নিম্নের কোন উপজেলায় সোনামসজিদ স্থলবন্দর অবস্থিত?
A
শিবগঞ্জ
B
ভোলাহাট
C
নাচোল
D
গোমস্তাপুর
উত্তরের বিবরণ
সোনামসজিদ স্থলবন্দর
-
অবস্থান: চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার সোনামসজিদ সীমান্তে
-
প্রতিবেশী ভারতীয় এলাকা: পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদহ জেলার মহাদীপুর
-
ঘোষণা ও কার্যক্রম:
-
১২ জানুয়ারি, ২০০২: সোনামসজিদ শুল্ক স্টেশনকে স্থলবন্দর ঘোষণা
-
৯ অক্টোবর, ২০০৫: স্থলবন্দর উন্নয়ন ও পরিচালনার জন্য পানামা-সোনামসজিদ পোর্ট লিংক লিমিটেডের সাথে Concession Agreement (CA) স্বাক্ষর
-
২০ মে, ২০১০: পোর্ট অপারেটর স্থলবন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু
-
বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ (বাস্থবক)
-
লক্ষ্য: স্থলপথে পণ্য আমদানি-রপ্তানি সহজ ও উন্নত করা
-
মোট স্থলবন্দর: ২৪টি
-
চলমান স্থলবন্দর: ১৬টি
-
নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত ১১টি: বেনাপোল, ভোমরা, আখাউড়া, বুড়িমারী, নাকুগাঁও, তামাবিল, সোনাহাট, গোবড়াকুড়া-কড়ইতলী, বিলোনিয়া, শেওলা, ধানুয়াকামালপুর
-
BOT ভিত্তিতে পরিচালিত ৫টি: সোনামসজিদ, হিলি, টেকনাফ, বাংলাবান্ধা, বিবিরবাজার
-
চালুর জন্য অপেক্ষাধীন ২টি: রামগড়, বাল্লা
-
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের সংবিধানের রক্ষাকর্তা-
Created: 1 month ago
A
প্রেসিডেন্ট
B
জাতীয় সংসদ
C
বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট
D
হাই কোর্ট
বাংলাদেশের সংবিধানের রক্ষাকর্তা এবং সংবিধান
♦ সংবিধানের রক্ষক
→ বাংলাদেশের সংবিধানের রক্ষক হল সুপ্রীম কোর্ট।
→ সুপ্রীম কোর্ট সংবিধানের অভিভাবক ও ব্যাখ্যাকারক।
→ সুপ্রীম কোর্টের ক্ষমতা ও কার্যাবলী অপরিসীম।
→ সর্বোচ্চ আদালত হিসেবে সুপ্রীম কোর্ট দেশের সকল আদালতের কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
→ সংবিধান বহির্ভূত যেকোনো কার্যকলাপকে সুপ্রীম কোর্ট অবৈধ ঘোষণা করতে পারে।
→ সুপ্রীম কোর্ট জনগণের মৌলিক অধিকারের সংরক্ষক এবং সংবিধানের রক্ষক।
♦ উল্লেখযোগ্য তথ্য
→ বাংলাদেশের সংবিধান গণপরিষদের মাধ্যমে প্রণীত হয়।
→ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর গণপরিষদে গৃহীত হয়।
→ সংবিধান কার্যকর হয় ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২ সালে।
→ সংবিধানের খসড়া প্রণয়ের জন্য ১৯৭২ সালের ১১ এপ্রিল একটি কমিটি গঠন করা হয়।
→ কমিটিতে মোট ৩৪ জন সদস্য ছিলেন।
→ কমিটির প্রধান বা সভাপতি ছিলেন ড. কামাল হোসেন।
→ সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র মহিলা সদস্য ছিলেন বেগম রাজিয়া বানু।
0
Updated: 1 month ago
যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রীসভা বাতিল করেন কে?
