙ্গে প্রথম শান্তি প্রতিষ্ঠা করে।
-
১৯৭৮ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় মিশরের প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাত এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী মেনাচেম বেগিন চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
-
চুক্তি অনুযায়ী, ইসরায়েল সিনাই উপদ্বীপ থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করে এবং মিশর আনুষ্ঠানিকভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেয়।
-
এর ফলশ্রুতিতে ১৯৭৯ সালে দুই দেশের মধ্যে স্থায়ী শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
-
চুক্তির কারণে মিশরকে আরব লীগ ও ওআইসি থেকে বহিষ্কার করা হয় এবং অনেক আরব দেশ এটি বিরোধিতা করে।
0
Updated: 1 month ago
'ওয়েটাঙ্গি চুক্তি’ (Treaty of Waitangi) কোন আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট?
Created: 1 month ago
A
অ্যাবোরিজিনস
B
মাওরি
C
তুয়ারেগ
D
মায়া
ওয়েটাঙ্গি চুক্তি (Waitangi Treaty):
- এটি নিউজিল্যান্ডের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি, যা ১৮৪০ সালে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের সঙ্গে মাওরি জনগোষ্ঠীর মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়।
- এটি নিউজিল্যান্ডের প্রতিষ্ঠার মূল নথি হিসেবে বিবেচিত হয়।
- স্বাক্ষরের স্থান: ওয়েটাঙ্গি, নিউজিল্যান্ড।
- উদ্দেশ্য:নিউজিল্যান্ডে ব্রিটিশ শাসন প্রতিষ্ঠা।
- মাওরি জনগণের ভূমি অধিকার এবং সাংস্কৃতিক স্বীকৃতি নিশ্চিত করা।
- চুক্তিটি ইংরেজি এবং মাওরি ভাষায় রচিত, তবে উভয় ভাষার মধ্যে ব্যাখ্যাগত পার্থক্য আছে।
- মাওরি জনগণের ভূমি, সম্পদ এবং স্বায়ত্তশাসনের স্বীকৃতি দিলেও বাস্তবে ব্রিটিশ উপনিবেশ স্থাপনে মাওরি অধিকার ক্ষুণ্ণ হয়।
- এই চুক্তি নিয়ে বিতর্ক এবং পুনর্বিবেচনার দাবি আজও চলছে।
- ওয়েটাঙ্গি চুক্তি নিউজিল্যান্ডের ইতিহাস, আইন এবং সংস্কৃতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত।
0
Updated: 1 month ago