কোন রাজবংশের শাসনামলে 'কৈবর্ত বিদ্রোহ' সংঘটিত হয়েছিল?
A
গুপ্ত রাজবংশ
B
পাল রাজবংশ
C
সেন রাজবংশ
D
কুষাণ রাজবংশ
উত্তরের বিবরণ
কৈবর্ত বিদ্রোহ
-
পাল রাজবংশের শাসনামলে সংঘটিত একটি জনবিদ্রোহ।
-
অন্য নাম: বরেন্দ্র বিদ্রোহ
-
সময়কাল: দ্বিতীয় মহীপালের শাসনামল, প্রায় ১০৭৫–১০৮০ খ্রি।
-
নেতৃত্ব: দিব্যক বা দিব্য; সম্ভবত তিনি প্রথমে পালদের একজন রাজকর্মচারী বা সামন্ত ছিলেন।
-
উদ্দেশ্য: কৈবর্তদের একত্রিত করে পাল শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গঠন।
-
প্রত্যক্ষ কারণ: ধর্মীয় কারণে বিদ্রোহের সূচনা।
-
গুরুত্ব: বাংলাদেশ ও ভারতের ইতিহাসে এটি প্রথম সফল জনবিদ্রোহ হিসেবে বিবেচিত।

0
Updated: 12 hours ago
বাংলাদেশে সর্বশেষ কৃষি শুমারি অনুষ্ঠিত হয় কোন সালে? [সেপ্টেম্বর - ২০২৫]
Created: 1 week ago
A
২০০৮ সালে
B
২০১৩ সালে
C
২০১৯ সালে
D
২০২২ সালে
কৃষি শুমারি (বাংলাদেশ)
-
সর্বশেষ শুমারি: ২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত।
-
উদ্দেশ্য: কৃষি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের তথ্য সংগ্রহ করে নীতিনির্ধারণে সহায়তা করা।
-
শুমারি থেকে প্রাপ্ত তথ্য:
-
কৃষি খানার সংখ্যা ও আকার
-
ভূমির ব্যবহার ও চাষের ধরন
-
শস্যের ধরণ ও চাষ পদ্ধতি
-
গবাদি পশু, হাঁস-মুরগী সংখ্যা
-
মৎস্য উৎপাদন ও চাষাবাদ সংক্রান্ত তথ্য
-
কৃষি ক্ষেত্রে নিয়োজিত জনবল
-
-
ব্যবহার: কৃষি উন্নয়ন কৌশল নির্ধারণ, অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ ও বেঞ্চমার্ক তথ্য হিসেবে।
-
আইনি ভিত্তি: পরিসংখ্যান আইন-২০১৩ অনুযায়ী জনশুমারি, অর্থনৈতিক শুমারি ও কৃষি শুমারি পরিচালনা বাধ্যতামূলক।
-
ইতিহাস:
-
১৯৬০: নমুনা আকারে প্রথম কৃষি শুমারি
-
১৯৭৭: স্বাধীনতা পরবর্তী প্রথম কৃষি শুমারি
-
পরবর্তী শুমারি: ১৯৮৩-৮৪, ১৯৯৬, ২০০৮
-
২০১৯: সর্বশেষ শুমারি
-

0
Updated: 1 week ago
বাংলাদেশের কৃষিতে 'দোয়েল'-
Created: 1 month ago
A
জাতীয় পাখির নাম
B
কৃষি সংস্থার নাম
C
উন্নত জাতের গমের নাম
D
কৃষি যন্ত্রের নাম
বাংলাদেশে বিভিন্ন ফসলের উন্নত জাত
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট (BARI) বিভিন্ন ফসলের উন্নত জাত উদ্ভাবন করেছে। এগুলো বাংলাদেশের কৃষকদের উচ্চ ফলন ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। প্রধান ফসল ও তাদের উন্নত জাতগুলো হলো:
-
গম: সোনালিকা, বলাকা, দোয়েল, অগ্রণী, আনন্দ, কাঞ্চন, শতাব্দী, আকবর
-
ধান: ইরাটম, ব্রি হাইব্রিড-১, চান্দিনা, হীরা, মালা, বিপ্লব, দুলাভোগ, মোহিনী, সুফলা, আশা, প্রগতি
-
তামাক: সুমাত্রা, ম্যানিলা
-
ভুট্টা: বর্ণালী, শুভ্রা, উত্তরণ
-
আম: মহানন্দা, ল্যাংড়া, গোপালভোগ, হাড়িভাঙ্গা, ক্ষীরসাপাতি, মোহনভোগ
-
টমেটো: বাহার, মানিক, রতন, অপূর্ব, মিন্টো, ঝুমকা, সিঁদুর, শ্রাবণী
-
মরিচ: যমুনা
-
বেগুন: শুকতারা, নয়নতারা, তারাপুরী, ইসলামপুরী, কাজলা, বিজয়, মুক্তকেশী, ঝুমকো
-
আলু: হিরা, আইলসা, পেট্রোনিস, মুল্টা, ডায়ামন্ট, কার্ডিনাল, মন্ডিয়াল, কুফরী সিন্দুরী, চমক, ধীরা, গ্রানোলা, ক্লিওপেট্রা, চিনেলা
-
তুলা: সিবি-১০, রূপালী, ডেলফোজ
উৎস: [কৃষি তথ্য সার্ভিস]

0
Updated: 1 month ago
দেশে এক ফসলি জমির পরিমাণ কত? (কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ–২০২৪)
Created: 2 weeks ago
A
৫০ লক্ষ ৪৯ হাজার একর
B
৪৫ লক্ষ ৯৩ হাজার একর
C
৪৭ হাজার একর
D
১ কোটি ০১ লক্ষ ৪০ হাজার একর
কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ – ২০২২-২০২৩ অনুযায়ী --
-
মোট আবাদযোগ্য জমি - ৩ কোটি ৯২ লক্ষ ৯৬ হাজার একর।
-
মোট আবাদী জমি - ১ কোটি ৯৮ লক্ষ ২৯ হাজার একর।
-
আবাদযোগ্য নয় এমন জমির পরিমাণ - ৮৩ লক্ষ ৫৮ হাজার একর।
-
বনাঞ্চল - ৬৩ লক্ষ ৬৩ হাজার একর।
তার মধ্যে---
-
এক ফসলি জমি - ৫০ লক্ষ ৪৯ হাজার একর।
-
দুই ফসলি জমি - ১ কোটি ০১ লক্ষ ৪০ হাজার একর।
-
তিন ফসলি জমি - ৪৫ লক্ষ ৯৩ হাজার একর।
-
চার ফসলি জমি - ৪৭ হাজার একর।
উৎস: কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ – ২০২৪ (বিবিএস)

0
Updated: 2 weeks ago