Created: 1 month ago
A
লিয়াকত আলী খান
B
চৌধুরী মোহাম্মদ আলী
C
জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ
D
ইস্কান্দর মির্জা
যুক্তফ্রন্ট:
- ১৯৫৩ সালের ৪ ডিসেম্বর প্রাদেশিক নির্বাচনে মুসলিক লীগকে মোকাবিলার জন্য ৪টি রাজনৈতিক দল 'যুক্তফ্রন্ট' নামে জোট গঠন করে।
- যুক্তফ্রন্টের প্রধান তিন নেতা ছিলেন মওলানা ভাসানী, শেরে বাংলা একে ফজলুল হক এবং হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী।
- ১৯৫৪ সালের ৮-১২ মার্চ প্রাদেশিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
- যুক্তফ্রন্ট প্রধানত পূর্ব বাংলার চারটি বিরোধী দল নিয়ে গঠিত হয়েছিল। যথা:
১. আওয়ামী মুসলিম লীগ: হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী।
২. কৃষক শ্রমিক পার্টি: শের-ই-বাংলা এ কে ফজলুল হক।
৩. নেজামে ইসলাম পার্টি: মওলানা আতাহার আলী।
৪. বামপন্থী গনতন্ত্রী দল: হাজী মোহাম্মদ দানেশ।
• যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভা:
- ১৯৫৪ সালের ৩ এপ্রিল যুক্তফ্রন্ট ৪ সদস্য বিশিষ্ট মন্ত্রিসভা গঠন করে। মুখ্যমন্ত্রী হন শের-ই-বাংলা এ কে ফজলুল হক। অন্যান্য মন্ত্রী-
১. অর্থ, রাজস্ব ও স্বরাষ্ট্র- এ কে ফজলুল হক।
২. বিচার, স্বাস্থ্য ও স্থানীয় সরকার- আবু হোসেন সরকার।
৩. বেসামরিক সরবরাহ ও যোগাযোগ মন্ত্রী- আশরাফ উদ্দিন আহমদ চৌধুরী।
৪. শিক্ষা, বাণিজ্য, শ্রম ও শিল্প - সৈয়দ আজিজুল হক।
- পরবর্তীতে ১৫ মে,১৯৫৪ সালে ১৪ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রীসভা গঠিত হলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৩৪ বছর বয়সে সর্বকনিষ্ট মন্ত্রী হিসবে কৃষি, সমবায় ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান।
- রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং ফজলুল হক মন্ত্রীসভা বাংলাকে স্বাধীন করবে এমন অজুহাতে ১৯৫৪ সালের ৩০ মে পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রী পরিষদ বাতিল করেন।
- ফজলুল হক মন্ত্রীসভা দ্বায়িত্বে ছিল মাত্র ৫৬ দিন যার মধ্যে পূর্নাঙ্গ মন্ত্রীসভা দ্বায়িত্বে ছিল মাত্র ১৫ দিন।
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট কোথায় অবস্থিত?
Created: 1 month ago
A
ঈশ্বরদী, পাবনা
B
চাটমোহর, পাবনা
C
ভাঙ্গুড়া, পাবনা
D
সাঁথিয়া, পাবনা
সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট:
- বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট পাবনা জেলার ঈশ্বরদীতে অবস্থিত।
- পাকিস্তান আমলে ১৯৫১ সালে প্রথম ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র হিসেবে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।
- দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭৩ সালে এ কেন্দ্রটিকে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন তৎকালীন বাংলাদেশ চিনিকল সংস্থার নিকট হস্তান্তর করা হয়।
- এ সংস্থাটি ১৯৭৪ সালে ‘‘ ইক্ষু গবেষণা ইন্সটিটিউট’’ নামে একটি প্রকল্প প্রণয়ন করে।
- মূলত এ ইন্সটিটিউট হতে দু’ধরনের কাজ সম্পাদিত হয়,
(ক) ইক্ষুর উন্নত জাত ও উন্নত উৎপাদন কলা কৌশল উদ্ভাবন।
(খ) উদ্ভাবিত উন্নত জাত ও উন্নত উৎপাদন কলা-কৌশলসমূহ ইু চাষীদের মধ্যে বিস্তার ঘটানো।
0
Updated: 1 month ago