নিম্নের কোন উপজেলায় সোনামসজিদ স্থলবন্দর অবস্থিত?
A
শিবগঞ্জ
B
ভোলাহাট
C
নাচোল
D
গোমস্তাপুর
উত্তরের বিবরণ
সোনামসজিদ স্থলবন্দর
-
অবস্থান: চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার সোনামসজিদ সীমান্তে
-
প্রতিবেশী ভারতীয় এলাকা: পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদহ জেলার মহাদীপুর
-
ঘোষণা ও কার্যক্রম:
-
১২ জানুয়ারি, ২০০২: সোনামসজিদ শুল্ক স্টেশনকে স্থলবন্দর ঘোষণা
-
৯ অক্টোবর, ২০০৫: স্থলবন্দর উন্নয়ন ও পরিচালনার জন্য পানামা-সোনামসজিদ পোর্ট লিংক লিমিটেডের সাথে Concession Agreement (CA) স্বাক্ষর
-
২০ মে, ২০১০: পোর্ট অপারেটর স্থলবন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু
-
বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ (বাস্থবক)
-
লক্ষ্য: স্থলপথে পণ্য আমদানি-রপ্তানি সহজ ও উন্নত করা
-
মোট স্থলবন্দর: ২৪টি
-
চলমান স্থলবন্দর: ১৬টি
-
নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত ১১টি: বেনাপোল, ভোমরা, আখাউড়া, বুড়িমারী, নাকুগাঁও, তামাবিল, সোনাহাট, গোবড়াকুড়া-কড়ইতলী, বিলোনিয়া, শেওলা, ধানুয়াকামালপুর
-
BOT ভিত্তিতে পরিচালিত ৫টি: সোনামসজিদ, হিলি, টেকনাফ, বাংলাবান্ধা, বিবিরবাজার
-
চালুর জন্য অপেক্ষাধীন ২টি: রামগড়, বাল্লা
-

0
Updated: 12 hours ago
কুষাণ বংশের শ্রেষ্ঠ সম্রাট কণিষ্কের রাজধানী ছিল কোনটি?
পুরুষপুর
Created: 1 week ago
A
পুরুষপুর
B
মথুরা
C
তক্ষশিলা
D
উজ্জয়িনী
কুষাণ যুগ (৩০ খ্রিস্টপূর্ব – ৩য় শতক)
কুষাণদের পরিচয়
-
কুষাণরা ছিল ইউ-চি জাতির একটি শাখা।
-
ইউ-চির পাঁচটি শাখা ঐক্যবদ্ধ করে কুজলা কদফিসেস কুষাণ সাম্রাজ্যের ভিত্তি স্থাপন করেন।
-
তিনি কাবুল, সোমায়ার, কাশ্মির দখল করেন।
কদফিসেস বংশ
-
কুজলা কদফিসেসের পুত্র বিম কদফিসেস → তাঁর সাম্রাজ্য তুর্কিস্থান থেকে সিন্ধু উপত্যকা পর্যন্ত বিস্তৃত হয়।
সম্রাট কণিষ্ক (৭৮ খ্রিস্টাব্দ – ১০১ খ্রিস্টাব্দ)
-
কুষাণ বংশের শ্রেষ্ঠ সম্রাট।
-
৭৮ খ্রিস্টাব্দে সিংহাসনে আরোহণ করেন এবং একটি অব্দ চালু করেন → পরবর্তীতে এটি শকাব্দ নামে পরিচিত হয়।
-
রাজধানী: পুরুষপুর (বর্তমান পেশোয়ার)।
-
সাম্রাজ্য বিস্তার:
-
পশ্চিমে পেশোয়ার থেকে পূর্বে পশ্চিমবঙ্গ,
-
উত্তরে কাশ্মির থেকে দক্ষিণে মধ্যপ্রদেশ পর্যন্ত।
-
ভারতের বাইরে আফগানিস্তান ও সোভিয়েত তুর্কিস্থানের অংশ।
-
-
প্রশাসন → বিশাল সাম্রাজ্যকে কয়েক ভাগে বিভক্ত করে কর্মকর্তাদের দ্বারা শাসন।
-
ধর্ম: তাঁর আমলে বৌদ্ধধর্ম → হীনযান ও মহাযান এই দুই ভাগে বিভক্ত হয়।
-
মৃত্যু: ২৩ বছর রাজত্বের পর ১০১ খ্রিস্টাব্দে মৃত্যুবরণ।

