জনশুমারি ও গৃহগণনা চূড়ান্ত রিপোর্ট ২০২২ অনুসারে, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার -
A
১.০২%
B
১.১২%
C
১.২৪%
D
১.৩৩%
উত্তরের বিবরণ
জনশুমারি ও গৃহগণনা (২০২২)
-
আইনি প্রেক্ষাপট:
-
২০১৩ সালে প্রণীত পরিসংখ্যান আইন অনুযায়ী, পূর্বের ‘আদমশুমারি’কে ‘জনশুমারি’ হিসেবে অভিহিত করা হয়।
-
তাই ২০২২ সালের জুনে ‘৬ষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা’ অনুষ্ঠিত হয়।
-
-
ঐতিহাসিক তথ্য:
-
স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি: ১৯৭৪
-
দ্বিতীয়: ১৯৮১
-
পঞ্চম: ২০১১
-
-
২০২২ সালের ফলাফল:
-
মোট জনসংখ্যা: ১৬,৯৮,২৮,৯১১ জন
-
জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার: ১.১২%
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব: ১,১১৯ জন/কিমি²
-
পুরুষ ও নারীর অনুপাত: ৯৯.০৮ : ১০০.৯০
-
সাক্ষরতার হার: ৭৪.৮০%
-
পুরুষ: ৭৬.৭১%
-
নারী: ৭২.৯৪%
-
-
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব অনুযায়ী সর্বোচ্চ:
-
বিভাগ: ঢাকা বিভাগ – ২,১৫৬ জন/কিমি²
-
জেলা: ঢাকা জেলা – ১০,০৬৭ জন/কিমি²
-
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব অনুযায়ী সর্বনিম্ন:
-
বিভাগ: বরিশাল বিভাগ – ৬৮৮ জন/কিমি²
-
জেলা: রাঙ্গামাটি জেলা – ১০৬ জন/কিমি²
-

0
Updated: 12 hours ago
যমুনা সার কারখানায় কোন ধরণের সার উৎপাদন হয়?
Created: 1 week ago
A
টিএসপি
B
ইউরিয়া
C
ডিএপি
D
ফসফেট
যমুনা সার কারখানা:
- যমুনা ফার্টিলাইজার কোম্পানী লিঃ কারখানাটি ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
- যমুনা সার কারখানা জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ীতে অবস্থিত।
- যমুনা সার কারখানায় ইউরিয়া সার উৎপাদন হয়।
- এ ফ্যাক্টরীর বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতা ৫,৬১,০০০ মেট্রিক টন।

0
Updated: 1 week ago
দেশের দ্বিতীয় শীর্ষ রপ্তানি খাত কোনটি?
Created: 2 days ago
A
চা
B
চামড়াজাত পণ্য
C
পাটজাত পণ্য
D
চিংড়ি
দ্বিতীয় শীর্ষ রপ্তানি খাত: চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য
-
অবস্থান: তৈরি পোশাকের পর বাংলাদেশে দ্বিতীয় শীর্ষ রপ্তানি খাত।
-
রপ্তানি মূল্য (২০২৪-২৫): ৩৪ কোটি মার্কিন ডলার (রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো, ইপিবি)।
প্রধান বাজার:
-
যুক্তরাষ্ট্র: ৯ কোটি ডলার
-
ভারত: ৭ কোটি ১৯ লাখ ডলার
-
জাপান: ৫ কোটি ৬৩ লাখ ডলার
-
বেলজিয়াম: ২ কোটি ৮২ লাখ ডলার
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
-
চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের বাজার বিস্তারের জন্য ২০১৭ সালে ট্যানারি শিল্প স্থানান্তর করা হয়েছে সাভারের হেমায়েতপুরে।

0
Updated: 2 days ago
রাজশাহীর সর্বপ্রাচীন ইমারত 'বড়কুঠি' কাদের র্কীতি?
Created: 12 hours ago
A
ফরাসী বণিক
B
ইংরেজ বণিক
C
পর্তুগীজ বণিক
D
ওলন্দাজ বণিক
বড়কুঠি (রাজশাহী)
-
রাজশাহী অঞ্চলের সর্বপ্রাচীন ইমারত।
-
অবস্থান: রাজশাহী মহানগরীর পদ্মাপাড়ে।
-
নির্মাণকাল: সুনির্দিষ্ট নয়, তবে ধারণা করা হয় ১৮শ শতাব্দীর প্রথমার্ধে (১৭২৫ সালের আগে)।
-
নির্মাতা: ওলন্দাজ (ডাচ) রেশম ব্যবসায়ীরা।
-
গঠন: ইট নির্মিত ও সমতল ছাদবিশিষ্ট স্থাপনা।
-
প্রথম ব্যবহার: ডাচদের বাণিজ্য কেন্দ্র হিসেবে।
পরবর্তী ইতিহাস
-
ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে ডাচরা ভারতে তাদের ব্যবসা গুটিয়ে নেয়।
-
১৮১৪ সালে ইংরেজদের সঙ্গে চুক্তি করে বড়কুঠিসহ ভারতের সব ব্যবসা কেন্দ্র ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিকে হস্তান্তর করে।
-
১৯৫৩ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর এখানে প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু হয়।
-
পরবর্তীতে ভবনটি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিকানাধীন হয়।

0
Updated: 12 hours ago