The Common Market for Eastern and Southern Africa(COMESA)- কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
A
১৯৮১ সালে
B
১৯৯২ সালে
C
১৯৯৪ সালে
D
১৯৯৯ সালে
উত্তরের বিবরণ
COMESA (Common Market for Eastern and Southern Africa) গঠিত হয় ১৯৯৪ সালের ডিসেম্বরে, পূর্ববর্তী প্রেফারেন্সিয়াল ট্রেড এরিয়া (PTA) প্রতিস্থাপনের উদ্দেশ্যে। এটি প্রতিষ্ঠিত হয় ‘মুক্ত স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রগুলির একটি সংগঠন’ হিসেবে। সদস্য রাষ্ট্রগুলো সম্মত হয় তাদের প্রাকৃতিক ও মানব সম্পদ উন্নয়নের মাধ্যমে সকল জনগণের মঙ্গল নিশ্চিত করতে।
-
COMESA-এর বিস্তৃত লক্ষ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে শান্তি ও নিরাপত্তা প্রচার করা।
-
মূল লক্ষ্য: একটি বৃহৎ অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য ইউনিট গঠন করা এবং পৃথক রাষ্ট্রগুলোর মুখোমুখি হওয়া কিছু বাধা অতিক্রম করা।
-
বর্তমান কৌশল সংক্ষেপ: ‘আঞ্চলিক একীকরণের মাধ্যমে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি’
-
সদস্য রাষ্ট্র সংখ্যা: ২১টি
-
মোট জনসংখ্যা: ৬৪ কোটিরও বেশি
-
মোট দেশজ উৎপাদন (GDP): প্রায় ১.০ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার
-
বিশ্বব্যাপী পণ্য রপ্তানি/আমদানি বাণিজ্যের মূল্য: প্রায় ৩৮৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
-
COMESA অভ্যন্তরীণ এবং বহিরাগত বাণিজ্যের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বাজার তৈরি করে
-
ভৌগোলিক বিস্তৃতি: আফ্রিকা মহাদেশের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ
-
মোট আয়তন: প্রায় ১ কোটি ২০ লক্ষ বর্গ কিমি
0
Updated: 1 month ago
২০২২ সালে G-20 শীর্ষ বৈঠক কোথায় অনুষ্ঠিত হয়?
Created: 2 days ago
A
সিংগাপুর
B
জাকার্তা
C
ম্যানিলা
D
বালী
২০২২ সালের জি–২০ শীর্ষ সম্মেলন ইন্দোনেশিয়ার বালী দ্বীপে অনুষ্ঠিত হয় ১৫–১৬ নভেম্বর ২০২২ তারিখে। সেই বছর ইন্দোনেশিয়া প্রথমবারের মতো জি–২০-এর সভাপতিত্ব করে। সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য ছিল “Recover Together, Recover Stronger”, যার লক্ষ্য ছিল কোভিড–পরবর্তী বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা।
এই সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ভারত, রাশিয়া, জাপানসহ বিশ্বের ২০টি প্রধান অর্থনীতির দেশ অংশ নেয়। জি–২০ (Group of Twenty) প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯৯ সালে, যার মূল উদ্দেশ্য হলো বৈশ্বিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখা এবং নীতিগত সমন্বয় সাধন। জি–২০-এর কোনো স্থায়ী সদর দপ্তর নেই; সভাপতিত্বের দেশ অনুযায়ী বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
-
১৮তম জি–২০ সম্মেলন: ৯–১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ভারতের নয়াদিল্লি
-
১৯তম জি–২০ সম্মেলন: ব্রাজিল
-
২০তম জি–২০ সম্মেলন: দক্ষিণ আফ্রিকা
0
Updated: 2 days ago
আল শাবাব কোন দেশের সংগঠন?
Created: 9 hours ago
A
কুয়েত
B
সংযুক্ত আরব আমিরাত
C
সোমালিয়া
D
নাইজেরিয়া
আল-শাবাব একটি সোমালিয়ার উগ্র Islamist সশস্ত্র সংগঠন, যা দেশটির অভ্যন্তরীণ অরাজকতা এবং আফ্রিকার উত্তর-পূর্বাঞ্চলে সহিংসতা ছড়ানোর জন্য পরিচিত। এই সংগঠনটির কার্যক্রম মূলত সোমালিয়ার রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতি থেকে উদ্ভূত হয়েছে।
• আল-শাবাব গঠিত হয়েছে সোমালিয়ার শাসনহীন এলাকা ও ইসলামিক আইন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য নিয়ে।
• তারা সরকারি প্রশাসন এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার বিরুদ্ধে সহিংস কার্যক্রম পরিচালনা করে।
• সংগঠনটি আল-কায়েদার সঙ্গে সংযোগযুক্ত এবং আন্তর্জাতিক উগ্রপন্থার অংশ হিসেবে বিবেচিত।
• মূল লক্ষ্য হলো সোমালিয়ায় একটি কঠোর ইসলামী শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা।
• সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কারণে আল-শাবাবকে আন্তর্জাতিকভাবে একটি নিষিদ্ধ সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
এই কারণেই আল-শাবাব সোমালিয়ার সংগঠন হিসেবে পরিচিত।
0
Updated: 9 hours ago
Greenpeace-এর প্রতিষ্ঠার মূল প্রেক্ষাপট কী ছিল?
Created: 1 month ago
A
জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প খোঁজা
B
পারমাণবিক পরীক্ষা বন্ধে প্রতিবাদ
C
পরিবেশ শিক্ষা বিস্তার
D
সবগুলো
গ্রিনপিস হলো একটি বৈশ্বিক পরিবেশবাদী সংগঠন, যা পরিবেশ সংরক্ষণ, প্রাকৃতিক সম্পদের সুরক্ষা এবং টেকসই উন্নয়নের পক্ষে কাজ করে। এটি ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং বর্তমানে এর সদর দপ্তর নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডাম শহরে অবস্থিত। যদিও সংগঠনটির কার্যক্রমের কেন্দ্র আমস্টারডাম, এর প্রতিষ্ঠা হয়েছিল কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়ার ভ্যাঙ্কুভারে। গ্রিনপিস প্রতিষ্ঠিত হয় আলাস্কার আমচিটকা দ্বীপে যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় পারমাণবিক পরীক্ষার প্রতিবাদ জানাতে।
• গ্রিনপিস মূলত জলবায়ু পরিবর্তন, বন ধ্বংস, অতিরিক্ত মাছ ধরা, প্লাস্টিক দূষণ, এবং পারমাণবিক অস্ত্র ও জ্বালানি বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে।
• সংগঠনটি শান্তিপূর্ণ ও অহিংস প্রতিবাদের মাধ্যমে পরিবেশবিষয়ক সমস্যা তুলে ধরে এবং সরকার ও কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের ওপর নীতি পরিবর্তনের জন্য চাপ সৃষ্টি করে।
• গ্রিনপিস বর্তমানে ৫০টিরও বেশি দেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে এবং বিশ্বব্যাপী লক্ষাধিক সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবক নিয়ে গঠিত।
• এর প্রতীকী জাহাজ “Rainbow Warrior” পরিবেশ রক্ষার আন্দোলনের প্রতীক হিসেবে সুপরিচিত।
• সংগঠনটি গণমাধ্যম ও ডিজিটাল প্রচারণার মাধ্যমে পরিবেশ সচেতনতা বৃদ্ধি এবং জনগণকে পরিবেশ রক্ষায় সম্পৃক্ত করতে কাজ করে।
• গ্রিনপিস জাতিসংঘ ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি প্রণয়নে সহায়তা করে।
0
Updated: 1 month ago