0
Updated: 1 week ago
কোন উপজাতিটির আবাসস্থল “বিরিশিরি” নেত্রকোনায়?
Created: 2 weeks ago
A
সাঁওতাল
B
গারো
C
খাসিয়া
D
মুরং
‘গারো’ উপজাতি
-
প্রধান নিবাস: বাংলাদেশের গারো উপজাতি মূলত ময়মনসিংহ জেলার পাহাড়ি এলাকায় বসবাস করে।
-
অন্যান্য জেলা: শেরপুর, নেত্রকোনা, রংপুর, জামালপুর, সিলেট ও মৌলভীবাজারে কিছু গারো উপজাতি দেখা যায়।
-
প্রধান উপজেলাগুলি:
-
ময়মনসিংহ: হালুয়াঘাট, ধোবাউড়া
-
নেত্রকোনা: দুর্গাপুর, কলমাকান্দা
-
শেরপুর: নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতী
-
টাঙ্গাইল: মধুপুর
-
-
বিশেষ কেন্দ্র: নেত্রকোনা জেলার দুর্গাপুর উপজেলার বিরিশিরি এলাকায় গারোদের সংখ্যা বেশি এবং তারা সেখানে তাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি ধরে রেখেছে।
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
ধর্ম: ঐতিহ্যবাহী ধর্ম ‘সাংসারেক’, কিছু গারো খ্রিস্টান ধর্ম পালন করে।
-
প্রধান দেবতা: তাতারা রাবুগা
-
উৎসব: ওয়ানগালা
-
ভাষা: মান্দি
-
পরিবার ব্যবস্থা: মাতৃতান্ত্রিক
উৎস: ময়মনসিংহ জেলার সরকারি ওয়েবসাইট

0
Updated: 2 weeks ago
মুঘল যুগের প্রশাসনিক ব্যবস্থায় পরগণার প্রধান নির্বাহীকর্তা -
Created: 1 week ago
A
ওয়াজির
B
সুবাহদার
C
ফৌজদার
D
শিকদার
মুঘল যুগের প্রশাসনিক ব্যবস্থা:
- মুঘল শাসনব্যবস্থা এক-কেন্দ্রিক ও স্বৈরতন্ত্রী হলেও জনকল্যাণকামী ছিল।
- এই শাসনব্যবস্থা ছিল প্রধানত সামরিক শক্তি নির্ভর।
- একমাত্র সদর ও কাজী ছাড়া অন্যসব কর্মচারিকে সামরিক দায়িত্ব পালন করতে হত।
- মুঘল শাসন ব্যবস্থার মূল ভিত্তি রচিত হয় তুর্কি-পারস্য শাসন ব্যবস্থার অনুকরণে।
- মুঘলরা একটি শক্তিশালী কেন্দ্রীয় শাসন ব্যবস্থার পাশাপাশি স্থানীয় প্রাদেশিক শাসন কাঠামোও গড়ে তুলেছিল।
- মুঘল শাসন ব্যবস্থায় রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতার উৎস ছিলেন 'পাদশাহ' বা সম্রাট।
- তিনি একাধারে রাষ্ট্রীয় প্রধান, সামরিক প্রধান এবং প্রধান বিচারক হিসেবে রাজ্য পরিচালনা ও প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ করতেন।
- সম্রাটের পরই প্রধানমন্ত্রী বা ওয়াজিরের স্থান ছিল।
- বিশাল মুঘল সাম্রাজ্যের সুষ্ঠু শাসনের জন্য সমগ্র সাম্রাজ্যকে কতগুলো 'সুবাহ' বা প্রদেশে ভাগ করা হয়েছিল।
- সুবাহদার ছিলেন সুবাহর প্রধান কর্ম নির্বাহক।
- মুঘল আমলে প্রতিটি প্রদেশ কয়েকটি সরকার বা জেলায় এবং প্রতিটি সরকার কয়েকটি পরগনায় বিভক্ত ছিল।
- ফৌজদার ছিলেন সরকারের প্রধান নির্বাহীকর্তা।
- শিকদার ছিলেন পরগণার প্রধান নির্বাহীকর্তা।

0
Updated: 1 week ago